Connect with us

অর্থনীতি

রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ডিসিদের শক্ত অবস্থান নেয়ার নির্দেশ বাণিজ্যমন্ত্রীর

Published

on

আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানে দ্রব্যমূল্যের ইস্যুতে কেউ কোনো সুযোগ না নেয়, সে বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দেন। রমজান মাস সামনে, আপনারা সরকারের হাত। আপনারা খেয়াল রাখবেন, কেউ যাতে সুযোগ না নেয়। শক্ত ব্যবস্থা নেবেন। একই সঙ্গে ভোক্তাদের অধিকারের বিষয়ে তাদের সচেতন করতে হবে। বললেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন চতুর্থ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মন্ত্রী।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কোরবানির সময় পশুর চামড়ার দাম পাওয়া যায় না। সে সময়টায় সতর্ক থাকবেন। ব্যবস্থা নেবেন, যাতে চামড়ার দাম নিয়ে কোনো ছিনিমিনি খেলা না হয়। বাণিজ্য প্রসারের জন্য ডিসিদের সহযোগিতার দরকার রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।

নিত্যপণ্যের বাজার মনিটরিং বিষয় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, রমজান মাসকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ে ডিসিরা সতর্ক থাকবে। তারা সরকারের হাত। সরকারের সব পদক্ষেপ তাদের বাস্তবায়ন করতে হয়।

অর্থনীতি

মূল্য পরিস্থিতি সহনশীল অবস্থায় আছে : কৃষিমন্ত্রী

Published

on

আমাদের মূল্য পরিস্থিতি সহনশীল অবস্থায় আছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। না হলে কিন্তু আমি দেখতাম দু’দিন পরপর মিটিং-মিছিল এগুলো হতো। আর আমরা তো মিছিল করে করেই এত বড় হয়েছি। এগুলো নিয়ে তো আমাদের অভিজ্ঞতার অভাব নেই। বললেন, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে সচিবালয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, এখানে যে বৈঠক হয়েছে, বৈঠকে সবাই আগামীতে যাতে  সকল পর্যায়ের বাজার ব্যবস্থা আরও সুন্দরভাবে নিশ্চিত হয়,তার জন্য সবাই একমত হয়েছে কাজ করার জন্য। বাজার ব্যবস্থাপনায় নতুন নতুন কোনো বিষয় যোগ হয়েছে কি না,সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন,  এক মাস পর বা দুই মাস পর বাজেট শেষ হওয়ার পর তাঁরা আবার বসবেন। দেখব প্রত্যেকটা জিনিস যেমন চাল বলেন, চিনি , রসুন  সবগুলোর দামেই  প্রতিবেশী দেশের সাথে সব জায়গায় একটা প্রিমিয়াম পজিশনে আছে। কৃষিমন্ত্রী মনে করেন  দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নাই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছে সরকার।

আজ যে বাজার দর সেটা কি সাধারণ মানুষের জন্য সহনীয় কি না এমন প্রসঙ্গে মো. আব্দুস শহীদ বলেন, অতীতে একটু দাম বাড়লেই রাস্তা গরম হয়ে যেত,এখন এগুলো তো নাই।

Advertisement

সভায় কৃষিমন্ত্রী ছাড়াও খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ও বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু উপস্থিত ছিলেন।

 

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

দেশের বাজারে আরও কমলো স্বর্ণের দাম

Published

on

দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম কমা‌নোর ঘোষণা দি‌য়ে‌ছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

আজ শ‌নিবার (২৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম এক হাজার ২৮৩ টাকা কমিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১৭ হাজার ১৭৭ টাকা। এতো‌দিন ছিল এক লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা।

এর আগে গেলো ২৪ মে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৮৪ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২০, ১৯, ১২, ৮, ৬ ও ৫ মে ছয় দাফায় স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। ছয় দফায় ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম বাড়ে ১০ হাজার ৩৮১ টাকা। এখন দু’দফায় ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো দুই হাজার ৩৬৭ টাকা।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ২৩৬ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১১ হাজার ৮৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

Advertisement

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ৬২ টাকা কমিয়ে ৯৫ হাজার ৮৬৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৮৭৫ টাকা কমিয়ে ৭৯ হাজার ২৫৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

‘করপোরেট-আড়তদার সিন্ডিকেটে বাড়ে ডিমের দাম’

Published

on

করপোরেট কোম্পানি ও আড়তদারদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দেশে ডিমের দাম বাড়ানো-কমানো হচ্ছে। এ কারণে ডিম উৎপাদনের খরচ তুলতে পারেন না প্রান্তিক খামারিরা। অথচ একচেটিয়া সিন্ডিকেটের কারণে ডিম কিনতে বাড়তি টাকা খরচ করছেন ভোক্তারা। অভিযোগ জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।

শনিবার (২৫ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেছে সংস্থাটি।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সারাদেশে হঠাৎ করেই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ডিমের বাজার অস্থির করা হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির কারসাজি। কেননা তারাই সারাদেশে ডিমের বাজারের দাম নিয়ন্ত্রণ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, প্রান্তিক পর্যায়ে প্রতিটি ডিম উৎপাদনে খামারিদের খরচ সাড়ে ৯ থেকে সাড়ে ১০ টাকা। বর্তমানে খুচরা বাজারে প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা। আমরা ডিমের এ দাম যৌক্তিক বলে মনে করছি। এখন ডিমের বাজার স্থির থাকায় উৎপাদক (খামারি) ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন এবং ভোক্তাও ন্যায্যমূল্যে ডিম কিনে খেতে পারছে। কিন্তু ডিম ব্যবসায়ী সমিতি এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর কারসাজিতে মাঝেমধ্যে বাজার অস্থির হয়ে যায়। খামারিরা তখন ডিম উৎপাদন খরচও তুলতে পারেন না।

তিনি বলেন, ডিমের বাজারের নিয়ন্ত্রণ আড়তদার এবং করপোরেট কোম্পানিগুলোর হাতে। তারা যখন ইচ্ছা দাম বাড়ান আবার যখন ইচ্ছা দাম কমান। যেমন- হঠাৎ করেই খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১০-২০ টাকা কমিয়ে ৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আবার হঠাৎ করেই একটা ডিমের দাম ১৩ টাকা হয়ে যায়।

Advertisement

সুমন হাওলাদারের দাবি, প্রতিদিন মোবাইলফোনে এসএমএস পাঠিয়ে ও ফেসবুকে পোস্ট করে ডিমের বাড়তি বা কম দাম বাস্তবায়ন করে তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি। সারাদেশেই এই দামে ডিম বেচাকেনা হয়।

তিনি বলেন, সিন্ডিকেট করে ডিমের দাম কমিয়ে সেগুলো কোল্ড স্টোরেজে জমা করে। পরবর্তী সময়ে সেই ডিম আবার বাড়তি দামে বিক্রি হয়। এর ফলে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পোল্ট্রি ব্যবসা থেকে সরে যাচ্ছেন। এর সঙ্গে নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে মুরগির বাচ্চা বিক্রি করে বিভিন্ন করপোরেট কোম্পানি খামারিদের গলা কাটছে।

এসব সমস্যা সমাধানে করপোরেট কোম্পানি, আড়তদার, পোলট্রি ফিড, মুরগির বাচ্চা ও ডিমের সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে ন্যায্যমূল্য নির্ধারণের দাবি জানান সুমন হাওলাদার।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version