চট্টগ্রামে টেস্ট ক্যারিয়ারে ৬ষ্ঠ অর্ধশত তুলে ওয়ারিক্যানের বলে পয়েন্টে মায়ার্সের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন দাস। তার আগে অবশ্য ১১২ বলে ৫ চারের সাহায্যে ৬৯ রানের একটি ইনিংস খেলেন। তখন দলীয় রান ছিল ২০৬ রান।
লিটনের বিদায়ের পর আর মাত্র ৮ রানই ক্রিজে টিকে ছিলেন অধিনায়ক মুমিনুল ইসলাম। গ্যাব্রিয়েলকে তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে কেমার রোচের হাতে ধরা পড়েন অধিনায়ক মুমিনুল। অবশ্য তার আগে তিনি ১৮২ বল খেলে ১০ চারের সাহায্যে ১১৫ রানের একটি ঝকঝকে ইনিংস উপহার দেন। এটি ছিল টেস্ট ক্যারিয়ারে তার ১০ম সেঞ্চুরি। আর চট্টগ্রামের মাঠে ৭তম সেঞ্চুরি। মুশফিকের বিদায়ের পর পঞ্চম উইকেট জুটিতে মুমিনুল লিটনকে নিয়ে ১৩৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন। বর্তমানে বাংলাদেশের লিড গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮৯ রানে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২১৯ রান। মেহেদী হাসান মিরাজ ৬ রানে ও তাইজুল ইসলাম ১ রানে ক্রিজে রয়েছেন।
এর আগে তৃতীয় দিনে তাইজুল, নাইম ও মিরাজের ঘূর্ণিতে পুরোপুরি কুপোকাত হয় ক্যারিবীয়রা। স্কোরবোর্ডে ২৫৯ রান সংগ্রহ করতেই অলআউট হয় তারা। এরপরই বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে চেপে ধরেন ক্যারিবীয়দের দীর্ঘদেহি ক্রিকেটার রাহকিম কর্ণওয়াল। প্রথম ওভারেই তামিম ও শান্তকে কোন রান করতে না দিয়েই ফেরত পাঠান তিনি।
তৃতীয় দিনের ৬ ওভার বাকি থাকতে গ্যাব্রিলের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন আগের ইনিংসে অর্ধশত রান করা সাদমান ইসলাম।
এএ