Connect with us

খুলনা

ঝুট গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

Published

on

আগুন

খুলনার আড়ংঘাটা পাটের ঝুট গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে থেমে থেমে গোডাউনের ঝুট থেকে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। বর্তমানে আগুন নির্বাপনের কাজ চলছে।

শনিবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে আড়ংঘাটা সড়কের বকুলতলা এলাকায় পাটের ঝুট গোডাউনে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

খুলনা বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস অফিসের উপ-সহকারি পরিচালক তানহারুল ইসলাম বলেন, আড়ংঘাটা বকুলতলা এলাকায় পাটের ঝুট গোডাউনে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে আমরা দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করি। আমাদের ৭টি ইউনিট দেড় ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে দুপুর ২টা ১০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। এখন নির্বাপনের কাজ চলছে। আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে জানা যায়নি। এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। এখানে এসে গোডাউনের কাউকে পাওয়া যায়নি। আমরা নিজেরাই টিন সরিয়ে কাজ করছি।

আড়ংঘাটা ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড সদস্য মো. আল আমিন শেখ বলেন, দুপুর ১২টার পর সেলিম শেখের ঝুট গোডাউন থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। বসতি এলাকায় গোডাউন করা হয়েছে। এখানে এর আগেও কয়েকবার আগুন লেগেছিল। আগুনে গোডাউনের আশপাশের কয়েকটি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

খুলনা

সাতক্ষীরায় জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে জেলেপল্লী

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে ১৩টি বসতবাড়ি।

রোববার (২৬ মে) বিকেলে স্বাভাবিকের তুলনায় পানির উচ্চতা বৃদ্ধি হলে উপজেলার কলবাড়ি জেলেপাড়া তলিয়ে যায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান হাজী নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায় সম্বল হারিয়ে কলবাড়ি চুনা নদীর চরে ওই পরিবারগুলো বহু বছর ধরে বসবাস করে আসছেন। রোববার বিকেলে স্বাভাবিক চেয়ে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে তাদের বসতবাড়ি তলিয়ে যায়। তবে এ ঘটনায় জানমালের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার সকল বাসিন্দাদের দ্রুত সরিয়ে নিতে এখনও কাজ চলছে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

খুলনা

মোংলায় অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রলারডুবি

Published

on

বাগেরহাটের মোংলা নদীতে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে।

আজ রোববার (২৬ মে) সকাল পৌনে ৯টার দিকে মোংলা ইপিজেড ছুটি শেষে মোংলা বাস স্যান্ড ঘাট থেকে মোংলার মামার ঘাটে আসার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মোংলা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নিশাত তামান্না এ ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছেন।

নিশাত তামান্না বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে একটি ট্রলার ডুবে গেছে। এটিতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন যাত্রী ছিল বলে শুনেছি। ট্রলার দুর্ঘটনার পর থেকেই খোঁজখবর রাখছি। যাত্রী নিখোঁজ আছে কিনা, সে বিষয়ে পৌরসভার সিসি ক্যামেরায় দেখা হচ্ছে এবং নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি দল নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে।

Advertisement

তবে কত জন নিখোঁজ রয়েছেন তা এখনও নিশ্চিতভাবে জানাতে পারছে না প্রশাসন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

চুয়াডাঙ্গায় ৪১.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে বাড়ছে অস্বস্তি

Published

on

তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়া চুয়াডাঙ্গায় আগের দিনের তুলনায় শনিবার তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। জেলায় তীব্র গরমের মধ্যে লোডশেডিংয়ে বাড়ছে অস্বস্তি। জীবিকার তাগিদে রোদে পুড়ে কাজ করতে হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষকে। দিনমজুর, ভ্যান ও রিকশাচালকরা কাজ করতে না পেরে অলস সময় পার করছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে।

শনিবার (২৫ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয় বেলা তিনটার দিকে এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে। চুয়াডাঙ্গায় টানা ৫ দিন মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে।

দেশের কোনো অঞ্চলের তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে সেখানে মৃদু তাপপ্রবাহ বা দাবদাহ বইছে ধরা হয়। তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি এবং ৪০ থেকে ৪১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তীব্র দাবদাহ ধরা হয়। অন্যদিকে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি হলে বলা হয় অতি তীব্র দাবদাহ।

এর আগে চুয়াডাঙ্গায় শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডের ভ্যানচালক আবদুর রহিম গণমাধ্যমে বলেন, কয়েক দিন থেকি যে তাপ পড়চি, তাতে একেবারে টিকা যাচ্চি না। গাছের ছায়ায় গিয়িও শান্তি নেই। ভ্যাপসা গরমে গা ভিজি যাচ্চি। কারেন্টও থাকচি না। তাই বাড়ি গিয়িও শান্তি নেই।

Advertisement

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, টানা পাঁচ দিন ধরে এ জেলায় মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আজ বিকেল তিনটায় জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৪২ শতাংশ।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version