Connect with us

আওয়ামী লীগ

সরকারকে ধাক্কা মারলে লাভ হবে না : তথ্যমন্ত্রী

Published

on

তথ্যমন্ত্রী

সরকারকে ধাক্কা মারলে লাভ হবে না। সরকারের ভিত অনেক গভীরে প্রথিত। আওয়ামী লীগের ভিত অনেক গভীরে প্রথিত। সরকারকে ধাক্কা মারতে গিয়ে তাদের যে কোমর ভেঙে গেছে সেটা তাদের বর্তমান কর্মসূচির মাধ্যমে পারিষ্ফুটিত হয়েছে। বললেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

আজ বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তরের পিআইডি সম্মেলন কক্ষে পিআইডি প্রকাশিত ‘উন্নয়নের নব দিগন্ত’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে তারা বলেছিল সরকারের বিদায় হবে এবং সরকারকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেবে। ডিসেম্বর মাসে সরকারকে ধাক্কা দিতে গিয়ে তারা নিজেরা পড়ে গেছে। এরপর থেকে এখন তারা হাঁটা শুরু করেছে। আশা করবো বিএনপি সব সময় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে থাকবে, গণতন্ত্রের পথেই হাঁটবে। এটিই হচ্ছে আমাদের প্রত্যাশা।

তিনি বলেন, তাদের ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। তাদের ষড়যন্ত্র সব সময় ছিল, এখনো আছে। তারা জানে যে ২০০৮ সালে ২৯ আসন পেয়েছিল, পরে উপ-নির্বাচনে বেড়ে ৩০টি আসন অতিক্রম করে। ২০১৪ সালে বর্জন করেছিল। ২০১৮ সালে ছয়টি আসন পেয়েছিল। আগামী নির্বাচনেও তাদের সম্ভাবনা যে নেই, সেটি তারা জানে। সেটি জানে বলেই তারা নির্বাচন নিয়ে, নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এবং মানুষকে নির্বাচন বিমুখ করার জন্য নানা ধরনের কথাবার্তা বলে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপনির্বাচনে প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গতকাল যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে, ভারতীয় উপমহাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত ভালো নির্বাচন হয়েছে। আপনি যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটার উপস্থিতির কথা ভাবেন, সেখানে ৪০ শতাংশ মানুষ ভোটার হন না। আবার যারা ভোটার হন সেখান থেকে অর্ধেক উপস্থিত হন। সার্বিক বিচারে ২৫ শতাংশ ভোট পড়ে সেখানে। সে হিসেবে আমাদের উপনির্বাচন যেটি এক বছরের কম সময়ের জন্য এমপি নির্বাচিত হবেন অনেক ভালো হয়েছে।

Advertisement

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপি ভারতের সঙ্গে শত্রুতা করে অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল’

Published

on

ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে আমাদের লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয়, অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১১ মে) মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ, জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না।

ভারতের সঙ্গে করা বিভিন্ন চুক্তির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বলতে চাই, গঙ্গার পানি শেখ হাসিনাই এনেছেন। পানি চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে।

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র এক পসরা মিথ্যাচার করে গেছেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছে। গয়েশ্বর কালকে পল্টনে দাঁড়িয়ে আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া দিয়েছে। ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া, সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করল, আপনি ভারত সফর করলেন গঙ্গার পানির কি হলো? তিনি বললেন আমি তো ভুলে গেছি। দালাল কারা?

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ বিকেলে

Published

on

বিকেলে রাজধানীতে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

শনিবার (১১ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক যৌথ সভার শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।’

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

‘বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত’

Published

on

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলে বিএনপি সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাবে। অতীতের ইতিহাস তাই বলছে। তাদের কাছে গোটা রাজধানীবাসীকে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। আবারও দেশে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরির পাঁয়তারা করছে দলটি। বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত।

যারা আন্দোলনে পরাজিত তারা নির্বাচনেও পরাজিত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতাদের দেখেছি পালানোর জন্য অলি-গলি খুঁজে পাননি। তারা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। তাই আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে, প্রস্তুত থাকতে হবে।

বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে গণতন্ত্র নেই, বাইরেও গণতন্ত্র নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ভোটারদের ভয় পায় বলে নির্বাচনে অংশ নেয় না।

Advertisement

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ আগামীকাল শনিবার (১১ মে) শান্তি উন্নয়ন সমাবেশ করবে বলেও জানান দলের সাধারণ সম্পাদক।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version