Connect with us

অর্থনীতি

কৃষকের কাছে ভালো মানের বীজ সরবরাহ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ বিপর্যয়। অন্যদিকে দেশের ক্রমহ্রাসমান জমি হতে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কৃষির একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়  কৃষকের নিকট ভালো মানের বীজ সরবরাহ। এবং কৃষির নতুন নতুন কৌশল প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের নিকট পৌঁছে দিতে হবে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আগামীকাল (১১ ফেব্রুয়ারি) ‘সিড কংগ্রেস- ২০২৩’ উপলক্ষে আজ শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ বিপর্যয়। অন্যদিকে, দেশের ক্রমহ্রাসমান জমি হতে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কৃষির একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেকসই কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে সরকারি বীজ প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি বীজ প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে। দেশের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে। তাহলেই কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সম্ভব হবে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সিড এসোসিয়েশন কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘সিড কংগ্রেস- ২০২৩’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ। এ উপলক্ষ্যে আমি বীজ শিল্প সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের মাধ্যমে ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ করে দেশের মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৃষি ও কৃষকের সর্বাঙ্গীণ উন্নয়ন এবং স্বনির্ভরতা নিশ্চিত করতে অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি কৃষি পেশার মর্যাদা ও গুরুত্ব বিবেচনা করে কৃষি কর্মকর্তাদের মর্যাদা প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করেন।

Advertisement

শেখ হাসিনা বলেন, কৃষি গবেষণা জোরদার করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট পুনর্গঠন করেন। এছাড়া তিনি অন্যান্য ফসলের গুরুত্ব অনুধাবন করে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ এবং উন্নয়ন বাজেটে কৃষিতে সর্বাধিক বরাদ্দসহ অনেক গণমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছিলেন।

তিনি বলেন, জাতির পিতা কৃষি উন্নয়নে বীজকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেশে মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কৃষি গবেষণা ও উন্নয়নকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে ‘রাষ্ট্রপতি কৃষি পুরস্কার’ প্রবর্তন করেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালে জাতির পিতাকে পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ হত্যা করার পর এদেশের কৃষির অগ্রযাত্রা থেমে যায়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্যকে প্রাধান্য দিয়ে কৃষি প্রধান এ দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করতে কৃষিতে ভর্তুকি, প্রণোদনা প্রদান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আমাদের সরকার দেশের কৃষক ও কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে নিরলস কাজ করছে।

তিনি বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষকের লাভের কথা বিবেচনা করে সরকার কয়েক দফা সারের দামসহ কৃষি উপকরণের দাম কমিয়েছে। সেচের জন্য ডিজেলে ভর্তুকি ও গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার সাথে সাথে এ অঞ্চলের খাদ্য নিরাপত্তা শক্তিশালী করতে চায়। এবারের সিড কংগ্রেস আমাদের এ ভিশন বাস্তবায়নে গতি সঞ্চার করবে বলে আমি মনে করি।

Advertisement

তিনি ‘সিড কংগ্রেস- ২০২৩’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

অর্থনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

Published

on

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। এ দফায় ৪৯ টাকা কমে ১২ কেজি এলপিজির নতুন দাম ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গ্যাসের এ নতুন দাম আজ সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নতুন এ দাম ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।

এর আগে, টানা ৮ মাস বাড়ার পর গত এপ্রিল মাসে কমেছিল এলপি গ্যাসের দাম। ৩ এপ্রিল মার্চ মাসের তুলনায় ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া গত মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৮২ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ৪১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা ও জানুয়ারিতে ২৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

একইসঙ্গে বৃহস্পতিবার অটোগ্যাসের দামও কমিয়েছে বিইআরসি। মে মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

আর গত এপ্রিল মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৬ টাকা ২১ পয়সা নির্ধারণ করেছিল সংস্থাটি। আর মার্চ মাসে ভোক্তা পর্যায়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৬৮ টাকা ৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। আর গত ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারি মাসে যা মূসকসহ নির্ধারণ করা হয়েছিল যথাক্রমে ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা ও ৬৫ টাকা ৬৭ পয়সা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

এপ্রিলে কমেছে রেমিট্যান্স,২৯দিনে ১৯০ কোটি ডলার

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বছরের অন্যান্য মাসের তুলনায় ঈদের মাসে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বাড়লেও এবার ঈদের মাসে অর্থাৎ এপ্রিল মাসে তা কমেছে। সদ্য বিদায়ী এই মাসের প্রথম ২৯ দিনে বৈধ পথে অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে ১৯০ কোটি ৮০ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে।

বুধবার (১ মে) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে প্রবাসী আয়ের এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ি, এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার। তবে পরের ১০ দিনে এসেছে ৬২ কোটি ৬৫ লাখ  মার্কিন ডলার। এহিসেবে দৈনিক গড়ে ছয় কোটি ডলার রেমট্যিান্স দেশে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বোলছে, প্রতিবছর ঈদ উপলক্ষে বাড়তি প্রবাসী আয় আসার প্রবণতা লক্ষ করা গেলেও এবার তেমনটা দেখা যায়নি। গত মার্চে সব মিলিয়ে প্রবাসী আয় এসেছিলো ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। তার আগের মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স আসে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার। আর বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স আসে  ২১০ কোটি মার্কিন ডলার।

ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অবৈধ চ্যানেলে বা হুন্ডির কারণে রেমিট্যান্সপ্রবাহ কমেছে।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র বোলছে, ডলারের আনুষ্ঠানিক দাম ১১০ টাকা হলেও বেশির ভাগ ব্যাংক এখন ১১৫ থেকে ১১৬ টাকা দরে ডলার কিনছে। তবে সংকটে থাকা কিছু ব্যাংক আরও বেশি দামেও ডলার কিনছে।  এর ফলে আমদানিকারকদেরকে অতিরিক্ত দামে ডলার কিনে আমদানি দায় মেটাতে হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে ভোক্তার ওপর। দেশে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির হার এখনো উচ্চ রয়ে গেছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেরব অনুয়ায়ি, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ ডলারের প্রবাসী আয় এসেছিল। এর আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে আয় আসে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ ডলার। সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় অসে ২০২০-২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে  মোট ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আনে। এটি এখন পর্যন্ত এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

জিডিপি প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন, মালয়েশিয়াকে ছাড়াবে বাংলাদেশ: আইএমএফ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এশিয়ার অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। জিডিপি প্রবৃদ্ধির দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষে স্থানে থাকবে ভারত। আর দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) ‘রিজিওনাল ইকোনমিক আউটলুক, এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চল’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আগে আইএমএফ বলেছিল, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৬ শতাংশ।  তবে প্রতিবেদনে দশমিত তিন শতাংশ কমিয়ে ওই প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৭ শতাংশ দেখানো হয়েছে।

প্রবৃদ্ধির হার কম দেখানোর কারণও জানিয়েছে জাতিসংঘের বিশেষায়িত এই সংস্থাটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডলার সংকটের কারণে আমদানি ব্যাহত হওয়ায় ও মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি অনুসরণ করায় অনেক দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি প্রত্যাশার চেয়ে কম হয়েছে।  একারণে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা আগের তুলনায় কমানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে আইএমএফ এর প্রতিবেদনে বলা হয়, গত অর্থবছরের মতো এবারেও  প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশ প্রক্ষেপণ করা হয়েছিল। তবে প্রত্যাশার তুলনায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি কম হওয়ায় প্রবৃদ্ধির হারও কমবে। তবে আসছে অর্থবছরে  বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে, যেটি ভারতের(৬র দশমিক ৫) চেয়েও বেশি।

আইএমএফ’র প্রতিবেদনে বলা হয়, এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের চীন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের চেয়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অনেক বেশি হবে। তবে ভারত ও ভিয়েতনামের চেয়ে কম হবে।

Advertisement

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরে জাপান বাদে এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হবে ভারতের। দেশটির প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকবে মঙ্গোলিয়া (৬ দশমিক ৫ শতাংশ), তৃতীয় স্থানে থাকবে ফিলিপাইন্স (৬ দশমিক ২ শতাংশ), ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ক্যাম্বোডিয়া থাকবে চতুর্থ স্থানে। ভিয়েতনাম(৫ দশমিক ৮ শতাংশ) থাকবে ৫ম স্থানে। ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান হবে ৬ষ্ঠ। এ ছাড়া, চলতি বছর ইন্দোনেশিয়ার প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ, চীনের প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪ দশমিক ৪ শতাংশ, নেপালের ৩ দশমিক ১ শতাংশ, থাইল্যান্ডের ২ দশমিক ৭ শতাংশ এবং মিয়ানমারের প্রবৃদ্ধি হবে দেড় শতাংশ।

তবে অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরলেও শ্রীলংকার ব্যাপারে আইএমএফ প্রবৃদ্ধির কোনো পূর্বাভাস দেয়নি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আইন-বিচার4 mins ago

মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে

মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...

জাতীয়56 mins ago

চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী

চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...

আইন-বিচার1 hour ago

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...

বাংলাদেশ1 hour ago

শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে কি না,কোন কোন উপসর্গ দেখে বুঝবেন

প্রতিদিনের নানা অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস, শরীরচর্চায় অনীহা— কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। তাকে সঙ্গে করেই আসে শরীর ঘিরে নানা আশঙ্কা। ‘হাই...

জাতীয়1 hour ago

প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই দায়িত্ব থেকে বাদ : ইসি আলমগীর

উপজেলা নির্বাচনে প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করলেই প্রমাণ ছাড়াই তাকে দায়িত্ব থেকে বাদ দেয়া হবে।অ...

আইন-বিচার2 hours ago

আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে: ড. ইউনূস

আমি নাকি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছি। আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে। এরকম অনেক কটু কথা বড় বড় প্রোগ্রামে...

অপরাধ3 hours ago

রিমান্ডে নিয়ে মিল্টনের সব অপকর্ম বের করবো: হারুন

মানবতার সেবক হিসেবে পরিচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায়...

অপরাধ4 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩১ 

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

জাতীয়4 hours ago

জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব : প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি...

আইন-বিচার4 hours ago

ড. ইউনূসসহ ১৪ আসামির জামিন মঞ্জুর

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের...

Advertisement
আইন-বিচার4 mins ago

মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে

আন্তর্জাতিক45 mins ago

যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!

ক্রিকেট47 mins ago

কথা বলার আগে কোকাকোলার বোতল সরিয়ে দেন রাজা

আন্তর্জাতিক50 mins ago

ইরানে ভূমিকম্পের আঘাত

জাতীয়56 mins ago

চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী

আইন-বিচার1 hour ago

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই

ঢালিউড1 hour ago

ঈদের কোনো ছবি আর চলবে না! সোশ্যাল হ্যান্ডেলে প্রতিবাদের ঝড়

বাংলাদেশ1 hour ago

শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে কি না,কোন কোন উপসর্গ দেখে বুঝবেন

জাতীয়1 hour ago

প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই দায়িত্ব থেকে বাদ : ইসি আলমগীর

অর্থনীতি2 hours ago

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

উত্তর আমেরিকা1 week ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত

প্রধান সম্পাদক : সৈয়দ আশিক রহমান

সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: বেঙ্গল টেলিভিশন লিমিটেড , ৪৩৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২১৫
ফোন : 01878-184154, ই-মেইল : contact.bayannotv@gmail.com
© 2023 bayanno.tv

কারিগরি সহায়তায়
Exit mobile version