Connect with us

বাংলাদেশ

করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কমলো

Published

on

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ৩৫ জন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় ২৭ হাজার ১৮২ জন মারা গেলেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ১৯০ জনের। এ নিয়ে মোট শনাক্ত হলেন ১৫ লাখ ৪১ হাজার ৩০০ জন। 

একদিনে নমুনা পরীক্ষা করা হয় ১৯ হাজার ৬৬৮ জনের। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। 

এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ১৬৪৫ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৪ লাখ ৯৮ হাজার ৬৫৪ জন। 

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। গতকাল মৃত্যু হয়েছিল ৩৮ জনের। 

Advertisement

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছরের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। 

গত ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। বেশকিছু দিন ২ শতাধিক মৃত্যু হয়।  এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে।

Advertisement

জনদুর্ভোগ

মতিঝিল থেকে কারওয়ান বাজার অংশে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সিগন্যাল সিস্টেমে সমস্যা দেখা দেয়ায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে মতিঝিল উভয় অংশে মেট্রোরেল চলাচল আপাতত বন্ধ রয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক এই বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এবার মেট্রোরেল চলাচলে সিগন্যাল সিস্টেমে সমস্যা হওয়ায় সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে।

এছাড়া জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে কারওয়ান বাজার থেকে মতিঝিলের উভয় অংশে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রেখে উত্তরা থেকে কারওয়ান বাজার উভয় অংশে সচল রাখা হয়েছে।

এছাড়া ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে জানিয়েছে, ‘এখন উত্তরা থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত মেট্রোরেল নিয়মিত চলাচল করছে। শাহবাগ-সচিবালয় মেট্রোরেল স্টেশনের মাঝামাঝি স্থানে ভায়াডাক্টের ওপর ঝড়ে গাছের ডাল এবং মতিঝিল স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় সোলার প্যানেল পড়ায় এই অংশে মেট্রোরেল চলাচল আপাতত বন্ধ আছে। শিগগিরই চালুর চেষ্টা চলছে।’

উল্লেখ্য, এর আগে সকালে বৈরী আবহাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে ত্রুটির জন্য কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফের মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক হয়। কর্মব্যস্ত শহরে অন্যান্য দিনের মতো এদিনও সকাল থেকে বিভিন্ন স্টেশনে ভিড় করতে থাকেন যাত্রীরা। কিন্তু হঠাৎ ট্রেন বন্ধ হওয়ায় কিছুটা বিপাকে পড়েন যাত্রীরা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জনদুর্ভোগ

ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলের ৩ লাখ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে উপকূলীয় অঞ্চলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রায় ৩ লাখ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) গ্রাহক ফিক্সড ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। একইসঙ্গে প্রচণ্ড ঝড়ে ক্যাবলের ক্ষয়ক্ষতির কারণে ১০০টিরও বেশি আইএসপি অপারেটরের নেটওয়ার্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের রিপোর্টে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিটিআরসি মহাপরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপরাশেনস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ঘূর্ণিঝড় রেমালকে কেন্দ্র করে গেলো রোববার (২৬ মে) আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি ভবনে এ মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছিল।

আজ সকাল ১০টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা ওই সেলের আইএসপি অপারেটরদের স্ট্যাটাস রিপোর্ট বলছে, উপকূলীয় এলাকাগুলোতে গাছপালা ভেঙে পড়া, বিদ্যুৎ না থাকা এবং ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ইন্টারনেট ক্যাবলের ক্ষয়ক্ষতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর ১০০ এর অধিক আইএসপি অপারেটরের নেটওয়ার্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

উপকূলীয় এলাকাগুলোতে আইএসপি অপারেটরদের প্রায় ৩২০টি ইন্টারনেট গেটওয়ে পপ (পয়েন্ট অব প্রেজেন্স) রয়েছে। ঝড়ের কারণে বর্তমানে প্রায় ২২৫টি পপ (পয়েন্ট অব প্রেজেন্স) অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে। সবমিলিয়ে উপকূলীয় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রায় ৩ লাখ আইএসপি গ্রাহক ফিক্সড ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।

Advertisement

তবে যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন রয়েছে, সেসব জায়গায় বিভিন্ন পোর্টেবল জেনারেটর দিয়ে পরিষেবা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়ে সাড়ে ৩৭ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালে ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও প্রায় ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯ শত ঘরবাড়ি। তবে সরকারের প্রস্তুতির কারণে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয় নাই। বললেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান।

সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে এ পর্যন্ত ১০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। খুলনা, সাতক্ষীরা ও পটুয়াখালী জেলাসহ উপকূলীয় ১৯ জেলার ১০৭ উপজেলার ৯১৪ ইউনিয়ন ও পৌরসভা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের ৬ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকা সহযোগিতার জন্য দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ টি জেলায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা। পাঁচ হাজার পাঁচশত মেট্রিক টন চাল ও পাঁচ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার। এছাড়া শিশু খাদ্য কেনার জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা সহযোগিতা করা হয়েছে। এসব সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্তের মোবাইল অ্যাকাউন্টে যাবে। বরাদ্দ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

মহিবুর রহমান জানান, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাসমূহে ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্রে বা স্থায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৮ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।

Advertisement

প্রতিমন্ত্রী জানান, মঙ্গলবার (২৮ মে) পর্যন্ত সারাদেশেই বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া থাকবে। এদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে ক্রমান্বয়ে সিলেট দিয়ে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বয়ে যাবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত