করোনা ভাইরাস
করোনায় ভারতের চেয়ে বাংলাদেশে মৃত্যুহার বেশি
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনদেশে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী সনাক্ত হওয়ার পর দেড় বছরও না হতেই এরইমধ্যে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৯ হাজার।
এদিকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে মার্চের পর দেশে মৃত্যুর হার বাড়ছে। জুন মাস থেকে অবস্থার দ্রুত অবনতি হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা বিবেচনায় দেশে করোনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির ২৬ জুলাইয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে করোনা ভাইরাসে মৃত্যুর হার ১.৩৪ শতাংশ। সেখানে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৪ লাখ ২০ হাজার ৫৫১ জন।
মোট মৃত্যুর হিসাবে ভারত বাংলাদেশের চেয়ে অনেক ওপরে থাকলেও দেখা যাচ্ছে করোনা আক্রান্ত প্রতি ১০০ জনে ভারতের চেয়ে বেশি রোগী মারা যাচ্ছে বাংলাদেশে।
করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে ভয়াবহ অবস্থা হয়েছে ভারতেও। তবে দেশটির সরকার দাবি করছে, ভারতের কোনো কোনো অঞ্চলে সংক্রমণ কমার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
ভারতে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি শুরু হয় গত মার্চ মাসের মাঝামাঝি। পরে তা দ্রুত বাড়তে থাকে। দেশটিতে গত ৩০ এপ্রিল প্রথম এক দিনে চার লাখের বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ওইদিন শনাক্ত হয় ৪ লাখ ১ হাজার ৯৯৩ জন।
ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ৬ মে ভারতে একদিনে ৪ লাখ ১৪ হাজার ৪৩৩ জন করোনা পজিটিভ বলে শনাক্ত হন। এটিই দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ।
আর ফেব্রুয়ারি-মার্চের দিকে যেখানে দৈনিক মৃত্যু ১০০’র আশপাশে ছিল, ২৩ মে তা ৫ হাজার ১৫ জনে পৌঁছায়। ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যে বিপুল প্রাণহানী হয়েছে এর জন্য দায়ী মূলত করোনা ভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। বাংলাদেশেও এখন আক্রান্তদের মধ্যে এ ভ্যারিয়েন্টই বেশি পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশের অবস্থার দিকে তাকালে দেখা যায়, এ বছরের এপ্রিলে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর মে মাসে তা কমে আসে বেশ খানিকটা। সে সময় দৈনিক সংক্রমণ ৫০০-এর নিচেও নেমেছিল। তবে সেটা স্থায়ী হয়েছিল না। কয়েকদিন পর থেকেই পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করে এবং তা এখনও চলছে। চলতি মাসের শুর থেকে দেশে লকডাউন চললেও এখনও তার ফল কার্যত দেখা যাচ্ছে না।
১২ জুলাই দেশে একদিনে ১৩ হাজার ৭৬৮ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। এটিই এখন পর্যন্ত দেশে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ।
আর মৃত্যুর হিসাবে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারিতে যেখানে ১০ জনের আশপাশে ছিল দৈনিক মৃত্যু, জুলাইয়ের ৭ তারিখে প্রথমবারের মতো তা ২০০ ছাড়ায়। তারপর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ১০ দিন একদিনে ২০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছে ১৯ জুলাই ২৩১ জনের।
বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের কেন্দ্র ছিল ঢাকা। তবে দ্বিতীয় ঢেউয়ের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। এবার মূলত সারা দেশেই মারাত্মক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী এ ভাইরাস। কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গার মতো জেলাতেও প্রতিদিনই প্রায় ১০ জনের বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন। এছাড়া খুলনা, রাজশাহীতে ও ময়মনসিংহ মেডিকেলেও প্রতিদিন মারা যাচ্ছেন ১০ জন, ১৫ বা তারও বেশি রোগী।
সরকারি হিসাবের এ সংখ্যার পাশাপাশি আরও মানুষ মারা যাচ্ছেন উপসর্গ নিয়ে। উপসর্গ নিয়ে যাদের মৃত্যু হচ্ছে তারাও যদি করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তবে দেশের মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি।
দক্ষিণ এশিয়ার মৃত্যুর হারে বাংলাদেশের ওপরে আছে আফগানিস্তান, পাকিস্তান। অর্থাৎ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ এখন মৃত্যুর হাতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
আফগানিস্তানের পরিস্থিতি বিশ্লেষণে দেখা যায়- সেখানেও মে মাস থেকে পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করে, জুনের মাঝামাঝি তা সর্বোচ্চে পৌঁছায়। এরপর পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে। ২৫ জুলাই দেশটিতে নতুন করে ৪১৪ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
ওয়ার্ল্ডোমিটার বলছে, পাকিস্তানে মৃত্যুহার ২ শতাংশ। তবে সেখানে গত বছরে জুনে যেমন সংক্রমণ ছড়িয়েছিল এখন পরিস্থিতি তার চেয়ে ভালো। যদিও চলতি বছরের জুলাইয়ের শুরু থেকেই সংক্রমণ বাড়ছে দেশটিতে।
পাকিস্তানে মৃত্যুর হিসাবে দেখা যাচ্ছে, সেখানে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছে ২০১ জনের, চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল। আর ১৫ জুনের পর একদিনও দেশটিতে একদিনে ৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়নি। সে হিসেবে মৃত্যুহার বেশি হলেও পাকিস্তানের পরিস্থিতি দৃশ্যত বাংলাদেশের চেয়ে ভালো। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট ২৩ হাজার ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
শিব নারায়ণ দাশের কর্নিয়ায় পৃথিবীর আলো দেখলেন কালাম ও মশিউর
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
ধোনি-সাক্ষীর চরম প্রেমের কাহিনী, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আট জনের মৃত্যু
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
মানুষ যখন করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের কথা প্রায় ভুলতে বসেছে, তখনই হঠাৎ করে আবার জেএন.১ নামের এক উপধরন ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতিমধ্যে এই ধরন পার্শ্ববর্তী ভারতসহ বিশ্বের ৪১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে নতুন ধরনের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সরকারের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। যদিও নতুন এ ধরনে বাংলাদেশে কেউ এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়নি।
নতুন ধরনের সংক্রমণ মোকাবেলায় আবারও হাসপাতাল-ক্লিনিকসহ সকল স্থানে মাস্ক ব্যবহারসহ চার দফা পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডাক্তার মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির ৬৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সকলের পরামর্শের আলোকে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়। সেগুলো হলো—
১। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল/চিকিৎসা কেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি— যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতকর্তা হিসেবে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হলো। কমিটি মনে করে কোভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটি সহায়ক হবে।
২। সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য বৈশ্বিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও দেশে নজরদারি জোরদার করার জন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর প্রতি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে কোভিড পরীক্ষা ও আইসিইউসহ দ্রুত চিকিৎসার সকল প্রস্তুতি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের স্ক্রিনিং এর প্রস্তুতি নেয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৩। কোভিড ভ্যাকসিন বিষয়ে নিয়মিত বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণসাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪। সভায় অস্ত্রোপচার অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কোভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কমিটি কেবলমাত্র কোভিডের লক্ষণ/উপসর্গ থাকলে কোভিড পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে।
এদিকে ইতিমধ্যে একে ‘ভেরিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে অভিহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, এই ধরনটি অতিদ্রুত ছড়াচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, ওমিক্রনের উপধরন হলো জেএন.১। রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে ফাঁকি দেওয়ায় জেএন.১ আরও অনেক বেশি কার্যকর। ফলে সংক্রমণের হার বেশি। তবে ঝুঁকি কম।
করোনা ভাইরাস
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু হয়েছে আরও ২০৪ জনের
Published
4 months agoon
ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩By
বিপ্লব আহসানগেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনায় বিশ্বব্যাপী আরও ২০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮ হাজার ৫৯৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮২৫ জন।
বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ও আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। এ সময় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ১৮৬ জনের এবং আক্রান্ত হয়েছে ৭৯ হাজার ৩২ জন।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ৪৪৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। ভারতে আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ৪০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। আফগানিস্তানে আক্রান্ত হয়েছে ১৯৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ কোটি ৪ লাখ ৮১ হাজার ২৪৮ জন। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৬৯ লাখ ৬১ হাজার ১৩৬ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৬৭ কোটি ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ২২৪ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে।
বিশ্বজুড়ে আবারও বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। গেলো চার সপ্তাহে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বেড়েছে প্রায় ৫২ শতাংশ। এ সময় নতুন করে সাড়ে ৮ লাখের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পাশাপাশি বেড়েছে মৃত্যুহারও। জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
ডব্লিউএইচওর তথ্যমতে, আগের ২৮ দিনের তুলনায় গেলো চার সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী করোনায় মৃত্যু প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। এ সময়ে মারা গেছে তিন হাজারের বেশি মানুষ।
সংস্থাটির হিসাবে, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অন্তত ৭৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ। প্রাণ হারিয়েছেন ৭০ লাখেরও বেশি। এ সময়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১৮ হাজার মানুষ। গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখতে হয়েছে ১ হাজার ৬০০ জনকে।
বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে সম্প্রতি করোনাভাইরাসের জেএন.১ ধরনটিকে পৃথক ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এটিকে এতদিন করোনার বিএ.২.৮৬ ধরনের একটি অংশ হিসেবে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ গণ্য করা হতো। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুসারে, জেএন.১-এর কারণে এ মুহূর্তে অতিরিক্ত কোনো বৈশ্বিক স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই। তবে উত্তর গোলার্ধে শীত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে এটি শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
জাতীয়
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
আগামী মে মাসে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সম্ভাব্য যৌথ সামরিক মহড়ার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বার্তা সংস্থা সিনহুয়া বৃহস্পতিবার (২৫...
