Connect with us

আইন-বিচার

ফের পেছালো জাহাঙ্গীরের মেয়র পদ নিয়ে রায়ের দিন

Published

on

মেয়র জাহাঙ্গীর

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হলে রায়ের দিন ধার্য করা হয় আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ)। তবে আজ রায়ের দিন ফের সময় চায় রাষ্ট্রপক্ষ। পরে সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৪ এপ্রিল রায়ের দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে গেলো মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন।

আদালতে জাহাঙ্গীরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, অ্যাডভোকেট এম কে রহমান, ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী। সিটি করপোরেশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম।

এর আগে, গেলো ১৫ মার্চ গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানি শুরু হয়।

Advertisement

গেলো বছরের ২৩ আগস্ট গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

স্থানীয় সরকার সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, জাহাঙ্গীর আলমকে যেসব অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে সেগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।

রিটের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ বলেন, যে অভিযোগে জাহাঙ্গীর আলমকে অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আগেও একই অভিযোগ আনা হয়েছিল। তখন মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পায়নি।

গেলো বছরের ১৪ আগস্ট গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া জাহাঙ্গীর আলম পদ ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। রিটে তাকে সাময়িক বরখাস্তের আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। ব্যারিস্টার মশিউর রহমান সবুজ জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষে এ রিট দায়ের করেন।

Advertisement

২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে কটাক্ষ করার অভিযোগে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হওয়া জাহাঙ্গীর আলমকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ওইদিন নিজ দপ্তরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গাজীপুরের মেয়র পদ থেকে জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সেখানে একজনকে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, গাজীপুরের মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে বেশকিছু অভিযোগ এসেছে। আইন অনুযায়ী কোনো নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ আসে এবং সে অভিযোগ তদন্তের জন্য বা নিষ্পত্তির জন্য আমলে নেয়া হয়, তাহলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করার নিয়ম আছে। সে কারণে গাজীপুরের বর্তমান মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো কী— জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে। বেশ কয়েকটি অভিযোগ আছে। কোথাও অবৈধভাবে জায়গা দখল করা, জনগণের স্বার্থপরিপন্থী কাজ করা এবং কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন যে, তাকে সেখানে অবকাঠামো ক্ষতিপূরণ না দিয়ে জোর-জবরদস্তি করা— এসব অভিযোগ আছে।

আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে জানিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, সেখানে মেয়রদের প্যানেল গঠন করা হয়েছে।

Advertisement

মেয়রের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোকে কেন্দ্র করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে বলেও জানান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

আইন-বিচার

সাবেক আইজিপি বেনজীরের আরও সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

Published

on

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের আরও সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৬ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

ক্রোকের নির্দেশ পাওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে ১১৯টি দলিল। যার মধ্যে গুলশানের ৪টি ফ্ল্যাট। ৪টি নিজ নামীয় কোম্পানি, ৪টি বিও অ্যাকাউন্ট। ১৫টি আংশিক মালিকানাধীন কোম্পানির শেয়ার।

পিপি মাহমুদ হোসেন বলেন, গেলো বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। পরে তার আরও সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়। সেই সব সম্পদ ক্রোকের আদেশ চেয়ে দুদক আজ রোববার আদালতে আবেদন করে। শুনানি নিয়ে আদালত বেনজীর আহমেদের সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন।

Advertisement

এর আগে গেলো বৃহস্পতিবার বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে থাকা ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি জব্দ (ক্রোক) এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে তাদের নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব (অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দেয়া হয়।

সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের বিষয়ে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

শনিবার (২৫ মে) দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান গণমাধ্যমকে বলেন, অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে আদালত বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও সন্তানদের সম্পদ জব্দের যে আদেশ গেলো বৃহস্পতিবার দেন, সেটি বাস্তবায়ন শুরু করেছে দুদক। সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধের আদেশের অনুলিপি দুদকের হাতে এসেছে। পর্যায়ক্রমে আদালতের আদেশ সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার কার্যালয় ও ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।

বেনজীর আহমেদ ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইজিপি ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র‍্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র‍্যাব এবং র‍্যাবের সাবেক ও বর্তমান যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাদের মধ্যে বেনজীর আহমেদের নামও ছিল। তখন তিনি আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন। বেনজীর পরিবারের রয়েছে ৩৪৫ বিঘা জমি, সবচেয়ে বেশি স্ত্রীর নামে।

পিপি মাহমুদ হোসেন বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী বেনজীর আহমেদ এবং তার স্ত্রী-সন্তানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবগুলো থেকে কোনো অর্থ উত্তোলন করা যাবে না। কোনো সম্পদও হস্তান্তর করা সম্ভব হবে না। এগুলো আদালতের নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ভোক্তা অধিদপ্তরের তৎপরতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে তনির রিট

Published

on

‘সানভীস বাই তনি’র স্বত্বাধিকারী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সিলগালা ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তৎপরতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির মালিক রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। রিটে সানবিসকে কোনো প্রকার নোটিশ না দিয়ে এবং শুনানি না করে ভোক্তা অধিকার হয়রানি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তনি। একই সঙ্গে ভোক্তা অধিকারের নামে শুধু টাকা দেয়ার রশিদ দিয়ে এবং কোনো প্রকার দালিলিক প্রমাণ না দিয়ে দুই লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে, যা অবৈধ ও বেআইনি বলে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে রিটে।

হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট আবেদন করা হয়েছে বলে শনিবার (২৫ মে) রিটকারীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ খালেকুজ্জামান অরুন গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

রিট পিটিশন থেকে জানা গেছে, গত ১৪ মে সানবিসকে দুটি অপরাধের দায়ে ৫০ হাজার ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। লুবনা ইয়াসমিন নামের এক নারীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইন্দ্রানী রায়। লুবনা ইয়াসমিন সানবিস থেকে একটি পোশাক কিনেছিলেন ৯ ফেব্রুয়ারি। এর ৫৩ দিন পর ৩ এপ্রিল ভোক্তা অধিদপ্তরে অভিযোগ করেন। পরে ১২ মে সানবিসের প্রধান শোরুমে অভিযান চালিয়ে সেটি সিলগালা করে দেন সহকারী পরিচালক জব্বার মন্ডল।

রিটে বলা হয়, ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৬০ ধারা অনুযায়ী অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে হয় ঘটনার ৩০ দিনের মধ্যে। কিন্তু লুবনা ইয়াসমিন অভিযোগ করেছেন ৫৩ দিন পর। ফলে তিনি অভিযোগ আমলে নেওয়ার বৈধতা হারিয়েছেন। এই ৫৩ দিন তিনি ওই কাপড় ব্যবহার করে নষ্ট করেছেন কি না সেটিও নিশ্চিত নয় কেউ। কিন্তু এমন অবৈধ অভিযোগ আমলে নিয়ে ৪৫ ধরা মতে সর্বোচ্চ শাস্তি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় সানবিসকে। এমন অবৈধ অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান আইনের প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে মনে করছেন তনির পক্ষে রিটকারী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ খালেকুজ্জামান অরুন।

অন্যদিকে মিথ্যা বিজ্ঞাপনের অভিযোগে ৪৪ ধারায় সানবিসকে দ্বিতীয় জরিমানা (দুই লাখ টাকা) করেন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল। দ্বিতীয় জরিমানার টাকা আদায়ের রশিদে অভিযোগকারী হিসেবে রাজু নামের এক ব্যক্তিকে দেখানো হয়েছে। কিন্তু রাজু নামে কোনো ব্যক্তি সানবিসের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেননি। এমনকি এই অভিযোগের বিষয়ে সানবিসকে কোনো নোটিশ দেয়া হয়নি বা শুনানিও হয়নি।

Advertisement

প্রসঙ্গত, লুবনা ইয়াসমিনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সানবিসের মালিক তনিকে তলব করেন ইন্দ্রানী রানি। তিনি ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তা। কিন্তু সেই তলবের শুনানিতে অযাচিতভাবে হাজির হন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডল এবং ভুয়া অভিযোগকারীর নামে নোটিশ বা শুনানি ছাড়াই বেআইনিভাবে দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখা ৪০ হাজার ডলার উদ্ধার

Published

on

ঢাকা থেকে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার চুরি করে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না চোরের। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানা পুলিশ ওই চোরকে আটক করেছে। এ সময় উদ্ধার করা হয় চুরি যাওয়া ডলার। (৪০ হাজার ডলার) যা বাংলা টাকায় প্রায় ৪৭ লাখ টাকা।

শুক্রবার (২৪ মে) সকালে অভিযান চালিয়ে চুরি যাওয়া ডলারসহ ওই চোর তামিমকে আটক করেছে পুলিশ।

আটক মেহেদী হাসান তামিম(২৭) ভাঙ্গা পৌরসভার রায়পাড়া সদরদী গ্রামের মৃত আলতাফ কাজীর ছেলে ।

তামিমের দেয়া তথ্যমতে, তার বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাংক থেকে ডলারগুলো উদ্ধার করে। এ ঘটনায় একটি চুরি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ভাঙ্গা থানার এসআই মনির হোসেন গণমাধ্যমে বলেন, মেহেদী হাসান তামিম ঢাকায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কাজ করতেন। গেলো ২২ মে বসুন্ধরা গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার এস এম তৌহিদুজ্জামানের বাসায় বিদ্যুতের কাজ করতে যায় তামিম। ইঞ্জিনিয়ারের ছোট ভাই অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন। তাকে পাঠানোর জন্য বাসায় রাখা ছিল ৪০ হাজার (ইউএস) ডলার। যা বাংলা টাকায় প্রায় ৪৭ লাখ টাকা।’

Advertisement

তামিম কাজ করার ফাঁকে কৌশলে ৪০ হাজার ডলার নিয়ে গ্রামের বাড়ি ভাঙ্গায় পালিয়ে আসেন। পরে তৌহিদুজ্জামানের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার সকালে তামিমের বাড়ি রায়পাড়া অভিযান চালিয়ে মেহেদী হাসান তামিমকে আটক করা হয়।

তার দেয়া তথ্যমতে বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে লুকিয়ে রাখা ৩৬ হাজার ২০০ ডলার উদ্ধার করা হয়। আসামির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version