দুই লাল কার্ড, বিতর্কিত রেফারিং ও আত্মঘাতী গোলে লিভারপুলের হার
ম্যাচের ২৪তম মিনিটে প্রথমে কার্টিস জোন্সকে লাল কার্ড দেখান রেফারি সাইমন হপার। এই সিদ্ধান্তের পর ১০ জনে নেমে যাওয়া লিভারপুলের খেলোয়াড়-স্বল্পতাকে কাজে লাগায় টনেহ্যাম। ৩৬ মিনিটে রাইট উইঙ দিয়ে আনমার্কড অবস্থায় বক্সে প্রবেশ পাস দেন ম্যাডিসন। আলতো ছোঁয়ায় বল জালে পাঠিয়ে দেন সন হিউং-মিন।
প্রথমার্ধের শেষদিকে ১০ জন নিয়েই অভ্যস্ত হয়ে উঠা লিভারপুল সেই গোল শোধ করে। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে লিভারপুলকে সমতায় ফেরান গাকপো। টটেনহামের হয়ে সন আরেকবার বল জালে অফসাইডের পতাকায় বেঁচে যায় লিভারপুল।।
দ্বিতীয়ার্ধে গাকপোর জায়গায় নামেন ডিয়গো জটা। মাঠে নেমে তাকেও লাল কার্ড দেখে ছাড়তে হয় মাঠ। এই লাল কার্ডের পর মাঠের বাকি দুই ফরওয়ার্ডকেও তুলে নেন ক্লপ। ৫-৩ ফরমেশনে রক্ষণে একরকম বাস পার্ক করার চেষ্টা করেন। সেই চেষ্টায় একদম পুরোপুরিই সফল ছিল অলরেডরা।
কিন্তু কষ্টার্জিত এক ড্রয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে মাতিপ করে বসেন আত্মঘাতী গোল। ম্যাডিসনের দ্রুতগতির ক্রস ক্লিয়ার করতে গিয়ে ব্যর্থ হন তিনি। তার পায়ে লেগেই জালে জড়ায় বল। তিন পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়ে টনেনহ্যাম।