Connect with us

বাংলাদেশ

ফ্রি স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ের নিবন্ধন শুরু ২১ সেপ্টেম্বর

Published

on

আগামী ১০ অক্টোবর নবম বারের মতো বেসরকারি উদ্যোগে পালিত হবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা দিবস। স্ক্রিনিং জীবন বাঁচায়- এই প্রতিপাদ্যকে ঘিরে এ বছর মরণব্যাধী স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতনতার পাশাপাশি অক্টোবর মাসজুড়ে নারীদের ফ্রি স্ক্রিনিং এর উদ্যোগ নিয়েছে কমিউনিটি অনকোলজি সেন্টার ট্রাস্ট। সংস্থাটির সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহী মোসাররত জাহান সৌরভ এর পাঠানো এক প্রেস-বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে আগ্রহী ৩০ থেকে ৬০ বছর বয়সী নারীরা আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে নিবন্ধন করতে পারবেন। নিবন্ধন চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। তবে সমস্যা মনে করলে- কম বয়সী নারীরাও নিবন্ধন করতে পারবেন। 

পরবর্তীতে ১ অক্টোবর থেকে মাসজুড়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারী চিকিৎসক দিয়ে নিবন্ধিত নারীদের স্তন পরীক্ষা করা হবে। প্রতিদিন বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্ক্রিনিং পরিচালিত হবে কমিউনিটি অনকোলজি সেন্টার ট্রাস্ট এর কার্যালয়ে ( ৭/৯, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা)।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নিবন্ধিত নারীরা ফ্রি স্তন পরীক্ষার পাশাপাশি  বিনাখরচে পাবেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ। মেডিনোভার সৌজন্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম, ম্যামোগ্রামসহ রোগনির্ণয়ের প্রয়োজনীয় পরীক্ষা অর্ধেক খরচে করানোর সুযোগ রয়েছে। কমিউনিটি অনকোলজি সেন্টার ট্রাস্ট রোগীকল্যাণ তহবিলের সহযোগিতায় অসচ্ছল নারীরা বিনাখরচে পরীক্ষাগুলো করাতে পারবেন। এছাড়াও কর্মসূচিতে সনাক্ত স্তন ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসায় সাধ্যমত সহযোগিতা করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

মাসব্যাপী কর্মসূচীর সার্বিক তত্ত্বাবধান করবেন স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের প্রাধান সমন্বয়কারী ও জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউটের ক্যান্সার ইপিডেমিওলোজি বিভাগের প্রধান ডা. মোঃ হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন।  সহযোগিতায় থাকছে- বাংলাদেশ স্তন ক্যান্সার সচেতনতা ফোরাম ও আন্তর্জাতিক রোটারি জেলা-৩২৮১।

Advertisement

নিবন্ধনের নিয়ম :  আগ্রহীরা নীচের ওয়েব সাইটে গিয়ে নিবন্ধন করতে পারবেন।  www.communityoncologybd.org / www.breastcancerforumbd.org

এছাড়াও ফেসবুক পেইজে গিয়েও নিবন্ধন করা যাবে। Community Oncology Centre Trust (@coctrust)//  Bangladesh Breast Cancer Awareness Forum (@bbcaf.bd)

অথবা, নিবন্ধনের জন্য নাম, বয়স, ঠিকানা, ফোন/মোবাইল নাম্বার, ইমেইল (যদি থাকে) লিখে এসএমএস করতে হবে নিচের মোবাইল নম্বরে ০১৯৭৭-৫৯১৯০৭ ।

কর্মসূচি বাস্তবায়নে সমাজের বিত্তশালী ও হৃদয়বান মানুষদের কাছে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে কমিউনিটি অনকোলজি সেন্টার ট্রাস্ট। আগ্রহী যে কেউ নীচের ব্যাঙ্ক একাউন্টে অনুদান দিতে পারেন। 

একাউন্টের নাম : Community Oncology Center Trust- Patient Welfare Fund.

Advertisement

একাউন্ট নম্বর : ০৮৪১১২০০৪০৭৯৮

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, পান্থপথ শাখা, ঢাকা।

Advertisement

জাতীয়

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার ডিবি হেফাজতে। বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবিপ্রধান) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের ডিবি হেফাজতে নেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ওই তিন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেয়ার অভিযোগ করেন অন্য দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও আব্দুল হান্নান মাসুদ।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

তদন্তকাজে বেরিয়ে সাপের কামড় খেলেন পুলিশ কর্মকর্তা

Published

on

দিনাজপুরের বিরামপুরে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) সাপের দংশনে আহত হয়েছেন। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছেন।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বিজুলডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট থানার (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার ঘটনা গণমাধ্যমকে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

আহত পুলিশ কর্মকর্তার নাম আব্দুর রশীদ। তিনি বিরামপুর থানায় উপপরিদর্শক (এসআই) হিসেবে কর্মরত।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল চিকিৎসক শাহরিয়ার পারভেজ গণমাধ্যমকে জানান, আহত পুলিশ কর্মকর্তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া গেছে তাকে বিষধর কোনো সাপ কামড় দেয়নি।

আহত এসআই আব্দুর রশিদ গণমাধ্যমে বলেন, সকালে উপজেলার দিওড় বটতলি এলাকায় একটি সড়ক দুর্ঘটনার খবর জানতে পারি। দ্রুত সেখানে গিয়ে চেয়ারে বসে আহত ড্রাইভার ও হেলপারের নাম ঠিকানা লিখছিলাম। এ সময় চেয়ার বেয়ে একটি সাপ উঠে ডান হাতের আঙুলে কামড় দেয়। সঙ্গে থাকা পুলিশ সদস্যরা দ্রুত বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। সেখানে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে ভালো আছি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

Published

on

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

Advertisement

সজীব ওয়াজেদ জয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত