Connect with us

আবহাওয়া

রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত

Published

on

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভুত হয়েছে। এটির উৎপত্তিস্থল ছিল বঙ্গোপসাগর। ভুমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টা ২ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের সময় এই কম্পন অনুভূত হয়।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপের (ইউএসজিএস) ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এদিকে ৫.২ মাত্রার শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হওয়ার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। দেশের কোথাও কেউ হতাহত হয়েছে এমন খবরও পাওয়া যায়নি।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

আবহাওয়া

বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ২৫ লাখ গ্রাহক

Published

on

ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এর প্রভাবে উপকূলের বিভিন্ন এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে ঝড়ো বাতাসে গাছ পড়ে দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, সেজন্য ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রেখেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো। এতে করে প্রায় ২৬ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) এক পরিচালক নাম প্রকাশ না শর্তে গণমাধ্যমে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দুর্ঘটনা এড়াতে ১৪টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ২৫ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর বিদ্যুৎ কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।ঘূর্ণিঝড় শেষ হওয়ার পরপরই যাতে দ্রুত বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায় সেই লক্ষ্যে প্রত্যেকটি সমিতির কর্মীরা প্রস্তুত রয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎহীন এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে- পটুয়াখালী, বাগেরহাট, ভোলা, পিরোজপুর, সাতক্ষীরা, ঝালকাঠি জেলা। পটুয়াখালীতে ছয় লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। বাগেরহাটে ৪ লাখ ৫০ হাজার ও ভোলা জেলায় ৪ লাখ ২৫ হাজার গ্রাহক এবং ৩ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার জিয়াউর রহমান জানান, আমরা জুম মিটিং করে প্রতিটি অফিসে প্রস্তুতির নির্দেশ দিয়েছি। আমরা সাধারণত তিন ধরনের প্রস্তুতি নেই, ঝড় আসার আগে ও ঝড়ের সময় এবং ঝড় পরবর্তী সময়ে করণীয়। ঝড় আসার আগে আমরা মোবাইলে চার্জ দিয়ে রাখতে বলি সবাইকে, মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় মালামাল সংগ্রহ করে রাখা হয়, যারা স্ট্যান্ডবাই থাকবেন, তাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।

এদিকে, ঝড়ের সময় যাতে কেউ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট না হয়, সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি আমরা চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে রাখছি। যাতে করে তাদের এলাকায় বিদ্যুতের তারের ওপরে গাছ পড়লে, তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা যায়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় সব আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা প্রস্তুত রয়েছেন। একইসঙ্গে সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ বোটের সঙ্গে কিছু রিলিফও প্রস্তুত রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তীতে এই রিলিফ তাদের প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (২৬ মে) বিকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে রেমালে মোকাবিলার প্রস্তুতিমূলক সভা শেষে তিনি এ কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা প্রস্তুত রয়েছে। আমাদের ধারণা, আজ রাত ৯টা থেকে রাত ১২টার মধ্যে এটি আঘাত হানবে। আমাদের প্রতিটি নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। কোস্টগার্ড গত তিনদিন ধরে উপকূলের ৫৭টি স্থানে মাইকিং করছে। একইসঙ্গে সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ বোটের সঙ্গে কিছু রিলিফও তারা যোগাড় করে রেখেছে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তীতে এই রিলিফ তাদের প্রয়োজন হতে পারে।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমাল অত্যন্ত ক্ষিপ্রতার সঙ্গে উপকূল পেরিয়ে আমাদের লোকালয়ে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আঘাত হানবে। এ দুর্যোগে যাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয় ও জনসাধারণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি কম হয় সে লক্ষ্যে আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি সভা করেছি। এ সভায় আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বিজিবি, আনসার, কোস্টগার্ড, র‌্যাব, ফায়ার সার্ভিস এমনকি আইজি (প্রিজন) এখানে ছিলেন। আমাদের সচিব (সুরক্ষা), অতিরিক্ত সচিবসহ (জননিরাপত্তা) যাদের প্রয়োজন ছিল তারা সবাই সভায় উপস্থিত ছিলেন। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাও এখানে উপস্থিত ছিলেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবার কথাবার্তা শুনে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের জন্য আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ৯৯৯ সেল চালু করেছি। যেকোনো অভিযোগ বা প্রয়োজন পেলেই এই ৯৯৯-এ কল দিয়ে সেবা নেওয়া যাবে।

Advertisement

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিজিবি ও র‌্যাব আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রস্তুত রয়েছে। সুন্দরবন এলাকায় বিজিবির ছোট ছোট বিওপি সুরক্ষার জন্যও ব্যবস্থা নিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের পরে যদি সেখানে কিছু ধ্বংস হয় সেটা এবং রিলিফ কার্যক্রমের জন্য র‌্যাব সেখানে প্রস্তুত রয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে চলে এসেছেন তাদের নিরাপত্তার জন্য এখনই পুলিশ এবং র‌্যাব সেসব জায়গায় অবস্থান নিয়েছে।

তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের স্টেশনগুলা সুরক্ষিত। সেখানেও আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যেখানেই প্রয়োজন হবে সেখানেই এসব এলাকার লোকজনকে আশ্রয় দিতে প্রস্তুত থাকবে। উপকূলীয় এলাকা ও দেশব্যাপী ফায়ার সার্ভিস এই কাজগুলো করবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি প্রচুর বৃষ্টি হতে পারে। প্রচুর বৃষ্টি হলে পার্বত্য এলাকায় ভূমিধস হতে পারে। সেই ক্ষতি প্রতিরোধেও আমাদের ফায়ার সার্ভিস ও সেচ্ছাসেবীরা প্রস্তুত রয়েছে।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

আশ্রয়ে কেন্দ্রে যেতে জোয়ারের পানিতে প্রাণ গেলো যুবকের

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উচ্চ জোয়ারের পানিতে ভেসে গিয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ওই যুবকের নাম মো. শরীফুল ইসলাম (২৪)।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধূলাসর ইউনিয়নের কাউয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শরীফুল কলাপাড়া উপজেলার অনন্তপাড়া গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই সাগর উত্তাল। দমকা হাওয়ার সঙ্গে সাগরসহ নদ-নদীর পানি বেড়েছে। কুয়াকাটা সৈকতসংলগ্ন কাউয়ার চর এলাকায় শরীফুল ইসলামের ফুফু মাতোয়ারা বেগম বসবাস করেন। ওই বাড়িতে তার বোনও ছিলেন। জোয়ারের সময় পানি বেড়ে যাওয়ায় বেলা একটার দিকে শরীফুল লোকজন নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য ফুফুর বাড়িতে রওনা দেন। এ সময় সাগরের জোয়ার পানিতে কাউয়ারচর এলাকা চার–ছয় ফুট পানিতে তলিয়ে ছিল। ওই এলাকা দিয়ে সাঁতার কেটে ফুফুর বাড়িতে যাওয়ার সময় সাগরে পানির ঢেউয়ের তোড়ে শরীফুল ভেসে যান। পরে এক ঘণ্টা পর ওই স্থান থেকে শরীফুলের লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন তালুকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গণমাধ্যমে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। শরীফুলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version