পরামর্শ
এই ৫ ব্যথাকে পাত্তা না দিলেই হতে পারে বড় বিপদ
Published
12 months agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদনশুধুমাত্র মাথায়, ঘাড়ে, কোমরে বা পিঠেই ব্যথা নয়, পেটে বা অন্যান্য অনেক অংশেই ব্যথা হতে পারে। তবে একথা কথা মনে রাখবেন কোনও ব্যথাকেই কখনও অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ সেগুলিই পর হয়ে উঠতে পারে মারণ ব্যধি। দেহের ব্যথা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
১. গাঁটে গাঁটে ব্যথা
কোনও আঘাত বা ঠান্ডা লাগা-সহ অনেক কারণে গাঁটে গাঁটে ব্যথা হতে পারে। জয়েন্টে ব্যথার সমস্যা আজকাল প্রচুর মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। আগে এই সমস্যা শুধুমাত্র মধ্য ও বৃদ্ধদের মধ্যে দেখা গেলেও এখন অনেক যুবকও এর শিকার হচ্ছেন। আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থেকে এগুলি হতে পারে।
২. পেশী ব্যথা
ভিটামিন ডি-এর অভাব দেহের বিভিন্ন পেশীতে ব্যথার একটি অন্যতম কারণ। অনেক শহরের বাড়িতে মানুষ পর্যাপ্ত সূর্যালোক পান না। সেই কারণে, পেশীতে ব্যথা হওয়া অনিবার্য। যদিও এর আরও অনেক কারণ থাকতে পারে। এই ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে কিছু খাবারও খাওয়া যেতে পারে।
৩. মাথাব্যথা
ঘুমের অভাব এবং কাজের চাপ বা মানসিক সমস্যা-সহ অনেক কারণেই মাথাব্যথা হতে পারে। তবে যদি আপনাকে বারবার এই ব্যথার সম্মুখীন হতে হয় তবে সেটি মাইগ্রেনের লক্ষণ হতে পারে। তাই অবিলম্বে পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াই ভালো।
৪. বুকে ব্যথা
বুকে সামান্য ব্যথা হলেই ডাক্তার দেখা উচিত। কারণ এটি হৃদরোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা হিসাবে বিবেচিত হয়। বিশেষ করে এই ব্যথা যদি বাম দিকে শুরু হয় তাহলে কখনওই উপেক্ষা করবেন না। কারণ এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণও হতে পারে।
৫. পেটে ব্যথা
যে কোনও সাধারণত পেটে ব্যথাকে পরিপাকতন্ত্র সম্পর্কিত সমস্যা হিসাবে বিবেচনা করেন। তবে এটি মূত্রনালীর সংক্রমণ, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ডিসঅর্ডার বা প্রজনন সিস্টেমের সমস্যাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে সঠিক পরীক্ষার পরই আসল রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। তাই কোনওভাবেই অবহেলা করবে না।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
-
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
-
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
-
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
-
টিভিতে আজকের খেলা
-
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
-
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
-
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
-
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
ফ্রিজে রাখলেও টাটকা থাকছে না সবজি। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সবজি খাওয়ার উপায় থাকছে না। তা ছাড়া সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি সংরক্ষণ না করলে রান্না করা পর্যন্ত তার পুষ্টিগুণ বজায় থাকে না। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিজে সবজি টাটকা রাখার পদ্ধতি।
১. সবজি বাড়িতে এনে অনেকেই ঝুড়িতে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দেন। তাতে সবজি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবজির পুষ্টিগুণও চলে যেতে পারে। শাক সবজি, ফলমূল তাজা ও সতেজ রাখতে সেগুলি ফ্রিজে তুলে রাখুন। কিংবা সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে তাতে সবজি গুলি মুড়ে রাখতে পারেন। তবে এই টোটকা সব সবজির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। টমেটো বা কাঁচামরিচ এ ভাবে রাখলে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। একান্তই প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখলে ব্যাগে দু-একটা ছিদ্র করে রাখতে পারেন।
২. বাজার থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে দেওয়া সবজি অনেকেই বাড়িতে এনে সে ভাবেই রেখে দেন। এতে সবজির গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাড়াতাড়ি পচেও যেতে পারে। তাই বাজার থেকে সবজি কিনে আনার পর তা প্লাস্টিকের ব্যাগ থেকে বার করে খোলা হাওয়ায় রাখুন। তাতে সবজি বেশ অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকবে।
৩. শাকসবজির পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে রান্নার পদ্ধতিও সঠিক হওয়া প্রয়োজন। শাক সবজির পুষ্টিগুণ নির্ভর করে তা কতটা আঁচে বা কত ক্ষণ ধরে রান্না হচ্ছে। বেশি ক্ষণ ধরে অতিরিক্ত আঁচে রান্না করা ঠিক নয়। এতে সব পুষ্টিগুণই চলে যায়। এ ছাড়াও রান্নায় কত জল দেবেন তার উপরও নির্ভর করছে রান্নার পরেও সবজি কতটা পুষ্টিকর থাকবে। তাই শাকসবজি দিয়ে তরকারি রান্না করার সময়ে কম আঁচে রান্না করুন।
পরামর্শ
কথায় কথায় তর্ক জোড়ে সন্তান? এই ৫ উপায়ে তাকে সামলান
Published
5 days agoon
April 25, 2024By
জাকির হোসাইনসন্তানের সঙ্গে প্রত্যেক বাবা-মায়ের সম্পর্ক হয় মিষ্টি এবং সুন্দর। কিন্তু প্রত্যেক সম্পর্কেই তো টানাপোড়েন থাকে, তাই এই সম্পর্কের ক্ষেত্রেও দেখা যায় নানা সমস্যা। বিশেষ করে সন্তান কৈশোরে পা দেওয়ার পর পরই বাবা-মায়ের সঙ্গে নানা বিষয়ে মতবিরোধ হতে শুরু করে। অভিভাবকের কথা না মেনে নিয়ে নিজের মতামত দিতে শুরু করেন তারা। আর এখানেই বাধে সমস্যা। তর্ক-বিতর্ক তো হয়ই, কোনও কোনও সময়ে অশান্তি চরমে ওঠে।
এমন পরিস্থিতিতে তর্ক করবেন না, জেনে নিন সামাল দেবেন কী ভাবে।
১. সন্তানের কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন
আপনার সন্তান এখন বড় হয়েছে, তাই তার বিচার বুদ্ধিও তৈরি হয়েছে। এই সময়ে তার মতামতকে হেলায় ফেরাবেন না। বরং তার কথাগুলি মন দিয়ে শুনুন। তারপরে তাঁকে যথাযথ উত্তর দিন। আর তিনি তর্ক করার চেষ্টা করলেও আপনি শান্ত থাকুন। তাহলেই দেখবেন সম্পর্ক অনেকটা সরল হয়ে যাবে।
২. তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান
ছোট থেকে বড় হওয়ার পরেই প্রত্যেকে নানা সমস্যার মুখোমুখি হতে শুরু করেন। বয়ঃসন্ধিতে তাদের শরীরেও নানা পরিবর্তন আসে। আর এত পরিবর্তন একসঙ্গে সামাল দিতে না পেরে সমস্যায় পড়েন তারা। দিশেহারা হয়ে যান। তাই আপনার সন্তানকে এই সময়ে আরও ঘাবড়ে দেবেন না। বরং তাকে সমস্যা সমাধানের পাঠ পড়ান। কী ভাবে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়, সেসব শেখান। তাহলেই কাজ হবে।
৩. আবেগে লাগাম পরান
কৈশোরে প্রত্যেকেই বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন। আর এমন আবেগপ্রবণ হওয়ায় কোনও ভুল নেই। বরং এটা জীবনের শেখার সময়। তাই আপনার সন্তানকে আবেগপ্রবণ হতে দিন, কিন্তু বাড়াবাড়ি মেনে নেবেন না। তিনি যেন সময় বুঝে নিজের আবেগে লাগাম পরাতে পারেন, এমন শিক্ষাই তাঁকে দিন। তিনি খুব রাগারাগি করলে তাঁর সঙ্গে ধীর স্বরে কথা বলুন। তিনি কান্নাকাটি করলে তাঁর পিঠে ভরসার হাত রাখুন। আপনিই হয়ে উঠুন তার মনের জোর।
৪.সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে
আপনার কথার সঙ্গে সন্তানের মতের মিল নাও হতে পারে, কিন্তু তাই বলে কি তিনি চিৎকার করতে শুরু করবেন? এমন ব্যবহার কখনও মেনে নেবেন না। বরং তাকে শেখান, ধীর স্বরেও নিজের অমত প্রকাশ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনাকে দেখেই কিন্তু সন্তান শিক্ষা নেবেন। তাই প্রথমে নিজের অভিব্যক্তিতে বদল আনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
৫. সন্তানকে আগলে রাখুন।
আপনার ছেলে বা মেয়ে বড় হচ্ছে, তার তো নিজস্ব মতামত তৈরি হবেই। তাই বলে তাঁর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করবেন না। তাঁকে আগলে রাখুন। ভালোবাসুন। তাহলেই সম্পর্ক সুস্থ থাকবে।
পরামর্শ
রাতে ঘুমানোর আগে পা না ধুলে যে সমস্যা হতে পারে
Published
5 days agoon
April 25, 2024By
জাকির হোসাইনরাতে ঘুমোনোর আগে পানি খান। ফোন বন্ধ করেন। আলো নিভিয়ে দেন। এগুলি সবই তো অভ্যাস মতো করেন। কিন্তু এগুলির পাশাপাশি কি পা ধুয়ে নেন? অনেকের এই অভ্যাস থাকলেও সকলের নেই। যাঁদের নেই, তাদের জন্য এই প্রতিবেদন। ভালো করে জেনে নিন এর ফলে কী কী হয়।
১. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন,তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়। রাতে ঘুমোনোর আগে পা ধুলে আর কী কী হয়, জেনে নিন সেগুলি।
২. শরীরের মধ্যে পা সবচেয়ে বেশি নোংরা হয়। ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়ার আবাসস্থলে পরিণত হয় এটি। যদি নিয়মিত পা ধুয়ে না থাকেন, তাহলে জীবাণুরা ছড়িয়ে পড়তে পারে পুরো শরীরে। সেইসঙ্গে পায়ের চামড়া ওঠা, চুলকানি, ঘা, র্যাশ, আঙুলের ফাঁকে ফাংগাল ইনফেকশনসহ চর্মরোগ হতে পারে। তবে তালিকা এটুকুই নয়।
৩. চিকিৎসকদের মতে, ঘুমোনোর আগে পা না ধুলে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে পাধুতে হবে। এর ফলে বেশ কয়েকটি উপকারও পাবেন।
৪ জয়েন্ট এবং পেশির ব্যথা কমে: আমাদের পা পুরো শরীরের ওজন বহন করে। তারপর আবার টাইট বা ভুল মাপের জুতো পরলে বিভিন্ন কারণে পায়ে ব্যথা, ফাংগাল ইনফেকশন ইত্যাদি হতে পারে। তাই পায়ের প্রতিও যত্নবান হতে হবে। রাতে হালকা গরম পানি পা ধুলে আরাম পাবেন। পায়ের জয়েন্ট এবং পেশিগুলো তখন স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে। এতে ব্যথাও কমতে পারে।
৫. শারীরিক তাপমাত্রার ভারসাম্য থাকে: আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে নিয়মিত এভাবে পা ধোওয়া উচিত। জুতো পরার কারণে পায়ের তাপ বেড়ে যায়। কারণ সারাদিন পা বন্ধ অবস্থায় থাকে। ঘুমোনোর আগে পা ধুলে রাতে আরও ভালো ঘুম হবে।
৬. পায়ের তলার ত্বক ভালো থাকে: সারাদিন পা মাটিতে বা জুতার মধ্যে থাকে। তাই পায়ের তলা কখনও আরাম পায় না। সেই সঙ্গে ছত্রাক-ব্যাকটিরিয়া তো আছেই! তাই রাতে ঘুমানোর আগে পা ভালো করে ধুয়ে নিলে, পায়ের তলায় ত্বকের খুবই উপকার হয়।
৭. খারাপ গন্ধ দূর হয়: অনেক সময় জুতো পরার কারণে পা ঘামার ফলে দুর্গন্ধ হতে পারে। সেই দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়ার সেরা সময় হল রাত। রাতে ঘুমোনোর আগে ভালো করে গরম জলে পা ধুলে দুর্গন্ধ মুহূর্তেই দূর হবে। এই সমস্যা কমেও যাবে ধীরে ধীরে।
৮. এবার কথা হল, কীভাবে পা ধোবেন? পাত্রে হালকা গরম জল নিন। তাতে সামান্য নুন মিশিয়ে নিতে পারেন। এবার এই জলে ৫-১০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। পা পরিষ্কার করতে একটি লুফাহ স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। ভালো করে আঙুলগুলো পরিষ্কার করুন। এর পরে পা শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। আঙুলের ফাঁকগুলি ভালো করে মুছে নিন। এখানেই ছত্রাক এবং ব্যাকটিরিয়াগুলো লুকিয়ে থাকে।
৯. এর পরে চাইলে পা নারকেল তেল হাতে নিয়ে মাসাজ করতে পারেন। নারকেল তেল কেবল আপনার পা ময়েশ্চারাইজড করবে না, এতে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্যও আছে। সেটিও পায়ের ত্বকের উপকার করবে।
১০. তবে মনে রাখবেন, যে কোনও সমস্যায় এই সব ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন তিনি বলে দিলে, তবেই এই সব কাজ করবেন। আর নিজে নিজে চিকিৎসা করতে যাবেন না।
জাতীয়
‘বাস মালিকদের সুবিধা দিতেই রেলের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে’
রেলের কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারীর দুর্নীতি বন্ধ না করে, ভাড়া বাড়িয়ে রেলের লোকসান কমানো সম্ভব নয়। এমন সিদ্ধান্ত আকাশ কুসুম কল্পনা। এর...
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত...
২৩ নাবিকসহ দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
৫৬ হাজার টন চুনাপাথর নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মিনা সাকার বন্দর থেকে দেশের পথে রওনা হয়েছে এমভি আবদুল্লাহ। সোমালি জলদস্যুদের...
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা
দেশের পাঁচটি অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ মধ্যরাতে। দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে জাল-নৌকা নিয়ে মাছ...
মে দিবসের কর্মসূচি জানালেন প্রতিমন্ত্রী নজরুল
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এবারের মহান মে দিবস পালন করা হবে। বললেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী। মঙ্গলবার...
আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ২মে পর্যন্ত থাকছে ছুটি
তীব্র দাবদাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-মাদরাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
পদোন্নতি পেলেন ৪৫ পুলিশ পরিদর্শক
পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৪৫ কর্মকর্তাকে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ-সচিব মাহাবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত...
হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়লো
হজের ভিসার আবেদনের শেষ সময় বাড়িয়েছে সৌদি সরকার। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২৯ এপ্রিল থাকলেও শেষ সময় থাকলেও সেটি...
জি কে শামীমের আইনজীবীকে আদালতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
অস্ত্র মামলায় বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা করা হয়েছে।...
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
৪৪ ডিগ্রী ছুঁইছুঁই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রার পারদ
দেশে টানা সপ্তম দফায় কমলো স্বর্ণের দাম
ধর্ষণের পর কিশোরীর মুখে নিজের নাম লিখে দিল যুবক
‘বাস মালিকদের সুবিধা দিতেই রেলের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার দল ঘোষণা
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত
শুক্রবারেও ক্লাস-পরীক্ষা চালু রাখা হতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী
অগণতান্ত্রিক শ্রম আইনে প্রাধান্য পাচ্ছে মালিকের স্বার্থ: রিজভী
২৩ নাবিকসহ দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
বাংলাদেশ6 days ago
শাকিবকে বিয়ের আগেই বুবলী বিবাহিত ও এক সন্তানের জননী, বোমা ফাটালেন সুরুজ বাঙালি
-
দুর্ঘটনা4 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
-
বাংলাদেশ4 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
-
ঢাকা7 days ago
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
-
টুকিটাকি6 days ago
ঋণ পেতে মৃত চাচাকে ব্যাংকে নিয়ে গেলেন ভাতিজি
-
আবহাওয়া3 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
-
বাংলাদেশ6 days ago
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
-
বাংলাদেশ4 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন