Connect with us

রাজশাহী

করোনায় কৃষকের পাশে থেকে সহযোগিতা করেছেন পাবনা জেলা ছাত্রলীগ

Published

on

পাবনা অঞ্চলে ধানের ভাল ফলন হলেও করোনা আতঙ্কে শ্রমিক সংকট দেখা দেওয়ায় গত দেড় বছর ধানের চারা রোপন ও পাকা ধান ঘরে তোলা নিয়ে ব্যাপক শঙ্কা দেখা দিয়েছিলো স্থানীয় কৃষকদের মাঝে। 

চারা রোপন ও জমির পাকা ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছিলেন না অনেক অসহায় কৃষক। অন্যান্য বছর উত্তরাঞ্চল থেকে ধানকাটার শ্রমিক আসলেও গত দেড় বছরে করোনা আতঙ্কে মাঝে মাঝে গণপরিবহন বন্ধ থাকাসহ করোনা সংক্রমনের কারনে তারাও আসে নি। এদিকে লকডাউনে শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির এবং শ্রমিক সংকটের কারনে সাময়িকভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে যান।

এমন প্রেক্ষাপটে বিপদগ্রস্থ কৃষকের পাশে দাড়িয়েছিলেন পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ও  জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৪ আসনের নির্বাচন পরিচালনা ও সমন্বয়ক কমিটির সদস্য মোঃ মিলন মাহমুদ।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে পাবনা জেলা,ও অন্তর্গত উপজেলা ও ইউনিয়নের বেশ কিছু ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েকজন কৃষকের পাকা ধান কেটে ও নতুন করে চারা রোপন করে দিয়েছিলেন মিলন মাহমুদ।

কৃষক রবি বিশ্বাস জানান, কামলা (শ্রমিক) না পেয়ে ধান কাটা যাচ্ছিল না। পাকা ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা না কেটে দিলে সব ধান ক্ষেতেই নষ্ট হেয়ে যেতো। বেশ কিছুদিন পর আবার সেই জমিতেই তারা ধানের চারা রোপন করে দিয়েছে ছাত্রলীগ নেতা মিলন মাহমুদ তন্ময় ও স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

Advertisement

ছাত্রলীগ নেতা মিলন মাহমুদ জানান, মমতাময়ী নেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারন সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ভাইয়ের অনুপ্রেরণায় আমার এই উদ্যোগ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দেশের যেকোনো ক্রান্তিকালে জনগণের পাশে ছিল, আছে ও থাকবে।

এসময় ছাত্রলীগ নেতা মিলন মাহমুদ আরও বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দেশের মানুষের জন্য মানবতার কাজ করে এসেছে। দেশের সার্বিক পরিস্থিতিতে যে কোনো দুঃসময়/ দুর্যোগ মোকাবিলা করতে ছাত্রলীগ কর্মী হিসেবে এই কাজগুলো দায়িত্ব বলে মত প্রকাশ করেন।

রাজশাহী

বিয়ের একমাস না যেতেই একসঙ্গে বিষপান, স্ত্রীর মৃত্যু

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে পরিবারের অমতে ভালোবেসে পালিয়ে বিয়ে করেন সাজেদুল ইসলাম (২১) ও রিয়া খাতুন (১৯)। বিয়ের একমাস যেতে না যেতেই একসঙ্গে বিষপান করেন এই দম্পতি। এতে স্ত্রী রিয়ার মৃত্যুবরণ করেছেন। অন্যদিকে হাসপাতালে সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন স্বামী সাজেদুল।

গেলো রোববার (৩০ জুলাই) ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের চরগড়গড়ি গ্রামে ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম।

ওই দম্পতির প্রতিবেশীরা জানান, গেলো রোববার দুপুরে রিয়ার চাচী শাশুড়ি ভানু বেগম  সাজেদুলের বাড়িতে যান। সেখানে তিনি রিয়া-সাজেদুলের ভালোবাসার প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করে রিয়াকে নানা কটূক্তিমূলক কথা বলেন এবং থুথু ফেলে বিদ্রুপ করেন। সাজেদুল বাড়ি ফেরার পর এ বিষয়টি জানিয়ে রিয়া কান্নাকাটি করেন।

এতে অপমানে আবেগতাড়িত হয়ে দুজনে একসঙ্গে দুই বোতল কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেন।

পরিবারে লোকজন টের পেয়ে তাদের প্রথমে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানেই রোববার রিয়ার মৃত্যু হয়। সাজেদুল আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।

Advertisement

ওসি জানান, এ ঘটনায় এখনো থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। ঘটনা জানার পর থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আই/এ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

এবার থানার ভেতর পাওয়া গেলো রাসেলস ভাইপার

Published

on

এবার রাজশাহীর চারঘাট থানার ভিতরে মিললো বিষাক্ত রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ। থানার ওসির ওয়াশরুমে সাপটিকে দেখতে পাওয়ার পরে, আতঙ্কে  পিটিয়ে মেরে ফেলে পুলিশ সদস্যরা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাজশাহীর চারঘাট মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আফজাল হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

আফজাল হোসেন জানান,  গতকাল রাতে থানা ওয়াশরুমে যাওয়ার সময় হঠাৎ একটি রাসেলস ভাইপার সাপ শব্দ করে ওঠে। পরে থানার পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় সাপটি মেরে ফেলা হয়। এর আগে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সারদা কুঠিপাড়া, পিরোজপুর এলাকায় রাসেলস ভাইপার দেখা দিলেও এই প্রথম চারঘাট থানা চত্বরে দেখা গেল।

জানা যায়, ঘটনার পর পুলিশ অফিসার ও পুলিশ সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে গত কয়েকদিন ধরে থানা চত্বরে কীটনাশক প্রয়োগ করে আগাছা পরিষ্কার করা হয়েছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রাজশাহী

বগুড়ায় আবারও ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

Published

on

বগুড়ার সুখানপুকুর রেল স্টেশনে আবারও ‘ফোর নাইনটি কলেজ ট্রেন’ লাইনচ্যুত হয়েছে। মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে  স্টেশনে প্রবেশের সময় ২ নম্বর লাইনে বোনারপাড়া থেকে সান্তাহারগামী ট্রেনটি-এর দুটি বগি লাইনচুত হয়।  তবে স্টেশনের ১ নম্বর লাইন দিয়ে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক রয়েছে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার সাজেদুর রহমান।

এ নিয়ে এক সপ্তাহে তিনবার ট্রেনটি লাইনচ্যুত হলো। এর আগে গেলো ২৫ জুন একবার ও ৩০ জুন একই ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছিল।

সাজেদুর রহমান বলেন, সুখানপুকুর স্টেশনে ২ নম্বর লাইনে কলেজ ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। তবে ১ নম্বর লাইন হয়ে ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ সচল রয়েছে।

এ বিষয়ে সুখানপুকুর রেলস্টেশনের মাস্টার আবদুল মতিন বলেন, নির্ধারিত সময়ে বোনারপাড়া থেকে সান্তাহারের উদ্দেশে ছেড়ে আসে ফোর নাইনটি কলেজ ট্রেন। নির্ধারিত যাত্রাবিরতির জন্য সকাল ৮টা ১০ মিনিটে ট্রেনটি বগুড়ার সুখানপুকুর রেলস্টেশনের ২ নম্বর লাইনে ঢুকে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। বোনারপাড়া থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন এসেছে। লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার করে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করার কাজ চলছে।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version