রংপুর
১২ হাত দোচালা টিনের ঘরে ২০০ শিক্ষার্থীর পাঠদান
Published
1 year agoon
By
আনোয়ার হোসেন শামীম,গাইবান্ধা প্রতিনিধিভাঙা নড়বড়ে ১২ হাত দোচালা টিনের ঘর। দরজা, জানালা নেই। বেঞ্চ আছে মাত্র কয়েকটি সেগুলোও নড়বড়ে। টিন সেটের ঘরে চারদিকে গাছ। সামন্য বাতাস বয়লেই যে কোন মুহুর্তে ঘরের উপর ভেঙ্গে পড়বে। ঘরটির অবস্থানও রাস্তা ঘেঁষে। আর এই ১২ হাত ঘরেই তিন রুমে চলছে দু’শত শিক্ষার্থীর পাঠদান। এই চিত্র গাইবান্ধার ফুলছড়ির সদরের দক্ষিন বুড়াইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। স্কুলটি ভবন নির্মানে ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে এলজিইডির অধীনে অবকাঠামোগত দক্ষতা উন্নয়ন ও তথ্যের মাধ্যমে ঝুঁকিপূর্ন জনগোষ্ঠির সহনশীলতা বৃদ্ধি (প্রভাতী) প্রকল্পে মাধ্যমে কাজের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। কাজটি পায় ঢাকার সোনার গায়ের শামীম আহম্মেদ মন্ডল নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ঐ প্রতিষ্ঠান স্থানীয় ঠিকাদার কাদের ভূইয়া আকাশের সঙ্গে কাজ সম্পাদনের চুক্তি করেন। স্কুলটির ভবনের কাজ শুরু হয় ২০ ডিসেম্বর ২০২১ সালে। আর ভবনটি কাজ শেষ হওয়ার কথা চলতি বছরে ১৯ জুন। ১৫ মাসেও স্কুলের ভবনটির কাজ এখনও ৩০ ভাগ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার। ডিজাইনের সঙ্গে স্পেসিফিকেশন মিল না থাকার কারন দেখিয়ে দেড় মাস থেকে ভবনের কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছেন ঠিকাদার। কবে ভবনের কাজ শেষ হবে তা নিয়ে শংঙ্কিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অবিভাবকরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গাইবান্ধা শহর থেকে ফুলছড়ির সদরে একমাত্র প্রবেশ দ্বারের পার্শ্বেই দক্ষিন বুড়াইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টির অবস্থান। রাস্তার পশ্চিম পাশ ঘেঁষে একটি দোচালা টিনের ঘর। রাস্তার উপরে শিক্ষার্থীদের হইচই। দোচালা ১২ হাতে টিনের ঘরটিতে তিনটি রুম। বসে পড়ার মত কোন পরিবেশ নেই। দেখে মনেই হবে না এটি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রুমের ভিতরে শিক্ষার্থীরা উচ্চ স্বরে হইচই করছে। এরই মধ্য শিক্ষক রুমে ক্লাস নিচ্ছেন। ঘরের সামনে দাঁড়ানো জায়গা নেই রাস্তা ছাড়া। রাস্তার পূর্ব পার্শ্বেই নতুন ভবনের পিলার রয়েছে। শিশু শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে পাশেই প্রধান শিক্ষকের বাড়ির রুমের বারান্দায়।
পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুইটি আকতার বলেন, স্কুলের জায়গায় নতুন ভবন কাজ শুরুর সময় থেকে এই টিন সেটের ঘরে আমাদের ক্লাস হচ্ছে। ছোট একটু ঘরে তিনটি রুম। রুম গুলো চার হাত করে। দুই তিন বেঞ্চ বসে। স্যার ম্যাডাম ক্লাসে গেলে সবাই আমরা বেঞ্চে বসতে পাই না। অন্য রুম থেকে শব্দ আসে। পড়ার মনোযোগ হারিয়ে যায়। আরেক শিক্ষার্থী রিফা বলেন, স্যারেরা বলছিলো আগামী জুনের মধ্য কাজ শেষ হবে। কাজ শুরু অনেক দিন হয়ে গেলেও এখনও মাটির নীচেই কাজ পড়ে আছে। রুম না থাকার কারনে আমাদের পড়াশুনা হচ্ছে না।
শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম বলেন, স্কুলে আসে মনে হয় মজলিশ খাবার আসছি। খালি হইহই। ছোট একনা ঘর । তাক আবার তিন ভাগ করছে। ঘরের উপরে গাছ। সারাদিন গাছের পাতা, পাগড়ি পড়ছে । স্কুলে আসতেই মনায় না। স্কুল আসে কি লাভ পড়ায় যদি মন না বসে।
স্কুলটির সহাকরি শিক্ষক শ্রী মমতা রানী বলেন, নতুন ভবনের জন্য স্কুলের জায়গা ছেড়ে দিয়েছি। ভবনের কাজ অনেক আগে শুরু হলেই এখনও পিলার ছাড়া কিছুই হয়নি। ভবন না থাকার কারনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান নিয়ে চিন্তায় আছি। কয়েক হাত একটি ঘরের তিনটি রুম করে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করছি। রুমের কারনে অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে আসছে না।
স্কুলের সভাপতি শ্রী অনিল কুমার বর্মন বলেন, স্কুলটির ভবনের জন্য আমরা জায়গা ছেড়ে দিয়েছি। ১৫ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলেও কাজটি একটি দৃশ্যমান হয়নি। এখানে ঠিকাদারের না ইঞ্জিয়ারের গাফিলাতি কিছু বুঝতে পারছি না। কাজটি আবার গত ২২ দিন থেকে বন্ধ করে রেখেছেন ঠিকাদার। এই বিষয়ে এলজিইডির নির্বাহীকে বার বার অবগত করার পরও কোন সূরাহা পাচ্ছি না।
প্রধান শিক্ষক শামসুজোহা মিয়া প্রধান বলেন, স্কুলের ভবন হলে ক্লাস রুমের সংকট কাটবে। এ ভেবে আমরা স্কুলের জায়গা ছেড়ে দিয়ে পার্শ্বেই স্থানীয়দের সহযোগিতায় ও স্লিপের টাকা দিয়ে একটি ১২ হাত দোচালা টিনে ঘর করি। শিক্ষার্থীদের যাতে পড়াশুনা ক্ষতি না হয়। ভবন নির্মানের ঠিকাদার শুরু থেকেই ধীর গতিতে কাজ করতে থাকে। ঠিকাদার আবার বেশ কিছু দিন থেকে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। এখন গরমের সময় শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচেও পাঠদান করাতে পারছি। সামনে বর্ষা এলে কিভাবে পাঠদান দিব। সেই চিন্তায় মানসিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থে আছি শিক্ষকরা। কাজটি দ্রুত সম্পূর্ন করার জন্য উপজেলা -জেলা ইঞ্জিনিয়ার অফিসে বার বার ধরনা দিয়ে কোন অগ্রগতি হয়নি। আর কবে নাগাত এই ভবনের কাজ শেষ হবে তারও কোন নিশ্চিয়তা পাচ্ছি না।
গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী মোঃ ছাবিউল ইসলাম বলেন, কাজটি দ্রুত সময়ে শেষ করার জন্য আমি ঠিকাদারকে বলছি। তার পরও বাজারে জিনিস পত্রের দাম অনেক বেশী। এজন্য ঠিকাদার কাজটি দ্রুত করতে পারছে না। দেখি কাজটি যতদুর সমম্ভব দ্রুত শেষ করা যায়।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
-
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
-
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
-
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
-
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
-
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
-
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশজুড়ে
ধান কাটতে গিয়ে তীব্র গরমে দিনমজুরের মৃত্যু
Published
2 days agoon
May 1, 2024By
Anik Mahmudকুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় তীব্র গরমে জমিতে ধান কাটতে গিয়ে আবুল হোসেন (৫৫) নামের এক দিনমজুরের মৃত্যু হয়েছে। মৃত দিনমজুর একই এলাকার বাসিন্দা।
বুধবার (১ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ফকির পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান খন্দকার।
চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান জানান, আবুল হোসেন প্রতিদিনের মতো আজও অন্যের জমিতে কাজ করতে গিয়েছিল। বেলা ১১টার দিকে জমিতে ধান কাটতে কাটতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মারা যান। হাসপাতালে নেওয়ার সুযোগও পায়নি। ধারণা করা হচ্ছে হিটস্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে গেলো এক সপ্তাহে সারা দেশে হিটস্ট্রোকে ১০ জন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আই/এ
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে কৃষক ইসমাইল হোসেনের লাউ গাছের একটি ডগায় ১৮ টি লাউ ধরেছে। এক ডগায় এক সঙ্গে ১৮ টি লাউ দেখার জন্য প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসছেন ওই কৃষকের বাড়িতে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) উপজেলা কৃষি অফিসার মোছা: নিলুফা ইয়াছমিন বায়ান্ন টিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিলুফা ইয়াছমিন জানান, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানেন এবং ছবিও দেখেছেন। জেনেটিক সমস্যার কারনে এগুলো হয়ে থাকে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না। তবে এটা কৃষকের জন্য খুবই ভাল খবর। তিনি আজ কালের মধ্যে সেখানে যাবেন এবং এটা নিয়ে কাজ করবেন।
কৃষক ইসমাইল হোসেন জানান,সাত থেকে আট মাস আগে বাজার থেকে একটি লাউ গাছের চারা কিনে আনেন তিনি। গেলো ১৫ দিন আগে গাছটির গোড়ার দিকের একটি ডগায় এক সাথে অনেক গুলো লাউয়ের জালি দেখতে পান তিনি। পরে গুনে দেখেন সেখানে একসাথে ১৮ টি জালি লাউ রয়েছে। লাউয়ের জালি গুলো বর্তমানে আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে।
লাউ দেখতে আসা কবির মামুদ গ্রামের মিথুন মিয়া ও ফজলুল হক জানান, লাউ গাছের একটি ডগায় একসাথে এতগুলো লাউ কোনদিনও দেখিনি। আজ লাউ গুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে।
আই/এ
জনদুর্ভোগ
মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার, সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি
Published
4 days agoon
April 29, 2024দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ছোট্ট শিশু কাওছার আলী। শিশুটির জন্মের সময় বাবা নুর আলম ও মা কাকলী বেগমের আনন্দের সীমা না থাকলেও বর্তমানে কাওছার দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আড়াই বছরের ফুটফুটে শিশুটির হার্টে বড় সমস্যা ধরা পড়েছে। প্রতিমুহূর্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার। বর্তমানে শিশুটি ইবনে সিনা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারে অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল হাসানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।
