Connect with us

আন্তর্জাতিক

১০ দিনে দুই শতাধিক অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু

Avatar of author

Published

on

অভিবাসনপ্রত্যাশী

তিউনিসিয়ার জলসীমা থেকে ৪১ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। এ নিয়ে গেলো ১০ দিনে দেশটির উপকূল থেকে ২১০ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে ন্যাশনাল গার্ডের এক কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন। গেলো কয়েকদিনে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বহনকারী বেশ কিছু নৌকা দুর্ঘটনার কবলে পড়ায় এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

ন্যাশনাল গার্ডের কর্মকর্তা হুসেম এডিন জেবাবলি বলেন, মৃতদেহগুলো বেশ কয়েকদিন ধরে পানিতে ভাসছিল। ফলে এগুলোতে পচন ধরে গেছে।

তিনি বলেন, এই অল্প সময়ের মধ্যে এত অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর ঘটনা নজিরবিহীন। গত কয়েক মাসে তিউনিসিয়া হয়ে ইতালির উদ্দেশে বিপজ্জনক পথে পাড়ি দেওয়া অভিবাসনপ্রত্যাশীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সাব-সাহারান আফ্রিকা, সিরিয়া ও সুদানের অভিবাসনপ্রত্যাশীর সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।

এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বহনকারী নৌকা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে তিউনিসিয়া থেকে ইতালি পৌঁছানোর চেষ্টা করে। তবে প্রতিবেশী লিবিয়া কর্তৃপক্ষ মানব পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করায় সমুদ্রপথে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢল আরও বেড়ে গেছে।

Advertisement

তিউনিসিয়াও এসব অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঠেকাতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছে। এভাবে প্রায় প্রতিদিনই অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মৃত্যুর কারণে দেশটির মর্গেও মরদেহ রাখার জায়গা হচ্ছে না।

শুক্রবার কর্মকর্তারা বলেন, তিউনিসিয়া থেকে ইউরোপে বিপজ্জনকভাবে ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দেয়ার সময় বহু অভিবাসনপ্রত্যাশী প্রাণ হারিয়েছে। এত স্ফ্যাক্সের মূল শহরের মর্গ এবং হাসপাতালগুলোও এখন ব্যাপক চাপে আছে। সেখানেও আর জায়গা অবশিষ্ট নেই।

ফাউজি মাসমৌদি নামে বিচার বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, মঙ্গলবার পর্যন্ত আমরা দুই শতাধিক মরদেহ পেয়েছি। এই সংখ্যা হাসপাতালের ধারণক্ষমতার বাইরে। এতে করে স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

তিনি বলেন, হাসপাতালগুলোতে চাপ কমাতে প্রায় প্রতিদিনই শেষকৃত্যের আয়োজন করতে হচ্ছে। এর আগে গেলো ২০ এপ্রিল কমপক্ষে ৩০টি মরদেহ দাফন করা হয়। এর কয়েকদিন পরেই উপকূল থেকে আরও বেশ কিছু মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

তুরস্কে বিস্ফোরণে নিহত ৫, আহত ৬৩

Published

on

এপি

তুরস্কের একটি রেস্টুরেন্টে বিস্ফোরণের ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৬৩ জন। রোববার (৩০ জুন) দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে ইজমির শহরে এ ঘটনা ঘটে। খবর- এপি

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া জানিয়েছেন ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দলকে পাঠানো হয়েছে। রান্নার গ্যাস থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করছেন তুরস্কের সরকারি কর্মকর্তারা।

ইজমিরের গভর্নর সুলেমান এলবান আহতদের দেখতে হাসপাতলে দেখতে যান।  ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আহতদের মধ্যে ৪০ জন জন চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।

এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে। পুরাতন একটি প্রোপেন ট্যাংক পরিবর্তন করে নতুন আরেকটি প্রোপেন ট্যাংক বসিয়েছিলো ওই ব্যক্তি।

বিস্ফোরণে একটি বাড়ি আংশিকভাবে ভেঙে পড়েছে। এতে ব্যাপক হতাহত হয়। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

জেলের মধ্যেই কয়েদির সাথে শারীরিক সম্পর্ক, বিপাকে নারী কর্মকর্তা 

Published

on

যুক্তরাজ্যের একটি জেলের অভ্যন্তরে কয়েদির সাথে অবৈধভাবে শারীরিক সম্পর্কের কারণে  বিপাকে পড়েছেন এক নারী জেল কর্মকর্তা। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ পশ্চিম লন্ডনের এইচএমপি ওয়ান্ডওর্থ কারাগারে। খবর- এনডিটিভি

এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিতে চলেছে প্রশাসন।

লিন্ডা দে সৌসা অ্যাবরিউ (৩০) নামের ওই নারী জেল কর্মকর্তাকে আজ আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে।

ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর গেলো শুক্রবার মেট্রোপলিটিন পুলিশ এক তদন্ত কমিটি গঠন করে।

১৮৫১ সালে তৈরি হওয়া ওয়ান্ডওর্থ কারাগারটি বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। এর মধ্যে রয়েছে কারাগারে কয়েদির সংখ্যা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুন বেশি। কারাগারটিতে কয়েদিদের মধ্যে প্রায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

প্লেনে সিটবেল্ট বাঁধার সময় মারা গেলেন প্রবাসী তরুণী

Published

on

মনপ্রীত কৌর

উড়োজাহাজে  সিটবেল্ট বাঁধতে বাঁধতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক তরুণী। খবর- এনডিটিভি

চার বছর পর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে অস্ট্রেলিয়া থেকে উড্ডয়নের পর কান্টাস ফ্লাইটে মারা যান ২৪ বছর বয়সী মনপ্রীত কৌর।

ঘটনাটি ঘটেছে ২০ জুন। মনপ্রীত মেলবোর্ন থেকে রাজধানী নয়াদিল্লি যাওয়ার জন্য তুল্লামারিন বিমানবন্দর থেকে উড়োজাহাজে উঠেছিলেন।

তার এক বন্ধু জানিয়েছেন, মনপ্রীত বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কয়েক ঘণ্টা আগে অসুস্থ বোধ করেছিলেন। তবে তা সে সহজে কাটিয়ে উঠে এবং  কোনো রকমের সমস্যা ছাড়াই ফ্লাইটে উঠতে সক্ষম হয়। কিন্তু যখন সে তার সিটবেল্ট লাগাতে চাইছিল, তখনই সে উড়োজাহাজের মেঝেতে পড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই মারা যায়।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত