Connect with us

জাতীয়

শিখা অনির্বাণ ও বনানী কবরস্থানে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনর শ্রদ্ধা

Avatar of author

Published

on

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

ঢাকা সেনানিবাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ শিখা অনির্বাণ ও বনানী কবরস্থানে ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

রাষ্ট্রপতি প্রথমে শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন করে দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা তাকে রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানান। তিনি সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সস্ত্রীক বনানী কবরস্থানে ১৫ আগস্টে শহীদ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় তিনি বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাতে অংশ নেন।

এর আগে, বুধবার (২৬ এপ্রিল) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি।

Advertisement

তারও আগে মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সাভার স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা শেষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

উল্লেখ্য, দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে গত সোমবার (২৪ এপ্রিল) শপথ নেন মো. সাহাবুদ্দিন। এদিন বেলা ১১টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে মো. সাহাবুদ্দিনকে শপথবাক্য পড়ান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রসঙ্গত, শিখা অনির্বাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ। যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে জাতীয় জীবনে চির উজ্জ্বল রাখার উদ্দেশ্যে এই স্মৃতিস্তম্ভে সার্বক্ষণিকভাবে শিখা প্রজ্বলন করে রাখা হয়। এটি ঢাকা সেনানিবাসস্থ কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও সেনানিবাসস্থ কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন এলাকায় স্থাপিত।

সুত্র: বাসস

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

মোদির ভোজসভায় যেসব খাবার দিয়ে আপ্যায়িত হলেন শেখ হাসিনা

Published

on

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আয়োজিত ভোজসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কলকাতার বিরিয়ানি, সুগন্ধি বাসমতি চাল এবং কলকাতার স্টাইলে রান্না করা ও স্বাদযুক্ত শাকসবজি এবং অন্যান্য স্থানীয় খাদ্য সামগ্রী দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরে ভারতের হায়দরাবাদ হাউসে ভোজসভার আয়োজন করা হয়।

জানা যায় স্থানীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে

দই ফুচকা (ভারতীয় রাস্তার খাবারের সুস্বাদু-ক্রিস্পি পাফড বল যা দই এবং রাস্তার খাবারের মশলা দিয়ে স্টাফ করা হয়, মিষ্টি এবং টক স্বাদযুক্ত পানি দিয়ে পরিবেশন করা হয়); মাতর অর বাজরে কা শোরবা (একটি বিদেশি সবুজমটর এবং মুক্তার বাজরার ঝোল পুদিনার স্বাদযুক্ত, বাদামের দুধ দিয়ে তৈরি); ছানার পাথুরি (বাঙালি উপাদেয় কুটির পনির দিয়ে তৈরি এবং নারকেল, সবুজ আম, মরিচ এবং সরিষার পেস্ট দিয়ে কলা পাতায় মোড়ানো, ভাপানো চালের বিছানায় পরিবেশন করা হয়); এবং সুবজ কিমা এবং থাইম সিঙ্গারা (চূর্ণ করা আলু, ফেটা, ফুলকপি, চিনাবাদাম এবং থাইম “সামোসা” প্যাস্ট্রিতে ভরা)।

এছাড়া আরও ছিল আমরান্থ কোফতা গুলবদন (ভারতীয় কোফতা তরকারিতে সিদ্ধ করা আমরান্থ ভেজিটেবল ডাম্পলিং) অন্তর্ভুক্ত ছিল; পাঁচমেল নি সবজি (জিরা, পেঁয়াজ এবং টমেটো স্লিভারসহ মৌসুমি সবজি, একটি গুজরাটি উপাদেয়); দই পনির (ট্যাঞ্জি দই এবং ভারতীয় মশলা দিয়ে রান্না করা ম্যারিনেট করা কুটির পনির স্টেকস); শুকতো (বাঙালি মিক্স ভেজিটেবল কারি); এবং বাঙালি মসুর ডাল (বাঙালি মসুর ডাল)।

Advertisement

খাবার শেষে মিষ্টি আইটেমের মধ্যে, পান রসমালাই কুলিস (পান কুটির পনির ডাম্পলিং পান, পান এবং গুলকন্দ, জাফরান ক্রিম দিয়ে পরিবেশন করা হয়); গুদ জালেবি অর আম কুলফি (গুড়ের শরবতে ভেজানো ক্রিস্পি প্রিটজেল এবং আমের স্বাদযুক্ত বাড়িতে তৈরি ভারতীয় আইসক্রিম মিষ্টি ভার্মিসেলি এবং টুকমালাঙ্গা বীজ দিয়ে পরিবেশন করা হয়); ঋতুর খোদাই করা ফল; এবং রোস্টেড কফি / মাসালা চা / কেহওয়া।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ভারতে দুই দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাত ৮টা ২৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফর সঙ্গীদের বহনকারী ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

শনিবার (২২ জুন)সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর আগে সন্ধ্যায়, ভারতের নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে দেশটির পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রী কীর্তিবর্ধন সিং এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।

প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লির  মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন ও তিনটি নবায়নকৃতসহ মোট ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

তিন শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি-সমমান পরীক্ষা স্থগিত, বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

Published

on

বন্যায় সিলেট মহানগরের ২৩টি ওয়ার্ডসহ জেলার ১৩টি উপজেলার ১ হাজার ৫৪৮টি গ্রাম প্লাবিত

বন্যা পরিস্থিতির কারণে সিলেট বিভাগের এইচএসসি, মাদ্রাসা ও কারিগরী পরীক্ষা আসছে ৮ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় কমিটি।

শনিবার (২২ জুন) কমিটির চেয়ারম্যান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকার চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকারের সই করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সিলেট অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় সিলেট বিভাগের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট; বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন আগামী ৩০ জুন থেকে অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ৮ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। প্রকাশিত সময়সূচি অনুযায়ী ৯ জুলাই থেকে সিলেট বিভাগে যে পরীক্ষাগুলো হওয়ার কথা ছিল সেগুলো যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে। পরে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে স্থগিত পরীক্ষার সময়সূচি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সিলেট বিভাগ ছাড়া বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং অন্য আটটি (সিলেট শিক্ষা বোর্ড ছাড়া) সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা প্রকাশিত সময়সূচি অনুযায়ী ৩০ জুন থেকে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র আলাদা হয়। তবে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড একটি করে হওয়ায় এই দুই বোর্ডের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সারা দেশে অভিন্ন হয়।

এই পরিপ্রেক্ষিতে সিলেট বিভাগের কারিগরি ও মাদ্রাসার (আলিম) পরীক্ষা স্থগিত করায় এই বিভাগের প্রশ্নপত্র কী হবে, সে বিষয়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের শীর্ষস্থানীয় এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘তাঁদের একাধিক প্রশ্নপত্র তৈরি করা থাকে। সিলেট বিভাগের স্থগিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এসব সেট থেকে ছাপিয়ে নতুন সময়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। অনুরূপ ব্যবস্থা হবে মাদ্রাসার পরীক্ষার ক্ষেত্রেও।’

Advertisement

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৯ মে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটে বন্যা দেখা দিয়েছে। গত ৮ জুনের পর বন্যা পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে আসলেও  সোমবার(১৭ জুন) থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে আবার সিলেটে বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে নগরের ২৩টি ওয়ার্ডসহ জেলার ১৩টি উপজেলার ১ হাজার ৫৪৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় সোয়া আট লাখ মানুষ হয়েছেন বন্যাকবলিত।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত