সিলেট
উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে দেশ: পরিকল্পনামন্ত্রী
যারা দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে তারাই ভালো মানুষ, জনগণের বন্ধু। আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের উন্নয়নে সবসময় কাজ করে। তাই দেশের মানুষ বারবার এ উন্নয়নের সরকারকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছে। দেশে এখন আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের জোয়ার বইছে। উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে গোটা দেশ। বলেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
রোববার (১৬ এপ্রিল) শান্তিগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আয়োজেনে দক্ষিণ সুনামগঞ্জে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে নলকূপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নিরাপদ পানির গুরুত্ব নিয়ে মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, নিরাপদ পানির কষ্ট আমি বুঝি। নিরাপদ পানির অভাব আর কলেরায় আমার আত্মীয় স্বজন মারা গেছে। আমি নিজেও কষ্ট পেয়েছি। আর কোনো মানুষ যাতে নিরাপদ পানির অভাবে কষ্ট না পায় তার জন্য নলকূপ ও স্যানিটেশন দেয়া হচ্ছে। কাউকে কষ্টে রাখা হবে না। মানুষের কষ্ট লাগব করতে নিরাপদ নলকূপ ও স্যানিটেশনের পাশাপাশি আরও অনেক বড় বড় প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আপনাদের দেখলে আমার মায়ের কথা মনে হয়। আপনারা আমার অতি আপনজন। আপনাদের সেবা করার জন্যই আমি কাজ করছি। আরও কাজ করতে চাই। গ্রামের মানুষদের কথা প্রধানমন্ত্রী আমাকে জিজ্ঞেস করেন। তারা কেমন আছে, কিভাবে আছে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, বিদ্যা অমূল্যধন। বিদ্যা ছাড়া উপায় নেই। বিদ্যার জন্যই আমি অজপাড়া গায়ের একজন মান্নান এখানে আসতে পেরেছি। আপনাদের সেবা করার সুযোগ পেয়েছি। তাই বিদ্যা অর্জনের প্রতি আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আপনারা জানেন দেশে শুদ্ধি অভিযান চলছে। বড় বড় ডাকাতদের ধরে জেলে নেয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর এই শুদ্ধি অভিযান দেশ বিদেশে অনেক প্রশংসা কুড়াচ্ছে। যেই হোক না কেন কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। তাই দেশের উন্নয়নে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
সভায় শান্তিগঞ্জ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সকিনা আক্তারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক নূর হোসেনের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুরের জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী আব্দুর রউফ সরকার।
সভায় বক্তব্য রাখেন শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দুলন রাণী তালুকদার, সুনামগঞ্জ জেলা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল কাশেম, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সিতাংশু শেখর ধর সিতু, সাধারণ সম্পাদক ও পরিকল্পনামন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হাসনাত হোসেন, শিমুলবাক ইউপি চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমান শাহীন, পাথারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম সহ প্রমুখ।
সবশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী উপকারভোগীদের মাঝে ৭০০ টি স্যানেটারি টয়লেট ও ৩শ নলকূপ বিতরণ করেন।
আইন-বিচার
সিলেট কাস্টমস কমিশনারের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
প্রায় ১০ কোটি টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সিলেটের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হকের স্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের উপ-পরিচালক ও প্রসিকিউশন শাখার কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক ফারজানা ইয়াসমিন আবেদনে উল্লেখ করেন, ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ৯ কোটি ৭৬ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার (আসামি) বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়।
এএম/
সিলেট
ফের বন্যার কবলে সুনামগঞ্জ, প্লাবিত নতুন নতুন এলাকা
দুই দফায় বন্যার রেশ কাটতে না কাটতেই তৃতীয় দফার বন্যার কবলে পড়েছে সুনামগঞ্জের মানুষ। ইতোমধ্যে বন্যঅর পানিতে ডুবেছে জেলার বিস্তীর্ণ অনেক এলাকা। পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়ক পানিতে ডুবে যাওয়ায় যান চলাচলে বিঘ্ন হচ্ছে।
টানা বৃষ্টিতে সুনামগঞ্জ জেলা সদরে পানি বৃদ্ধি পেলেও বুধবার (৩জুলাই) সকাল থেকে জেলা সদরের অনেক এলাকা থেকে পানি কমতে শুরু করেছে।
গেলো ২৭ মে সুনামগঞ্জে আগাম বন্যা দেখা হয়। দুই সপ্তাহ স্থায়ী ওই বন্যায় পানিবন্দি ছিলেন ১০ লাখেরও বেশি মানুষ। প্রথম বন্যার পানি পুরোপুরি নামার আগেই ১৫ জুন ফের বন্যা দেখা দেয় এই জেলায়। বিশেষ করে ঈদুল আযহার দিন ভোর থেকে অতিভারী বর্ষণে তলিয়ে যায় সুনামগঞ্জ জেলা সদরসহ জেলার বেশিরভাগ এলাকা। এই বন্যার পানি ক্রমেই বিস্তৃত হয়ে পুরো জেলায় ছড়িয়ে পড়ে।
তবে গেলো সপ্তাহ থেকে নামতে শুরু করে দ্বিতীয় দফার বন্যার পানি। এই দফা বন্যার পানি পুরো নামার আগেই সোমবার (১ জুলাই) থেকে সুনামগঞ্জে ফের বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে পাহাড়ি ঢলে অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে। টানা তিন দফা বন্যায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা। তলিয়ে গেছে এসব উপজেলার রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি। অনেকের ঘরবাড়িতেও পানি ঢুকে পড়েছে।
ভারী বৃষ্টি আর উজানের পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জ সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় অনেক রাস্তাঘাট প্লাবিত হয়েছে। শহরের সুরমা নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে বন্যার পানি ঢুকেছে। মূলত উজানে বেশি বৃষ্টি হলে সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢল নেমে পরিস্থিতির অবনতি হয়।
নদী ও হাওরে পানির প্রবাহ আরও বেড়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাহিরপুর উপজেলা। তাহিরপুর উপজেলায় রাস্তাঘাট ও বাড়িঘরে বেশি পানি উঠেছে।
নামগঞ্জ পৌর শহরের সুরমা নদীতীরবর্তী সড়ক, বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকেছে। শহরের লঞ্চঘাট, জলিলপুর, মল্লিকপুর, উত্তর আরপিননগর, তেঘরিয়া, নবীনগর, ওয়েজখালী, মল্লিকপুর ও বড়পাড়া এলাকা এখন জলাবদ্ধ অবস্থায় আছে।
ছাতক উপজেলার সীমান্তবর্তী ইসলামপুর, কালারুকা, নোয়ারাই ও চরমহল্লা ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। দোয়ারাবাজার উপজেলায় বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল নামা অব্যাহত থাকায় পানি বাড়ছে সুনামগঞ্জের যাদুকাটা, পাটনাই, রক্তি, বৌলাই, কুশিয়ারা, নলজুর, চেলা, চলতি, খাসিয়ামারাসহ সব নদীতে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে।
প্রতিটি ইউনিয়নের বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিতে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করেছে প্রশাসন। জেলার ২০০টি আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন তাহিরপুর-সুনামগঞ্জ সড়ক তিন দিন ধরে বিচ্ছিন্ন রয়েছে। উজানের ঢলে মঙ্গলবার (২ জুলাই) আবারও জেলা সদর, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা প্লাবিত হয়েছে।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘বন্যা মোকাবেলায় আমাদের সকল প্রস্তুতি নেয়া আছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রয়েছে।
টিআর/
সিলেট
সিলেটে ফের বন্যার চোখ রাঙানি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে মানুষ
গেলো ১৭ জুন থেকে সৃষ্ট বন্যার রেশ কাটাতে না কাটাতে আবারও বন্যার আতঙ্কে সিলেটে জনজীবন। সীমান্তের ওপারের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জির অবিরাম ভারী বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চল আবার ও প্লাবিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই সুনামগঞ্জ সদরের সঙ্গে বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ ও দোয়ারাবাজার উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। লোকালয়ে পানি উঠায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। আবার ও মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাত থেকে পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন নদনদীর পানি বাড়ার পাশাপাশি নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে।
পাহাড়ি ঢল ও অব্যাহত বর্ষণের ফলে সুনামগঞ্জ জেলার সকল নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ১১ সেন্টিমিটার ওপর প্রবাহিত হচ্ছে। গেলো ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১৭০ মিলিমিটার। ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জির বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৩১৩ মিলিমিটার।
এতে সুরমা নদীর তীরবর্তী সুনামগঞ্জ পৌর শহরের বেশ কয়েকটি আবাসিক এলাকার বাসা বাড়ির আঙ্গিনায় পানি প্রবেশ করছে। শহরের অনেক রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। তেঘরিয়া, বড়পাড়া,উত্তর আরপিন নগর, বাজার, কাজীর পয়েন্ট, ষোলঘর, নবীনগর সুলতানপুর, ধোপাকালীসহ অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যা কবলিত লোকজন ইতিমধ্যেই অনেক আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।
দোয়ারাবাজারের লক্ষ্মীপুরের খাসিয়ামারা নদী, চিলাই নদীর পানি বাড়ছে। তাহিরপুর উপজেলার যাদুকাটা, রক্তি, মাহারাম, বৌলাই, পাটলাই নদীসহ অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। ফলে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
দোয়ারাবাজার উপজেলার ইউএনও মেহের নিগার তনু জানিয়েছেন, দোয়ারাবাজার উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন যেমন লক্ষীপুর, সুরমা, বোগলাবাজার মান্নারগাঁও ও সদর ইউনিয়নের অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হলেও কেউ উঠেনি। তবে শুকনো খাবার বিতরণ করা শুরু হয়েছে।
তাহিরপুর উপজেলার ইউএনও সালমা পারভীন ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ইউএনও মফিজুল ইসলাম জানিয়েছেন, তাদের উপজেলার অনেক জায়গাতেই রাস্তাঘাট ও ঘর বাড়িতে পানি প্রবেশ করার ফলে লোকজন আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়েছেন। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা তাদের শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ইউএনও মফিজুল ইসলাম জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই ২২ টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত আছে ইতিমধ্যেই ৭টিতে মানুষ উঠেছে।
তাহিরপুর উপজেলার বালিজুরি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন জানান, আনোয়ারপুর সড়ক প্লাবিত।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ইউএনও মৌসুমী মান্নান জানিয়েছেন, সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর প্রবাহিত। তাদের পক্ষ থেকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী জানিয়েছেন, বন্যা মোকাবিলার জন্য সকল প্রস্তুতি রয়েছে। ইতিমধ্যেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সভা করে সকল ইউএনওদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
টিআর/
- ঢাকা5 days ago
গোপালগঞ্জে শিক্ষকের মাথায় পচা ডিম ভাঙ্গলো ছাত্ররা!
- অপরাধ7 days ago
‘হত্যার উদ্দেশ্যে মাঠে টিম’, থানায় জিডি ব্যারিস্টার সুমনের
- ঢাকা7 days ago
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে স্ত্রীর মৃত্যু
- ফুটবল6 days ago
কোয়ার্টার ফাইনালের প্রতিপক্ষ পেলো আর্জেন্টিনা
- দুর্ঘটনা6 days ago
ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
- রংপুর6 days ago
নিজ মেয়েকে ধর্ষণ, বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
- ব্যাংক6 days ago
সোমবার বন্ধ থাকবে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন
- পরামর্শ7 days ago
প্রতিদিন পর্যাপ্ত না ঘুমোলে যে বড় ক্ষতি হতে পারে আপনারও
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন