গ্রামীণ টেলিকমের কর্তৃপক্ষ ও গ্রামীণ টেলিকম কর্মচারী ইউনিয়নের কয়েকজন নেতার যোগসাজশে সাধারণ কর্মচারীদের ২৬ কোটি ২২ লাখ টাকা লুটপাট করা হয়েছে। গ্রামীণ টেলিকমের আর্থিক অনিয়মে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ইউনূস এর দায় এড়াতে পারে না। এ অনিয়মের ঘটনায় আরও একজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার (২৮ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর মিন্টোরোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ প্রধান হারুণ অর রশীদ এ তথ্য জানান।
ডিবি প্রধান জানান, গ্রেপ্তারকৃত মাইনুল ইসলামের কাছ থেকে এক কোটি সত্তর লাখ টাকার চেক উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার সাথে গ্রামীনফোন টেলিকমের ঊর্ধ্বতম কর্মকর্তারা জড়িত রয়েছে কিনা তা তদন্ত করা হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির এমডি দায় এড়াতে পারেন না। আটককৃত তিনজনই এ অনিয়মের সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তিনি জানান, নানা অনিশ্চয়তা বিবেচনায় গ্রামীণফোন টেলিকমের সেটেলমেন্ট একাউন্টের ৪৩৭ কোটি টাকা থেকে অনিয়ম করে ২৬ কোটি টাকা দ্রুততার সাথে তুলে নিয়ে আত্মসাৎ করার চেষ্টা করে অভিযুক্তরা।
কেএস