আইন-বিচার
বাফুফের ৩ কর্তার দুর্নীতি অনুসন্ধানের নির্দেশ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/05/সালাউদ্দিন-মুর্শেদি-সোহাগ.jpg)
দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনসহ তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে এ বিষয়ে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের দুর্নীতির তদন্ত দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৫ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আজ রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ।
এর আগে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনসহ তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে এ বিষয়ে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। পাশাপাশি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের দুর্নীতির তদন্ত দাবি করা হয়।
আবেদনে বাফুফে সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও আবু নাঈম সোহাগের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাতের অনুসন্ধানে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নিতে বিবাদীদের ব্যর্থতা/নিষ্ক্রিয়তা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বর্হিভূত হবে না এ মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়। পাশাপাশি বাফুফের কর্তাদের দুর্নীতি, অর্থ পাচার, জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ)প্রধান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান, ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফের) সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
গেলো রোববার (১৪ মে) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন তার সুমন ফুটবল একাডেমির পক্ষে এ রিট দায়ের করেন।
তিনি বলেন, বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগসহ সংস্থাটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়।
সাংবাদিকদের সুমন বলেন, বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশের ফুটবলের উন্নয়ন হচ্ছে না। ফুটবলকে বাঁচাতে হলে তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। এ কারণে রিট দায়ের করেছি।
উল্লেখ্য, বাফুফের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে ৩ মে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক। এতে ফল না পেয়ে আজ তিনি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন।
আইন-বিচার
মেয়রের চাইনিজ কুড়ালের আঘাতে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-329.jpg)
রাজশাহীর বাঘা পৌর মেয়র আক্কাছ আলির চাইনিজ কুড়ালের আঘাতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল নিহতের অভিযোগ উঠেছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (২৬ জুন) বেলা সাড়ে ৪ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহেদ সাদিক তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইউসিইউ ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল।
নিহত আশরাফুল ইসলাম বাবুল (৫৫) বাঘা পৌর এলাকার গাওপাড়া গ্রামের মৃত আমুর হোসেন আমুর ছেলে।
জানা গেছে, শনিবার (২২ জুন) সকাল ১০টার দিকে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের ডাকে উপজেলা পরিষদের সামনে বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলির দুর্নীতির বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন চলছিল। এ সময় অভিযুক্তরা অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। সেখানে কয়েকটি পিস্তলের গুলিবর্ষণ করা হয়। আতঙ্কে তারা মানববন্ধন ছেড়ে উপজেলা চত্বরের ভেতরে পালাতে গেলে এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল ও পাথর ছোড়ে। এ অবস্থায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম উপজেলা অডিটরিয়ামের সামনে পড়ে গেলে তাকে চায়নিজ কুড়াল দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথার বাঁ-পাশে আঘাত করেন আক্কাছ আলী। এছাড়াও মেরাজুল ইসলাম তার হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আশরাফুল ইসলামের ঘাড়ে আঘাত করেন।
অভিযুক্তদের ইটপাটকেল ও পাথরের আঘাতে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের গ্লাস ও কয়েকটি চেয়ার ভাঙচুর করায় আনুমানিক ৪০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়। আহত আশরাফুল ইসলাম রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ৬ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার তার মৃত্যু হয়েছে।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বাদী হয়ে দ্রুতবিচার আইনে একটি মামলা করেন। এ মামলায় ৪৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এদিকে, ২৩ জুন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বাদী হয়ে বাঘা থানায় এ মামলাটি করেন। মামলার পর থেকে মেয়রকে অফিস করতে দেখা যাচ্ছে না। এ মামলায় মেয়র আক্কাছ আলী, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পাকুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল মোকাদ্দেসসহ ৪৬ জনের নাম উল্লেখ করে ২০০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
এএম/
আইন-বিচার
গ্রেপ্তারি পরোয়ানার একদিন পর মামুনুল হকের জামিন
![মামুনুল-হকের-জামিন](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/মামুনুল-হকের-জামিন.jpg)
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (২৬ জুন) আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করলে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।
এর সত্যতা নিশ্চিত করে কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. আবদুর রশিদ বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুন) সাক্ষী গ্রহণের ধার্য তারিখে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন তিনি। আদালত এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামুনুল হক অসুস্থ থাকায় ডাক্তার তাকে বিশ্রামের কথা বলেছিলেন। যার কারণে জেরার ধার্য তারিখে তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। আমরা তার পক্ষে সময় আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের সময় নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে এক হাজার টাকা বন্ডে মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, আসামিপক্ষ ইচ্ছা করেই মামলাটির বিচার কার্যক্রম বিলম্বিত করার চেষ্টা করছেন। রায় তাদের বিপক্ষে যাবে এজন্য দেরি করছেন। যার কারণে আসামি সময় মতো উপস্থিত থাকেন না। ২৫ জুন ধার্য তারিখে সাক্ষীরা আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু আসামি আসেননি। তাই আদালত মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। আজ তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর চালান ও তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে।
এরপর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।
আইন-বিচার
সমাজকর্মী হত্যা মামলা: ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/রায়.jpg)
২০১১ সালে কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ার ছোট ধুশিয়া এলাকায় সমাজকর্মী নুরুল হক হত্যা মামলায় ছয়জনকে মৃত্যদণ্ড ও ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। রায়ে দণ্ডপ্রাপ্তদের ৫০ হাজার টাকা করে নগদ অর্থদণ্ডও করা হয়।
বুধবার (২৬ জুন) বেলা সাড়ে ১২টায় কুমিল্লা জেলা ও দায়রা চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মো. মাসুম, তাজুল ইসলাম, মোহাম্মদ মোস্তফা, আব্দুল কাইয়ুম, কাইয়ুম ও তবদল হোসেন। তবদল হোসেন ছাড়া বাকিরা পলাতক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, সমাজকর্মী নুরুল হক এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতেন এবং সমাজের সালিশ করতেন। মামলার প্রধান আসামি মাসুমের সাথে স্থানীয় ফরিদ মিয়ার দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। মাসুম দীর্ঘদিন ধরে ফরিদ মিয়ার ১২ শতক জায়গা জোরপূর্বক দখল করে ভোগ করে আসছিলেন। পরে নূরুল হক সালিশের মাধ্যমে ফরিদ মিয়ার ১২ শতক জায়গা ফিরিয়ে দেয়ার জন্য মাসুমের বিপক্ষে রায় দেন। এই রায়ে ক্ষুব্ধ হন মাসুম।
২০১১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কুমিল্লা থেকে বাড়িতে ফেরার পথে সবুজপাড়া শিলদাই রাস্তায় পৌঁছালে পূর্বপরিকল্পিতভাবে আসামিরা ঘটনাস্থলে এসে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে নুরুল হকের ওপর হামলা করে। মাসুম ভল্লম দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে নুরুল হকের বুকে ৪ বার মারাত্মকভাবে জখম করে। তাজুল ইসলাম, মোস্তাফা, সুমন মাস্টারসহ অন্যান্য আসামিরা মিলে নুরুল হকের শরীরের বিভিন্ন অংশে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। এতে ঘটনাস্থলে মারা যায় নুরুল হক। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশের সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
এই ঘটনায় নিহত নুরুল হকের ছেলে শরিফুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি ২২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
- বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
- বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
- বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
- অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা
- জাতীয়2 days ago
দেশে হাজি ফিরেছেন ১১ হাজার ৬৪০, মৃত্যু ৪৪
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন