Connect with us

সিলেট

হবিগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণ, দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড

Published

on

হবিগঞ্জের মাধবপুরে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে দুজনের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০১ ডিসেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক এস এম নাসিম রেজা এ দণ্ডাদেশ দেন।

দন্ডিতদের নাম শাহীন মিয়া (৪৫) ও মোস্তফা মিয়া (৩৫)। শাহিন মাধবপুর উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের এবং মোস্তফা রাজেন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দা।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোস্তফা মিয়া সন্তোষ প্রকাশ করে জানিয়েছেন,  এ রায়ের মাধ্যমে ন্যয়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ রায় নজির হয়ে থাকবে। তিনি আশা করেন দ্রুত দণ্ড কার্যকর হবে।

২০১৯ সালের ১৮ জুন রাতে ঘরে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে দশম শ্রেণীর ছাত্রী (১৬) কে জিম্মি করে আসামিরা। পরে ওই ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছিলেন।

Advertisement

 

 

সিলেট

সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে ২৬ নদীর পানি 

Published

on

পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা, যাদুকাটা, কুশিয়ারাসহ ২৬ নদনদীর পানি বেড়েছে। গেলো ২৪ ঘণ্টায় সুরমা নদীর পানি ২৮ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (১৫ জুন) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার।

নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, ‘ভারতের চেরাপুঞ্জিতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ায় উজান থেকে পাহাড়ি ঢল নামছে। আর সেই ঢলের পানিতে সুনামগঞ্জের সব নদনদীর পানি দ্রুত বাড়ছে।’

মামুন হাওলাদার আরও বলেন, ‘এভাবে পাহাড়ি ঢল নামা অব্যাহত থাকলে আজকেই নদ নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে। এতে সুনামগঞ্জে স্বল্প মেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।’

এ দিকে দ্রুত নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় বন্যা আতঙ্কে দিন পার করছেন জেলার ২০ লাখ বাসিন্দা।

Advertisement

বাসিন্দাদের শঙ্কা, যেভাবে নদীর পানি বাড়ছে তাতে ঈদের আগে বন্যা হয়ে যেতে পারে। আর বন্যা হলে তাদের ঈদ আনন্দ শেষ হয়ে যাবে।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তার

Published

on

সুনামগঞ্জে নিজেকে অনলাইন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তার সহযোগী অন্যান্যদের নিয়ে যুবককে চড় থাপ্পর মারা ও চাঁদা দাবি করা দুষ্কৃতিকারীদেরকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের সুনামগঞ্জ কোর্টে প্রেরণ করা  হয়েছে।

পুলিশ জানায়,  গেলো সোমবার (১০ জুন)  বিকাল ৫ টায় সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার পৌরসভার  মল্লিকপুর  মুজিব পার্কে ২জন যুবক যুবতী বসে গল্প করছিলেন। এমন সময় মল্লিকপুরের  বৈঠাখালী খেয়াঘাটের হিন্দু হাটি গ্রামের কৃষ্ণ দাসের ছেলে আকাশ দাস (২০) ও একই গ্রামের মোঃ আমির হোসেন এর ছেলে মোঃ শফিকুল ইসলাম শরীফ (২০) সহ দুই তিনজন মোবাইল ফোন দিয়ে পিছন থেকে যুবক যুবতীর  ভিডিও করতে থাকে এবং কাছে গিয়ে যুবক এর গেঞ্জি ধরে টানতে থাকে এবং অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে।

এখানে থাকা একজন আপ্তাব উদ্দিন নিজেকে অনলাইন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তার সহযোগী অন্যান্যদের নিয়ে যুবককে চড় থাপ্পর মারতে থাকে। আসামিরা যুবতীর সাথে অশালীন আচরণ করতে থাকে। আসামিরা তাদের ধারণকৃত ভিডিও  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে দুই হাজার টাকা চাঁদা দাবী করে। ভিকটিমের কাছে কোন টাকা পয়সা না থাকায় আসামিরা মোবাইল নাম্বারে বিকাশের মাধ্যমে টাকা প্রেরণের শর্তে যুবক যুবতীকে চড় থাপ্পর মেরে ছেড়ে দেয়। ঘটনাটি আপ্তাব উদ্দিনের সহযোগী অপর এক অজ্ঞাত বিবাদী মোবাইলে ভিডিও করে ধারন করে। ঘটনার পরের দিন অর্থাৎ গেলো মঙ্গলবার (১১ জুন)  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে উক্ত ভিডিওটি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টিগোচর হলে ঘটনার ভিকটিমকে শনাক্ত করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে বর্নিত ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। পরবর্তীতে ভিকটিম উক্ত ঘটনার বিষয়ে নিজে বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার পৌরসভার মল্লিকপুরের বৈঠাখালী খেয়াঘাটের জলিলপুর গ্রামের আজিজুর রহমান আপ্তাব উদ্দিন (৩২), হিন্দু হাটি গ্রামের কৃষ্ণ দাসের ছেলে আকাশ দাস (২০) ও একই গ্রামের মোঃ আমির হোসেন এর ছেলে মোঃ শফিকুল ইসলাম শরীফ (২০) সহ আরও দুই, তিনজনকে আসামি করে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলা দায়ের এর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মামলার তিনজন আসামীদের গ্রেপ্তার করা হয়। বাকী আসামীদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।

গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনজার্চ মো. খালেদ চৌধুরী জানান, নিজেদের অনলাইন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে যুবককে চড় থাপ্পর মারা ও চাঁদা দাবি করা দুষ্কৃতিকারীদেরকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে আমাদের থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের সুনামগঞ্জ কোর্টে প্রেরণ করা  হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেপ্তারেরঅভিযান অব্যাহত আছে।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

এস এ পরিবহন থেকে কোটি টাকার অবৈধ ভারতীয় পণ্য আটক

Published

on

এস এ পরিবহন সুনামগঞ্জ পার্শ্বেল এন্ড কুরিয়ার সার্ভিসের সুনামগঞ্জ অফিসে অভিযান চালিয়ে প্রায় কোটি টাকার অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে টাস্কফোর্স।

বুধবার (১৩ জুন) রাত ৮ টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  সুনামগঞ্জ শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে এলাকায় পরিবহনের কাউন্টার থেকে ১৮৭ বস্তা ভারতীয় পণ্য আটক করেছে টাস্কফোর্স সংশ্লিষ্টরা।

সহকারী কমিশনার সদর ভূমি সুনামগঞ্জ মোঃ এমদাদুল হক শরীফের নেতৃত্বে পুলিশ বিজিবি আনসার জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা দলের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে পার্শ্বেল কাউন্টারে ফুচকা, বাদাম, চকলেট হরলিক্স, কসমেটিকসসহ ১৮৭ বস্তা ভারতীয় নানা পণ্য জব্দ করা হয়।  প্রাথমিকভাবে জব্দকৃত পণ্যের আর্থিক মূল্য এখনো নিরুপণ করা যায়নি।

এই বিপুল পরিমাণ অবৈধ পণ্য ভারত থেকে চোরাই পথে বিভিন্ন সীমান্ত পথে আনা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই একটি চক্র এসব অবৈধ পণ্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন  এনএসআইয়ের উপ পরিচালক আরিফুর রহমান, সহকারি পরিচালক কৌশিক আহমদ কনক,  সুনামগঞ্জ সদর ওসি মো. খালেদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ ২৮ বিজিবি প্রতিনিধি নায়েব সুবেদার বিল্লাল সহ অন্যান্য কর্মকর্তা গণ।

এস এ পরিবহনের সুনামগঞ্জের শাখা ব্যবস্থাপক শওকত কামাল বলেন, আদালতের নিলামের রশিদ সীমান্ত হাটের কার্ড এন আইডি কার্ডের ফটোকপি দিয়ে সীমান্ত এলাকার বেশ কয়েকজন লোক এসব পণ্য ঢাকায় পাঠানোর জন্য বুকিং দেয়। পরে এগুলোর কাগজ পত্র যাচাই-বাছাই করে এসিল্যান্ড ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এমদাদুল হক শরীফের নেতৃত্বে কাউন্টার থেকে জব্দ করে নিয়ে যাওয়া হয়।

Advertisement

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খালেদ চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকা দিয়ে এসব পণ্য সুনামগঞ্জ শহরের এস এ পরিবহনের কাউন্টারে আসে পরে পুলিশ বিজিবি আনসার ও গোয়েন্দা সংস্থার নেতৃত্বে  টাক্সফোর্স এসব পণ্য আটক করে। অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে সদর উপজেলা ভূমি কমিশনার এমদাদুল হক শরীফ বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ১৮৪ বস্তা অবৈধ পণ্য জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version