রংপুর
ফুলবাড়ীতে দেড় কোটি টাকার মাদক জব্দ, গ্রেফতার-৬৫
Published
1 year agoon
By
কুড়িগ্রাম উত্তর প্রতিনিধিকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী সীমান্তঘেষা উপজেলায় কোন ক্রমেই থামছে না মাদক ব্যবসা। এ সব মাদক ব্যবসা ও সেবনে জড়িয়ে পড়ছে স্কুল-কলেজের কোমলমতি শিশু-কিশোরসহ যুব-তরুণ সমাজ। বাদ যাচ্ছে না স্কুল-কলেজে কর্মরত শিক্ষকরাও। ফলে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে যুব ও তরুণ সমাজ। চরম উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা।
ফুলবাড়ী থানা পুলিশের অক্লান্ত পরিশ্রমে মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে ১০২ টি মামলাসহ ৬৫ জন মাদক চোরাকারবারীকে গ্রেফতার করেছে। যা বিগত বছরের তুলনায় কয়েকগুন বেশি।
ফুলবাড়ী থানা সুত্রে জানা গেছে,উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের মধ্যে নাওডাঙ্গা, শিমুলবাড়ী, ফুলবাড়ী ও কাশিপুর ইউনিয়ন ভারতীয় সীমান্তঘেষা। এই চার
ইউনিয়নে ৩৬ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত টানা দশ মাসে মাদকদ্রব্য গাঁজা ৪৪৯ কেজি ৪০০ গ্রাম, ফেন্সিডিল ১ হাজার ৫৯৫ পিস, ইয়াবা ট্যাবলেট ৪ হাজার ৬০২ পিস, মদ ০৬ বোতল ও স্ক্যাপ সিরাপ ৫৯১ পিস জব্দ করাসহ মোট ৬৫ জন
মাদক চোরাকারবারীকে গ্রেফতার করে ১০২ জনের নামে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।
এছাড়াও জিডি মুলে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ২৩ কেজি ৮০০ গ্রাম গাঁজা, ৮৭ বোতল ফেনসিডিল, স্ক্যাপ সিরাপ ২৭০ বোতল ও ইয়াবা ২২০ পিস উদ্ধার করা হয়েছে। পলাতক আসামী রয়েছে ৩৭ জন। উদ্ধারকৃত এসব মাদকের সরকারী মুল্য ৬২ লাখ ১১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বেসরকারী ভাবে এগুলোর স্থানীয় মুল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। অন্য মাসের তুলনায় শুধু মাত্র ডিসেম্বর মাসেই দ্বিগুন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ফুলবাড়ী থানার ওসি ফজলুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের অক্লান্ত পরিশ্রমে বিগত বছরের তুলনায় এ উপজেলায় মাদক ব্যবসা ও সেবন কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ও আইনশৃংখলা রক্ষা এবং মানব কল্যানে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড সহ বিভিন্ন সংগঠন থেকে পাঁচটি সম্মাননা স্বারক প্রদান করা হয়েছে।
উপজেলার মাদকের নিরাপদ রুট, উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর, উত্তর অনন্তপুর, কাশিয়াবাড়ী, বেড়াকুটি, ধর্মপুর, বালাবাড়ী,কাশিয়াবাড়ী,কাশেম বাজার, কাশিপুর কলেজমোড় ,গংগাহাট ব্রীজের মোড় ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের আব্দুল্লাবাজার,চোত্তাবাড়ী মোড়, নাখারজান, চাঁদের বাজার, ঠোস বিদ্যাবাগিস,কুটিচন্দ্রখানা,ব্র্যাক মোড়,পানিমাছকুটি মডেল স্কুল,কদমতলা, শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের জুম্মাড়পাড়, নন্দিরকুটি,লালেরবাজার,ঠাকুরপাঠ, টেপরিবাজার,মিয়াপাড়া সিএমইএস,হক বাজার, বোডের হাট, রোশন শিমুলবাড়ী,শালবাড়ী হ্যাচারী মোড়, আছিয়ার বাজার, শেখ হাসিনা ধরলা সেতুর পশ্চিম পাড়, নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের বালারহাট, কুরুষা ফেরুষা, জায়গীরটারী, খলিশাকোটাল, গজেরকুটি,বাদশা বাজার, বালাতাড়ি, কৃষ্ণানন্দ বকসী, গোরকমন্ডল বিডিআর বাজার, গোরকমন্ডল নামাটারী, গোরকমন্ডল ব্রীজের পাড়, চর-গোরকমন্ডল আনন্দ বাজার, চর গোরকমন্ডল আবাসন,পশ্চিম ফুলমতি স্কুলের পাড়, নাওডাঙ্গা বকুলতলা বাজার সহ প্রায় শতাধিক স্পটে প্রকাশ্যে মাদক কেনাবেচা হয় বলে স্থানীয়রা জানীয়েছেন। মাদক ব্যবসায় প্রচুর টাকা উপার্জনের আশায় খুব সহজেই মাদক ব্যবসায় বেকার যুবকরা জড়িয়ে পড়ছে।
সীমান্তঘেষা নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী জানান,উপজেলার অন্য ইউনিয়নের চেয়ে নাওডাঙ্গা ইউনিয়নে মাদক কেনাবেচা একটু বেশি। তাই নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের বালারহাট বাজারে পুলিশের টহল জোড়দার করলে কেনা বেচা বা দুর দুরান্তর থেকে মাদক সেবন করতে আসা মাদকসেবীদের আনাগোনা অনেকটা কমবে। পরিষদের উদ্যোগে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী সভা-সমাবেশ অব্যাহত রয়েছে।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রনেতা মানিক মিয়া বাবু জানান, শুধুমাত্র প্রশাসনের একার পক্ষে মাদক প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব নয়। এ জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নেতাকর্মসহ সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