ব্রুনাই থেকে দু’বছর পর ফিরছে বাংলাদেশির মরদেহ
তিন বাংলাদেশির মরদেহ ব্রুনাইয়ের হাসপাতাল রিপাস থেকে দেশে পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে দুজনের মরদেহ গেলো দুই বছরের বেশি সময় ধরে ওই...
থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে পাঁচ কূটনৈতিক দলিলে সই হয়েছে। এর মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং একটি লেটার অব...
দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে ভুট্টা ও সার বোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে একটি ট্রাকের চালক ও তার সহকারীর মৃত্যু হয়েছে। একদিকে দিনাজপুর...
চলতি বছরেই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি : প্রধানমন্ত্রী
চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে। বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে দেশটিকে প্রস্তাব...
‘বাংলাদেশকে চীন, রাশিয়া বা অন্য দেশের লেন্স দিয়ে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক দুই দেশের অভিন্ন ইতিহাস, মূল্যবোধ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ভিত্তিতে পরিচালিত। এই সম্পর্ক ভারত, চীন, রাশিয়া...
জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেলো রাজশাহীর মিষ্টি পান
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘রাজশাহীর মিষ্টি পান’। গত বছরের ৩১ আগস্ট রাজশাহীর মিষ্টি পানকে জিআই পণ্য হিসেবে...
১৩৭তম বন্দর দিবসে বর্ণিল আয়োজন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে বর্ণিল আয়োজনে উদযাপিত হলো ১৩৭তম বন্দর দিবস। তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার...
বঙ্গোপসাগরে জাহাজডুবি: ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার, নিখোঁজ ১
নোয়াখালীর হাতিয়ার পূর্ব পাশে বঙ্গোপসাগরে এমভি মৌমনি নামে একটি কার্গো জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জেলেদের সহযোগিতায় ১১...
হবু শিক্ষকদের হাতে আগেই পৌঁছে যায় উত্তরপত্র : ডিবি প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার...
১২ বছর বয়সে যৌন নিগ্রহের শিকার অভিনেত্রী চূর্ণী
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
২৪ দিনের মতো তাপপ্রবাহ , ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে
ব্রুনাই থেকে দু’বছর পর ফিরছে বাংলাদেশির মরদেহ
ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র, চলছে গ্রেপ্তার
আউট বিতর্কে মুশফিক বললেন ‘মাশ আল্লাহ’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই
খোকন ইস্যুর সাময়িক নিস্পত্তি, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত লন্ডনে
দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে
কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদন চট্টগ্রামে
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বলিউড5 days ago
বিচ্ছেদের দীর্ঘ জল্পনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
- বাংলাদেশ7 days ago
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- বাংলাদেশ7 days ago
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
- বাংলাদেশ2 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
- আবহাওয়া6 days ago
রাতে ৮০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যে সব এলাকায়
- দেশজুড়ে5 days ago
সব ধরনের কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা
- জাতীয়6 days ago
খরচ কমলো হজ প্যাকেজের
- বাংলাদেশ4 days ago
তীব্র তাপদাহের মধ্যে যেসব এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে