দেশজুড়ে

নৌকা ছিদ্র করা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫ জন

ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়ার কসবা গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে নৌকা ছিদ্র করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের পর থানায় একপক্ষ মামলা দায়ের করলে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে এ ঘটনায় কুমারখালী থানায় মামলা হয় বলে জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলায়মান শেখগ্রেপ্তারকৃতদের রোববার আদালতে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান ,কুমারখালী উপজেলার কসবা গ্রামে মন্টু কাজী গ্রুপ ও আদালত প্রামাণিক গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। কাজী গ্রুপ মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত এবং তাদের বেশ কয়েকটি নৌকা পদ্মা নদীতে রাখা ছিল।

গতকাল দুপুরে প্রামাণিক গ্রুপের সালাম, কাজী গ্রুপের পাঁচটি নৌকার ছিদ্র করতে গিয়ে ধরা পরেন। এ সময় কাজী গ্রুপের লোকজন তাকে কিছুক্ষণ আটকে রাখার পর ছেড়ে দেন। পরে সালাম তার পক্ষের লোকজন নিয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ কাজী পাড়ায় হামলা চালায়, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন।

প্রামাণিক গ্রুপের দাবি, কাজী গ্রুপের লোকজন তাদের এক সদস্যকে আটকে রেখেছিল। খবর পেয়ে গেলে প্রতিপক্ষ লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায় ও লুটপাট করে।

এদিকে কাজী গ্রুপের মামলার বাদী আমজাদ আলী দাবি করেন, প্রামাণিক গ্রুপের লোকজন তাদের নৌকা ছিদ্র করেছে, এরপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছে। এতে তাদের লোকজন আহত হওয়ায় তিনি মামলা করেন

সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে রয়েছেনআদালত প্রামাণিক (৬০), তার ছেলে জিসান প্রামাণিক, তাহের প্রামাণিকের ছেলে রাজিব ও রাকিব, হাসেম সরদারের ছেলে শুভ, আজমতের ছেলে রাহিম, শহীদ কাজীর ছেলে সালাম কাজী, মিজানুর রহমান মন্টু, বিল্লাল হোসেন, শহীদ হোসেন, মন্টু কাজী, ঝন্টু কাজী, জিন্দার শিকদার, সাইদুল শিকদার ও সাজেদা খাতুন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেনআদালত প্রামাণিক, রাকিব প্রামাণিক, ইতি খাতুন এবং রাজিব প্রামাণিক (পুলিশ পাহারায় চিকিৎসাধীন)।

কুষ্টিয়ার কসবা গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে নৌকা ছিদ্র করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের পর থানায় একপক্ষ মামলা দায়ের করলে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে এ ঘটনায় কুমারখালী থানায় মামলা হয় বলে জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলায়মান শেখগ্রেপ্তারকৃতদের রোববার আদালতে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান ,কুমারখালী উপজেলার কসবা গ্রামে মন্টু কাজী গ্রুপ ও আদালত প্রামাণিক গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। কাজী গ্রুপ মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত এবং তাদের বেশ কয়েকটি নৌকা পদ্মা নদীতে রাখা ছিল।

গতকাল দুপুরে প্রামাণিক গ্রুপের সালাম, কাজী গ্রুপের পাঁচটি নৌকার ছিদ্র করতে গিয়ে ধরা পরেন। এ সময় কাজী গ্রুপের লোকজন তাকে কিছুক্ষণ আটকে রাখার পর ছেড়ে দেন। পরে সালাম তার পক্ষের লোকজন নিয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ কাজী পাড়ায় হামলা চালায়, যা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন।

প্রামাণিক গ্রুপের দাবি, কাজী গ্রুপের লোকজন তাদের এক সদস্যকে আটকে রেখেছিল। খবর পেয়ে গেলে প্রতিপক্ষ লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায় ও লুটপাট করে।

এদিকে কাজী গ্রুপের মামলার বাদী আমজাদ আলী দাবি করেন, প্রামাণিক গ্রুপের লোকজন তাদের নৌকা ছিদ্র করেছে, এরপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়েছে। এতে তাদের লোকজন আহত হওয়ায় তিনি মামলা করেন

সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে রয়েছেনআদালত প্রামাণিক (৬০), তার ছেলে জিসান প্রামাণিক, তাহের প্রামাণিকের ছেলে রাজিব ও রাকিব, হাসেম সরদারের ছেলে শুভ, আজমতের ছেলে রাহিম, শহীদ কাজীর ছেলে সালাম কাজী, মিজানুর রহমান মন্টু, বিল্লাল হোসেন, শহীদ হোসেন, মন্টু কাজী, ঝন্টু কাজী, জিন্দার শিকদার, সাইদুল শিকদার ও সাজেদা খাতুন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেনআদালত প্রামাণিক, রাকিব প্রামাণিক, ইতি খাতুন এবং রাজিব প্রামাণিক (পুলিশ পাহারায় চিকিৎসাধীন)।

আই/এ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন