Connect with us

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে রাত ৮ টার পর দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ

Published

on

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় সব ধরনের দোকানপাট আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত রাত ৮ টার পর থেকে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসন। তবে ওষুধের দোকান এই নির্দেশনার আওতামুক্ত থাকবে।

আজ বিকেলে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

চট্টগ্রামে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। সংক্রমণ বাড়ার পাশাপাশি জটিল উপসর্গের রোগীও বাড়ছে সমান গতিতে। বর্তমানে প্রায় সব হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডগুলোর কোন বেডই খালি নেই, রোগীতে পরিপূর্ণ। গত দুই সপ্তাহে বেড়েছে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যাও।

মঙ্গলবার চট্টগ্রামের সার্জন কার্যালয়ের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৯০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২২৬ জন। এখন পর্যন্ত ৫৬ হাজার ৩৯৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪৪ হাজার ৩৫৯ জন নগরের ও ১২ হাজার ৩৮ জন উপজেলা পর্যায়ের বাসিন্দা।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে একজন করোনায় মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে করোনায় মারা গেছেন মোট ৬৬২ জন।

Advertisement

চট্টগ্রামের জেলা সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি জানিয়েছেন, প্রায় সব হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডই রোগীতে পরিপূর্ণ। এই মুহূর্তে আইসিইউ বেড কোন হাসপাতালেই তেমন একটা ফাঁকা নেই।

মুনিয়া

চট্টগ্রাম

সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে যে জেলায়

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে গেলো ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ২৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে চাঁদপুর জেলায়। এসময়ে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিলো ৫৭ থেকে ৭৫ কিলোমিটার। যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল।

মঙ্গলবার (২৮ মে) বিকেলে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাঁদপুর আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক শাহ্ মো. শোয়াইব।

তিনি বলেন, সোমবার (২৭ মে) সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ৬টা পর্যন্ত চাঁদপুর জেলায় ২৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। গেলো সোমবার ভোর ৪টা ২০ মিনিট থেকে দুপুর ২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয় ১২৯ মিলিমিটার। এরপরও একটানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত ছিল।

এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চাঁদপুর শহর ও গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবারহ বিচ্ছিন্ন ছিল প্রায় ৩০ ঘণ্টা। মঙ্গলবার সকাল ৯টার পর থেকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

৩৭ যাত্রী নিয়ে বাস পড়লো পুকুরে

Published

on

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ-রামগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরের পানিতে পড়েছে। তাদের মধ্যে প্রায় ২৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও কোনো নিহতের খবর পাওয়া যায়নি। আহতরা প্রাথমিকভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। কেউ হাসপাতালে ভর্তি হয়নি। এখনো কেউ মারা যায়নি।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুর ১২টার দিকে ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের ফকির বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জগামী আল আরাফাহ পরিবহনের একটি বাস ফকির বাজারের দক্ষিণে আসলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বুড়ির বাড়ির পুকুরে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক বাসের ডানদিক দেবে গেলে বাম পাশ দিয়ে কিছু যাত্রী তড়িঘড়ি করে বের হন। আবার ডান দিকের কয়েকজন যাত্রী গ্লাস ভেঙে পানিতে সাঁতার কেটে পাড়ে ওঠেন। বাসে ৩৭ জন যাত্রী ছিলেন।

বাসের যাত্রীরা জানান, বাসটি দ্রুত গতিতে চলায় সড়কের ভাঙ্গা স্থানে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। এতে বাসটি পুকুরে পড়ে।

ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মিন্টু দত্ত গণমাধ্যমে বলেন, হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে। কোনো যাত্রী পুকুরে পড়ে আছে কিনা- সেটা দেখতে আমাদের জেলা পুলিশের রেকার দিয়ে পুকুরে অনুসন্ধান করা হচ্ছে। আরও অনুসন্ধানের জন্য কুমিল্লা থেকে আরেকটি রেকার আনা হচ্ছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত সেন্টমার্টিন

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ভেঙে গেছে সেন্টমার্টিন দ্বীপের চারপাশ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শাহপরী দ্বীপের পশ্চিম বাঁধের দেড় কিলোমিটার। ঝড়ো বাতাসে উড়ে গেছে প্রায় ৩০০ বাড়িঘর, ভেঙে গেছে অসংখ্য গাছপালা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে সেন্টমার্টিন ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে সমুদ্র পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে দ্বীপের ডেইলপাড়া, পশ্চিমপাড়া, দক্ষিণপাড়া, পূর্বপাড়ার কিছু অংশ সমুদ্রে তলিয়ে গেছে। প্রায় ২০০ ঘরবাড়িসহ অসংখ্য গাছপালা ভেঙে গেছে। কিছু ঘরবাড়ি পুরোপুরি, কিছু আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ১৫টি মাছ ধরার ট্রলার ভেঙে গেছে।

তিনি আরও বলেন, আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে বাতাস বইছে। তবে জলোচ্ছ্বাস হয়নি। সকালে বৃষ্টির সাথে বাতাসের গতি বেড়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গত দু’দিনে বৃষ্টি ও সমুদ্রের স্রোতে দ্বীপের কোনারপাড়া, পশ্চিমপাড়া, দক্ষিণপাড়া ও উত্তরপাড়ায় ভাঙন ধরেছে। এতে দ্বীপের বসতি, কেয়া বাগান, নারিকেল বাগান, নিশিন্দা বাগানসহ গাছগাছালি ভেঙে পড়ে গেছে। এছাড়া দ্বীপের তীরে গড়ে ওঠা হোটেল-মোটেলেও ভাঙন ধরেছে। এ কারণে তারা জরুরি ভিত্তিতে দ্বীপ রক্ষার দাবি জানিয়েছেন।

Advertisement

এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সৈয়দ সাফকাত আলী বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টি কমলেও বাতাস এখনও টেকনাফ উপজেলায় বইছে। এতে সেন্টমার্টিন ও শাহপরীর দ্বীপের ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এছাড়া চিংড়ি ঘের ও লবণ চাষিদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version