প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ। তারা কখনোই ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায় না। বলেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ রোববার (১৭ জুলাই) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআরটিসি) প্রধান কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সব রাজনৈতিক দলেরই দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ডাকে এ সংলাপে অংশ নেয়া। নির্বাচনের মাধ্যমে যারা সরকারের পরিবর্তন চান, তাদেরকে অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। আমরা এই নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দেখতে চাই। সে কারণে নিবন্ধিত সবার অংশগ্রহণে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচন ব্যবস্থা ইতোমধ্যে অনেকটা উন্নত করেছেন। ভবিষ্যতে এটি আরো আধুনিক ও মানসম্মত করা হবে। বর্তমান ব্যবস্থাও একটি সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের অনুকূলে হবে।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। কমিশন নিরপেক্ষ হলে নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ হবে। এখানে সরকারের কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। সরকার শুধু কমিশনকে সহযোগিতা করবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রত্যাশা করেন,কমিশন নির্বাচন সংক্রান্ত যে রাজনৈতিক সংলাপের আহ্বান করেছে, সেখানে নিবন্ধিত দলগুলো অংশ নিয়ে তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে।
বিআরটিসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ওবায়দুল কাদের ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নুরি ও বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা ।
এসি