গরমকালে রাতে বেডরুমে এসি চলে ২৩ থেকে ২৪ মাত্রায়। কিছু সময় পর শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এসি নিয়ে ঝগড়া। এসি কমাও, এসি বাড়াও। অনেক সময় ঘুমের মধ্যেই স্ত্রী কান্নাকাটি শুরু করলেন। কম্বল দাও! কম্বল দাও! না হলে এসি বন্ধ করো। স্বামী বেচারা কী করবে? রুমে তো শীত নেই তাপমাত্রা তো অনেক, তারপরও স্ত্রী এসি বন্ধ করতে বলছে কেন?
এ নিয়ে বিজ্ঞান কী বলে। পুরুষদের থেকে কি নারীদের বেশি শীত করে? যদি তা-ই হয়, তবে কেন?
এর একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বার করেছেন একদল গবেষক।
১. প্রথমত মেয়েদের পেশি কম শক্ত হয়। তাই পেশি থেকে কম তাপ তৈরি হয়।
৩. আরও একটি বিষয় হল, মেয়েদের পেশির মাঝে মেদের স্তর থাকে বেশি। যা শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে রাখে। ফলে ছেলেদের তুলনায় ঠাণ্ডা থাকে মেয়েদের শরীর।
৩. বিপাক হার যত বেশি হবে, শরীর তত বেশি তপ্ত হবে। পুরুষদের তুলনায় মেয়েদের বিপাক হার কম। ফলে মেয়েদের শরীর খানিকটা ঠাণ্ডা থাকে।
৫. মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন অনেকটা মাত্রায় থাকে। এই দুই হরমোনও শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়।