চিকিৎসক বলেছেন, তার হার্টে পাঁচটি ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। তার চিকিৎসার জন্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মা-বাবা।
কাওছার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের শুকদেব কুণ্ড গ্রামের নুর আলমের ছেলে। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট সে।
শিশুটির বাবা নুর আলম বলেন, আমি গরিব মানুষ। জমি বলতে চার শতক বসতভিটা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতাম। জন্মের পর থেকে কাওছার অসুস্থ। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে রিকশাটি বিক্রি করেছি। একটি এনজিও থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছি। বর্তমানে সংসারের খরচ, এনজিওর কিস্তি তার ওপর সন্তানের চিকিৎসার ব্যয় জোগাতে হিমশিম খাচ্ছি। এমনও দিন যায় না খেয়েই থাকতে হয়। আমরা না খেয়ে থাকতে পারলেও সন্তানরা তো থাকতে পারে না। তাদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না।
এভাবে বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন নুর আলম। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে পরিবারটি। ছোট সন্তান কাওছারের চিকিৎসার জন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন নুর আলম। কাওছারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা-অগ্রণী ব্যাংক, উলিপুর শাখার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর- ৬২০০০২২০৮৫৬০৯, বিকাশ নম্বর-০১৮৮৯১৭৮৯৫৮।
এএম/
জাতীয়
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের...
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
কুরিয়ার সার্ভিসে আসা গাঁজার চালান ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে দেবর-ভাবিকে আটক করেছে বরগুনার আমতলী থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার রাত ৯টায়...
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। প্রায় দেড় কিলোমিটার মোটরসাইকেলসহ আরোহীকে টেনে নিয়ে...
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক...
শনিবার যেসব জেলায় স্কুল-মাদরাসা বন্ধ
তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আগামীকাল শনিবার (৪ মে) দেশের ২৫ জেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।...
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের মতো ১০ টাকার টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করিয়েছেন...
জামিনে মুক্ত হলেন মাওলানা মামুনুল হক
জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। আজ শুক্রবার...
গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
গাজীপুরে জয়দেবপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে যাত্রীবাহী ট্রেনের ৫ টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আহত...
জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। রেজ্যুলেশনটিতে ১১২টি দেশ কো-স্পন্সর করেছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার...
মুক্তি পাননি মামুনুল হক, কখন পাবেন জানালো কারা কর্তৃপক্ষ
ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বৃহস্পতিবার(২মে) রাতে মুক্তি পাননি। ওই রাতেই তার...
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ায় জাল নোট তৈরির সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার ৩
টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
আইপিএল থেকে ফিরে ধোনির প্রতি মোস্তাফিজের কৃতজ্ঞতা
হাসপাতালে ভর্তি অভিনেত্রী রিমু
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
ট্রেন দুর্ঘটনায় স্টেশন মাস্টারসহ তিনজন বরখাস্ত
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
এবার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
‘দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে মীরজাফর হিসেবে চিনবে’
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
বাংলাদেশ7 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
-
আবহাওয়া6 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
-
ঢাকা3 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
টুকিটাকি4 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
অপরাধ2 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বাংলাদেশ7 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
-
দেশজুড়ে2 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
খুলনা5 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন