Connect with us

বিনোদন

প্রেমিক ও তার দুই পুত্রের সঙ্গে ‘ডেট’-এ সাবা!

Published

on

সাবা

গেলো বছর ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো তাদের একসঙ্গে দেখা যায়। মুম্বাইয়ে একটি রেস্তরাঁয় একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল বলিউড তারকা হৃতিক রোশন ও অভিনেত্রী সাবা আজাদকে। তার পর থেকেই তুঙ্গে তাদের প্রেমের চর্চা। এত দিনে অবশ্য জনসমক্ষে একাধিক বার একসঙ্গে ধরা দিয়েছেন তারা। প্রেম করছেন চুটিয়ে, সে বিষয়ে আর কারও কোনও সন্দেহ নেই। খবর, খুব শীঘ্রই নাকি সাবার সঙ্গে সাত পাক ঘুরতে চলেছেন হৃতিক। রোশন পরিবারের সঙ্গে ইতিমধ্যেই সময়ও কাটিয়েছেন সাবা। এ বার, হৃতিকের দুই পুত্রের সঙ্গে সময় কাটালেন সাবা। হৃতিক তো আছেনই, পাশাপাশি হৃহান ও হৃদানকে নিয়ে ‘ডেট’-এ গেলেন ‘রকেট বয়েজ’ খ্যাত অভিনেত্রী। সমাজমাধ্যমের পাতায় ছড়িয়ে পড়ল সেই ছবি।

সম্প্রতি মুম্বাইয়ের একটি প্রেক্ষাগৃহ থেকে বেরোতে দেখা যায় হৃতিক ও সাবাকে। ছাই রঙের জ্যাকেট ও বেজ ট্রাউজ়ার পরেছিলেন হৃতিক, মাথায় ছিল ক্যাপ। অন্য দিকে, সাবার পরনে ছিল কালো ক্রপ টপ ও ডেনিম জিন্‌স। হৃতিক ও সাবার সঙ্গেই ছিল হৃতিকের দুই ছেলে হৃহান ও হৃদান। ক্যামেরাশিকারিদের সামনেও বেশ সাবলীল দেখাচ্ছিল চার জনকেই।

২০১০ সালে সুজান খানের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন হৃতিক রোশন। দুই ছেলে হৃহান ও হৃদানের মা-বাবা তারা। ২০১৪ সালে সুজানের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় হৃতিকের। বিচ্ছেদের পরেও সুসম্পর্ক রেখেছেন দুই প্রাক্তন। একে অপরের বর্তমান প্রেম জীবন নিয়েও যথেষ্ট উৎসাহী তারা। বর্তমানে আর্সনাল গোনির সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন সুজান। এ দিকে গেলো বছর থেকে সাবার সঙ্গে প্রেম করছেন হৃতিক। ইতিমধ্যেই রোশন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পরিচিত হয়ে উঠেছেন সাবা। সমাজমাধ্যমের পাতা থেকে স্পষ্ট, সুজানও বেশ পছন্দ করেন তাকে। তা হলে কি খুব শীঘ্রই চারহাত এক হতে চলেছে হৃতিক ও সাবার? সেই প্রশ্নের উত্তর ঘিরেই জুটির অনুরাগীদের মধ্যে জল্পনা এখন তুঙ্গে।

বলিউড

নিজের তৈরি গাউনে কানের লাল গালিচায় কয়লা শ্রমিকের মেয়ে ন্যান্সি

Published

on

ঠিক যেন একটা বার্বি ডল! এক মাস ধরে নিজের হাতে ১০০০ মিটার কাপড় সেলাই করে তৈরি পোশাকে কানের লাল গালিচা মাত করেছেন ভারতীয় ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার ন্যান্সি ত্যাগী। নিজস্ব সৃজনশীলতায় ফ্যাশন বোদ্ধাদের চমকে দিলেন উত্তর প্রদেশে বেড়ে ওঠা মেয়েটি।

ন্যান্সির গাউনের রঙ ছিল বেবি পিংকের চেয়ে আরও দু-এক শেড গাঢ়। যেটিকে ব্লাশ পিংক বলা চলে। বিশাল ঘেরের এই গাউনের ওজন ২০ কেজি। বহু রাফল আর প্লিটের সমন্বয়ে এই শিয়ার জর্জেটের অফ দ্য শোল্ডার গাউনটি সম্পূর্ণ নিজের হাতেই সেলাই করেছেন ন্যান্সি। সঙ্গে ম্যাচিং গ্লাভস পরেছিলেন।

তাঁর এই অভিনব ফ্যাশন সেন্সের জন্য ন্যান্সি আলোচনার কেন্দ্রে আছেন। তাঁর মা কাজ করতেন কয়লাখনিতে। করোনার জন্য বিসর্জন দিতে হয়েছিল পড়াশুনা করার স্বপ্নকেও। দিল্লির সরোজিনী নগরের ফুটপাথে যে মেয়েটি কিনা ফ্যাশন ব্লগ করত, সেই তরুণীই এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন নিজের সেলাই করা গাউন পরে।

ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন না কিন্তু তাতে কি, কানের লাল গালিচায় যাওয়ার পথে ভাষা তাঁর অন্তরায় হয়ে ওঠেনি। ঝরঝরে হিন্দিতেই কান-এর রেড কার্পেটে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ভারতীয় এই ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার বলেন, ‘হাজার মিটার কাপড় থেকে নিজে হাতে গাউন তৈরি করা এবং কান-এর লাল গালিচা পর্যন্ত আসার সফর কঠিন ছিল ঠিকই, তবে প্রতিটা মুহূর্ত আমার কাছে মূল্যবান। আমার স্বপ্নপূরণ হল।’

ছেলেবেলায় মায়ের সেলাই মেশিনে পুতুলের জন্য জামা তৈরি করতেন। সেই প্রতিভার ওপর ভর করেই নায়িকাদের পোশাক সস্তায় তৈরি করে দেখানোর ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন ন্যান্সি। সেখান থেকেই কান-এর রেড কার্পটে বাজিমাত করলেন এই ফ্যাশনিস্তা।

Advertisement

দিল্লির ফ্যাশন ব্লগার ন্যান্সি ত্যাগীর ইনস্টাগ্রামে প্রায় ৯ লক্ষ ফলোয়ার। তাঁর এই সাফল্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর থেকে শুরু করে উরফি জাভেদও।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

মা হারালেন মীরাক্কেল খ্যাত অভিনেতা জামিল

Published

on

ভারতের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো মীরাক্কেল খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেনের মা রহিমা বেগম (৮৫) আর নেই। রবিবার (১৯ মে) দিবাগত রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে মধ্যরাতে জামিল নিজেই তাঁর মায়ের মৃত্যুর খবর জানান। তিনি লেখেন, ‘আল্লাহ আমার মাকে জান্নাত দান করেন… আমিন।’

রহিমা বেগম নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামিলের কাছের কয়েকজন নির্মাতা ও সহকর্মী।

‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স’ দিয়ে সবার কাছে পরিচিতি পান জামিল হোসেন। এরপর থেকে নিয়মিত অভিনয় করে যাচ্ছেন তিনি। বিশেষ করে সাম্প্রতিক বাংলা নাটকে বেশ দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছেন জামিল। একইসঙ্গে প্রযোজনার সঙ্গেও যুক্ত তিনি। অভিনেতার মায়ের মৃত্যুতে শোক জানাচ্ছেন সহকর্মী অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকরা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

‘মুঠোফোনে জালিয়াতি’ সতর্ক করলেন আলিয়ার মা

Published

on

আজ কাল মুঠোফোনের মাধ্যমে বহু মানুষই জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এবার সেই জালিয়াতির নিশানায় ছিলেন অভিনেত্রী আলিয়া ভটের মা সোনি রাজ়দান।  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই কথা বললেন সোনি রাজদান।

‘আমাদের চারপাশে বড় জালিয়াতি চলছে। একজন আমায় ফোন করে বললেন, তিনি দিল্লি পুলিশ থেকে কথা বলছেন।

তিনি বললেন, আমি নাকি বেআইনি মাদক অর্ডার করেছি। আমার আধার কার্ডের নম্বর জিজ্ঞাসা করলেন। আমারই পরিচিত কয়েক জনের কাছে এই ধরনেরই ফোন কল এসেছিল। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্ট তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

আলিয়ার মা আরও বলেন ‘তারা ফোন করে ভয় পাইয়ে দেন। এই ধরনের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিতে চান। এই ধরনের ফাঁদে পা দেবেন না। তাদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। আমি কয়েক জনকে জানি, যারা তাদের কথার ফাঁদে পড়েছেন এবং বহু টাকা হারিয়েছেন। অন্য কেউ যাতে এই বিপদে না পড়েন, তাই এই পোস্টে জানালাম।’

এই ধরনের জালিয়াতি নিয়ে সচেতন থাকার কথা বলে সোনি জানান, ‘এই ধরনের ফোন এলে স্বাভাবিক ভাবেই বোঝা যায় না। বিশ্বাস করুন, আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম, এই ফোনের মধ্যে কোনও সত্যতা আছে। আমি এক জনের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম যে, এটা আসলে জালিয়াতি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। তাই আমি এড়িয়ে গিয়েছি। দিন দিন এই ধরনের জালিয়াতি আরও বাড়ছে। তাই সতর্ক থাকুন।’

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version