আর্কাইভ থেকে বাংলাদেশ

জাকিয়া হত্যা মামলার রায় ১০ ফেব্রুয়ারি

গোপালগঞ্জের বেদগ্রামের জাকিয়া মল্লিক হত্যার ঘটনায় স্বামী মোর্শেদায়ান নিশানসহ চার জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছে আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. জাকির হোসেনের আদালতে মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ১০ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করা হয়। 

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁশলি আবু আব্দুল্লাহ ভুইয়া বিষয়টি জানান। 
এরআগে রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে গত ১৩ জানুয়ারি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন। 
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, যৌতুকের দাবিতে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে গোপালগঞ্জের সিলনা রোডে বেদগ্রামের বাড়িতে জাকিয়াকে নির্যাতন করা হয়। 
নির্যাতনের অভিযোগ পেয়ে পুলিশ জাকিয়ার স্বামী মোর্শেদায়ান নিশান, তার ভাই এহসান সুশান, বোনজামাই মোহাম্মদ হাসান শেখ ও ম্যানেজার আনিসুর রহমানকে আটক করে। এসময় জাকিয়াকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় জাকিয়ার বাবা জালাল উদ্দিন মল্লিক বাদি হয়ে গোপালগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় মোর্শেদায়ান নিশানসহ আটক চারজনকে আসামি করা হয়। 
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ৯ জুন আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এরপর ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। এ মামলায় ২০ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়। 27 ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. জাকির হোসেনের আদালতে মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ১০ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করা হয়। 

দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁশলি আবু আব্দুল্লাহ ভুইয়া বিষয়টি জানান। 
এরআগে রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে গত ১৩ জানুয়ারি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন। 
  
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, যৌতুকের দাবিতে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে গোপালগঞ্জের সিলনা রোডে বেদগ্রামের বাড়িতে জাকিয়াকে নির্যাতন করা হয়। 
নির্যাতনের অভিযোগ পেয়ে পুলিশ জাকিয়ার স্বামী মোর্শেদায়ান নিশান, তার ভাই এহসান সুশান, বোনজামাই মোহাম্মদ হাসান শেখ ও ম্যানেজার আনিসুর রহমানকে আটক করে। এসময় জাকিয়াকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় জাকিয়ার বাবা জালাল উদ্দিন মল্লিক বাদি হয়ে গোপালগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় মোর্শেদায়ান নিশানসহ আটক চারজনকে আসামি করা হয়। 
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ৯ জুন আদালতে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এরপর ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। এ মামলায় ২০ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়।

 

এসআই/

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন