Connect with us

আওয়ামী লীগ

কিছু মানুষ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ, শুধু টাকা আর টাকা : কাদের

Published

on

অবাক লাগে কিছু কিছু মানুষ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। শুধু টাকা আর টাকা। সম্পদ আর সম্পদ। দেশে সম্পদ, বিদেশে সম্পদ। এদের এ বেপরোয়া লোভ লালসার যেন কোনো শেষ নেই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে কৃষি ও সমবায় উপ-কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন তিনি।

কাদের বলেন, সততার রাজনীতির বিরল দৃষ্টান্ত বঙ্গবন্ধুর পরিবার। একটু বঙ্গবন্ধু পরিবারের দিকে চেয়ে দেখুন। এই থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। বঙ্গবন্ধু যখন জেলে ছিলেন কীভাবে এই পরিবার চলেছে। কীভাবে বেগম মুজিব একটা পরিবারকে আগলে ধরেছেন।

তিনি বলেন, সততার রাজনীতির এক বিরল দৃষ্টান্ত বঙ্গবন্ধু পরিবার। শেখ হাসিনা তার ছেলে-মেয়েদের দিয়ে বিকল্প কোনো পাওয়ার হাউজ সৃষ্টি করেননি। বঙ্গবন্ধু পরিবার থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন করে সরকার হঠানোর দিবাস্বপ্ন দেখছে বিএনপি। অতীতের মতো যদি আগুন সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি করা হয় তাহলে বিএনপি আবারো পিছিয়ে যাবে।

Advertisement

তিনি বলেন, বিএনপি ও তার দোসররা দেশের উন্নয়ন দেখে না, কারণ তারা দিনের আলোয় রাতের অন্ধকার দেখে। আগামীতে যখন এক এক করে দেশের সব মেগা প্রকল্প চালু হবে তখন বিএনপি চোখে সরষে ফুল দেখবে।

কাদের বলেন, বিএনপি আগামী নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য বিভিন্ন দলকে ডাক দিয়েছেন। গতবারও ড.কামাল হোসেনের নেতৃত্বে একটা ঐক্য করেছিলেন। সেই ঐক্যের ফলাফলও এই দেশের মানুষ দেখেছে।  

তিনি বলেন, বিএনপিকে প্রশ্ন করতে চায় এবং বলতে চায়। আগামী নির্বাচনে আপনাদের নেতা কে? আন্দোলনে আপনাদের নেতা কে? কাকে ঘিরে আন্দোলন করবেন? কাকে ঘিরে সরকার গঠন করবেন? আমরা বলে দিচ্ছি আমাদের নেতা হচ্ছেন শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনার বিকল্প একজন নেতা আপনারা (বিএনপি) দেখান। একজনকে দেখাবেন। পলাতক, দণ্ডিত আসামি। তিনি আপনাদের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। এটা কি বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করবে? মানুষ এত বোকা নন। মানুষ জানে বিএনপিকে ভোট দিয়ে লাভ নেই।

Advertisement
Advertisement

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগকে বারবার নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

আজ বাঙালির যতটুকু অর্জন, এই অর্জনগুলো আওয়ামী লীগের দ্বারাই। কিন্তু বারবার এ দলের উপর আঘাত এসেছে। বারবার এ দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে। ৫৮ সালে সেই আইয়ুব খানের মার্শাল ল থেকে শুরু করে বারবার আঘাত এসেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের অধিকার আদায়ের সংগঠন। বললেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৩ জুন) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। এদেশের মানুষকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা অবশ্যই দেবে। স্মার্ট সোনার বাংলা ইনশা আল্লাহ আমরা গড়ে তুলবো।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে থাকলে তারকা, আর ছেড়ে গেলে নিভে যায়। যারা দলের চেয়ে নিজেকে বড় মনে করেছেন এবং দল ছেড়ে গেছেন তারা ভুল করেছেন। আওয়ামী লীগে থাকা অবস্থায় তারকা থাকলেও পরবর্তীতে সে তারা আর জ্বলেনি, নিভে গেছে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাঙালির সব অর্জনেই  আওয়ামী লীগ জড়িত। জন্ম থেকে আওয়ামী লীগের প্রতিটি পদক্ষেপের কারণেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সবসময় মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে ছিল সংগঠনটি। কিন্তু বারবার এই দলকে আঘাত করা হয়েছে নিশ্চিহ্নের চেষ্টা হয়েছে কিন্তু যতবার এই আঘাত এসেছে দলটি ততবারই জেগে উঠেছে।

Advertisement

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ছাড়া যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা সন্ত্রাসবাদ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি, দুর্নীতি করেছে। তারা জনগণের শক্তি ভুলে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশ মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী

Published

on

দেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাবেশের মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৩ জুন) বিকাল ৩টা ৩৭ মিনিটে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ মঞ্চে উপস্থিত হন তিনি। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সমাবেশ মঞ্চে উপস্থিত হয়ে দলীয় সভাপতি জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়৷ জাতীয় সঙ্গীত শেষে আওয়ামী প্রধান বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন এবং আসন গ্রহণ করেন।

এরপর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়।

এ সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, আমন্ত্রিত অতিথিসহ দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগ ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়ায়: কাদের

Published

on

জনগণের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হয়ে প্রতিরোধের দাবানল ছড়িয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনার নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আমরা মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গাই। আমরা ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়াই। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

রোববার (২৩ জুন) আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির জনক প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগের জন্মদিনে আমাদের অঙ্গীকার হচ্ছে আমাদের রক্তমূল্যে অর্জিত বিজয়কে সুসংহত করবো। আমাদের চলার পথে প্রধান বাধা বর্ণচোরা বিএনপি। মুক্তিযুদ্ধের নামে এ বর্ণচোরারা ভাঁওতাবাজি করে। সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী শত্রু আজ আমাদের অভিন্ন শত্রু।

তিনি বলেণ, মুক্তিযুদ্ধকে জিয়াউর রহমান নিঃশেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, স্বাধীনতার আদর্শ সব কিছুই আঘাতে আঘাতে জর্জরিত। ঐতিহাসিক ৭ জুন ছিল না, ৭ মার্চ ছিল না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন নিষিদ্ধ। জয়বাংলা ছিল নিষিদ্ধ। তখন মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ঘুরে বেড়াতো বুক ফুলিয়ে জিয়াউর রহমানের আশ্রয় ও প্রশ্রয়ে। কারাগারে চার নেতার হত্যাকাণ্ডের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন জিয়াউর রহমান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, জিয়ার পরে এরশাদ, এরশাদের পর বেগম খালেদা জিয়া— একুশ বছর ধরে আমরা অন্ধকারে ছিলাম। একুশ বছর ধরে আমাদের গণতন্ত্র ছিল নির্বাসনে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। বিজয় ও স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বিজয়ের নায়ক, স্বাধীনতার স্থপতিকে বাদ দিয়ে উদযাপন করা হতো।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, এই দেশের বৃহত্তম ও প্রাচীনতম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ। আমরা এক কথায় বলতে পারি, সংগ্রাম, সাফল্য ও সংস্কৃতির বর্ণিল প্রতিভাসের নাম আওয়ামী লীগ। দুটি পর্বে আমাদের এই সংগ্রাম, আন্দোলন, অর্জন উন্নয়নকে যদি ভাগ করি একটি অংশে স্বাধীনতা। স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নেতা কেন্দ্রাতীত শক্তি হচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পলাশীতে যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল ১৯৪৯ সালে সে সূর্য আবার উদিত হয়েছিল। উদিত হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন, অঙ্গীকার ও শপথকে সামনে রেখে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত