পেঁয়াজের অবৈধ মজুত পেলেই ব্যবস্থা : ভোক্তার মহাপরিচালক
গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মাধ্যমে পেঁয়াজ মজুতদারদের খবর নেয়া হচ্ছে। অবৈধ মজুত পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। বললেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর টিসিবি ভবনে ভোক্তা অধিকারের সচেতনতা বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলগুলোর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
ভোক্তার ডিজি বলেন, আমরা খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ণ হতে পারিনি। মূল্যস্ফীতির কারণে দ্রব্যের দাম বাড়ছে।
পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কিছু কারণ চিহ্নিত করা গেলেও কিছু বিষয় এখনো অজানা। যোগান কমিয়ে দাম বৃদ্ধি করছে একটি মহল। তবে, বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তার অভিযান চলমান আছে।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ কিরণ বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা কাজ করলেও সুযোগ পেলেই বেপরোয়া হয়ে উঠছেন কালোবাজারি ও মজুতদাররা। তারা সরকারের এ সব সংস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখাচ্ছে। তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, পেঁয়াজকাণ্ডে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ভারতে ঋণপত্র খোলা ৫৫ হাজার টন পেঁয়াজ দেশে আনার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমে আসলে অবৈধ মজুতদাররা বিপাকে পড়বেন।
অনুষ্ঠানে এ ধরনের বিতর্ক প্রতিযোগিতা দেশের চলমান আর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ভোক্তাকে সচেতন করে তুলবে বলে মনে করেন বিতর্কিকরা।