এ প্রসঙ্গে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফজলুর রহমান স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও শুশীল সমাজসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করে জানান, প্রতিদিনই আমাদের মাদক বিরোধী অভিযান চলছে ও চলবে। তিনি আরও জানান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সমাজের সচেতন মানুষগুলো যদি পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করে এবং দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী যদি মাদকসহ অবৈধ পণ্য সামগ্রী প্রবেশের ব্যাপারে তৎপর হয়, তাহলে ফুলবাড়ীসহ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মাদকসহ অন্যান্য মালামাল প্রবেশ শূন্যের কোঠায় আসবে। তবেই মাদক চোরাচালান ও মাদক সেবনকারী এবং মাদক ব্যবসায়ী চিরতরে নির্মূল করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট
-
মালয়েশিয়ায় প্রতারিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহায়তা দিবে জাতিসংঘ
-
ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী
-
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
দুই ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লো শ্রমিকরা
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
দেশজুড়ে
ধান কাটতে গিয়ে তীব্র গরমে দিনমজুরের মৃত্যু
Published
5 days agoon
May 1, 2024By
Anik Mahmudকুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় তীব্র গরমে জমিতে ধান কাটতে গিয়ে আবুল হোসেন (৫৫) নামের এক দিনমজুরের মৃত্যু হয়েছে। মৃত দিনমজুর একই এলাকার বাসিন্দা।
বুধবার (১ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ফকির পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান খন্দকার।
চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান জানান, আবুল হোসেন প্রতিদিনের মতো আজও অন্যের জমিতে কাজ করতে গিয়েছিল। বেলা ১১টার দিকে জমিতে ধান কাটতে কাটতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মারা যান। হাসপাতালে নেওয়ার সুযোগও পায়নি। ধারণা করা হচ্ছে হিটস্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে গেলো এক সপ্তাহে সারা দেশে হিটস্ট্রোকে ১০ জন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আই/এ
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে কৃষক ইসমাইল হোসেনের লাউ গাছের একটি ডগায় ১৮ টি লাউ ধরেছে। এক ডগায় এক সঙ্গে ১৮ টি লাউ দেখার জন্য প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসছেন ওই কৃষকের বাড়িতে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) উপজেলা কৃষি অফিসার মোছা: নিলুফা ইয়াছমিন বায়ান্ন টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিলুফা ইয়াছমিন জানান, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানেন এবং ছবিও দেখেছেন। জেনেটিক সমস্যার কারনে এগুলো হয়ে থাকে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না। তবে এটা কৃষকের জন্য খুবই ভাল খবর। তিনি আজ কালের মধ্যে সেখানে যাবেন এবং এটা নিয়ে কাজ করবেন।
কৃষক ইসমাইল হোসেন জানান,সাত থেকে আট মাস আগে বাজার থেকে একটি লাউ গাছের চারা কিনে আনেন তিনি। গেলো ১৫ দিন আগে গাছটির গোড়ার দিকের একটি ডগায় এক সাথে অনেক গুলো লাউয়ের জালি দেখতে পান তিনি। পরে গুনে দেখেন সেখানে একসাথে ১৮ টি জালি লাউ রয়েছে। লাউয়ের জালি গুলো বর্তমানে আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে।
লাউ দেখতে আসা কবির মামুদ গ্রামের মিথুন মিয়া ও ফজলুল হক জানান, লাউ গাছের একটি ডগায় একসাথে এতগুলো লাউ কোনদিনও দেখিনি। আজ লাউ গুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে।
আই/এ
জনদুর্ভোগ
মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার, সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি
Published
7 days agoon
April 29, 2024দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ছোট্ট শিশু কাওছার আলী। শিশুটির জন্মের সময় বাবা নুর আলম ও মা কাকলী বেগমের আনন্দের সীমা না থাকলেও বর্তমানে কাওছার দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আড়াই বছরের ফুটফুটে শিশুটির হার্টে বড় সমস্যা ধরা পড়েছে। প্রতিমুহূর্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার। বর্তমানে শিশুটি ইবনে সিনা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারে অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল হাসানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।
চিকিৎসক বলেছেন, তার হার্টে পাঁচটি ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। তার চিকিৎসার জন্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মা-বাবা।
কাওছার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের শুকদেব কুণ্ড গ্রামের নুর আলমের ছেলে। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট সে।
শিশুটির বাবা নুর আলম বলেন, আমি গরিব মানুষ। জমি বলতে চার শতক বসতভিটা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতাম। জন্মের পর থেকে কাওছার অসুস্থ। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে রিকশাটি বিক্রি করেছি। একটি এনজিও থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছি। বর্তমানে সংসারের খরচ, এনজিওর কিস্তি তার ওপর সন্তানের চিকিৎসার ব্যয় জোগাতে হিমশিম খাচ্ছি। এমনও দিন যায় না খেয়েই থাকতে হয়। আমরা না খেয়ে থাকতে পারলেও সন্তানরা তো থাকতে পারে না। তাদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না।
এভাবে বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন নুর আলম। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে পরিবারটি। ছোট সন্তান কাওছারের চিকিৎসার জন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন নুর আলম। কাওছারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা-অগ্রণী ব্যাংক, উলিপুর শাখার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর- ৬২০০০২২০৮৫৬০৯, বিকাশ নম্বর-০১৮৮৯১৭৮৯৫৮।
এএম/
জাতীয়
বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যান চালকসহ নিহত ২
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যানের চালকসহ ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন- বাবুল চিশতি (৪৫) ও অপরজনের নাম...
প্রায় ৩ হাজার কন্টেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের
বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন গুগলের কাছে গত বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরাতে আবেদন করেছে বাংলাদেশ...
লোডশেডিং নিয়ে সংসদে চুন্নুর ক্ষোভ
সরকার বলেছে ২৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সক্ষমতা আছে। তাহলে বিদ্যুৎ গেল কোথায়? আমার এলাকাতেই ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। গ্রাম...
রোগী দেখেছেন সাড়ে তিনশো, ভিজিট নিতেন ৫০০টাকা, অতপর…
একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখতেন তিনি। টেবিলে ও দরজায় নেইমপ্লেটে তার নাম লেখা ছিল সাধন কুমার মন্ডল। মা ও শিশু,...
২৪ ঘণ্টায়ও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন
২৪ ঘণ্টার বেশি পার হলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি সুন্দরবনের আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে দুপুর ১২ টা থেকে বাংলাদেশ বিমান...
বৃহস্পতিবার ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
আসছে বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ...
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ নিয়ে যা জানালেন মন্ত্রী
শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাকরিতে বয়সসীমা নিয়ে যে সুপারিশ পাঠিয়েছে তা সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত। এটা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করব।...
ঢাকাসহ সারাদেশের গাছ কাটা বন্ধে রিট
সাম্প্রতিককালে দেশের তাপমাত্রা অত্যাধিক বৃদ্ধি ও জনজীবন অতিষ্ঠ হওয়ার মধ্যেও বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে মর্মে বিভিন্ন...
আইন মেনে অভিযান পরিচালনা করতে হবে এনবিআরকে হাইকোর্ট
সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংকের গুলশান-১ শাখায় অভিযুক্ত গ্রাহক প্রতিষ্ঠানের পাওনা টাকা আদায়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানের...
মিল্টন নিজেই ব্লেড ছুরি দিয়ে হাত কাটতেন: ডিবি হারুন
‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ংকর ও লোমহর্ষক কাহিনী উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত...
বাসের ধাক্কায় পিকআপ ভ্যান চালকসহ নিহত ২
হামাসের রকেট হামলা, ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
রাজধানীতে বজ্রসহ শিলা বৃষ্টি
দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি
প্রায় ৩ হাজার কন্টেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের
লোডশেডিং নিয়ে সংসদে চুন্নুর ক্ষোভ
দ্বিতীয় ম্যাচেও জিম্বাবুয়েকে হারালো বাংলাদেশ
বন্ধুকে আটকে রেখে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু
রোগী দেখেছেন সাড়ে তিনশো, ভিজিট নিতেন ৫০০টাকা, অতপর…
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
‘আমার আচরণে শাকিবের পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নেবে, বিশ্বাস করি না’
শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
ঢাকা5 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
তথ্য-প্রযুক্তি3 days ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
-
অপরাধ4 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
দেশজুড়ে5 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
ঢালিউড4 days ago
শাকিবের বিয়ে: পরিবারের সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস
-
টুকিটাকি7 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
পরামর্শ4 days ago
পুনরায় গরম করলে যে ৭ খাবার হয় ‘বিষাক্ত’
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন