Connect with us

জাতীয়

ঈদযাত্রায় আন্তঃনগর ট্রেনের ছুটি বাতিল

Published

on

ঈদযাত্রা

ঈদুল আযহায় ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রার সুবিধার্থে ঈদুল ফিতরের মতো ৮ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। একইসঙ্গে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলরত সব আন্তঃনগর ট্রেনের ডে অফ (সাপ্তাহিক ছুটি) বাতিল করা হয়েছে। ২৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এসব ট্রেনের কোনো ডে অফ থাকবে না। এছাড়া ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না।

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুরে রেল ভবনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।

রেলমন্ত্রী জানান, ঈদুল আযহায় চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল ১ ও ৩ চট্টগ্রাম-চাঁদপুর; চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল ২ ও ৪ চাঁদপুর-চট্টগ্রাম; দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল ৫ ও ৬ ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটে ২৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এবং ঈদের পরে ৫ দিন চালানো হবে।

ময়মনসিংহ ঈদ স্পেশাল ৭ ও ৮ চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম রুটে ওয়ার্কশপ শিডিউল অনুযায়ী ঈদের আগে ও পরে চালানো হবে।

এছাড়া শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ৯ ও ১০ ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরব বাজার; শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ১১ ও ১২ ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে শুধুমাত্র ঈদের দিন চলাচল করবে।

Advertisement

ঈদ স্পেশাল ১ ও ২ বী.মু.সি.ই (পঞ্চগড়)-জয়দেবপুর-বী.মু.সি.ই; ঈদ স্পেশাল ৩ ও ৪ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট-চিলাহাটি-ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রুটে ২৫-২৭ জুন এবং ১-৫ জুলাই পর্যন্ত চলাচল করবে।

নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, ঈদের অতিরিক্ত চাহিদা মেটানোর জন্য মোট ৬৫টি (পাহাড়তলী ওয়ার্কশপ থেকে ৪০টি এমজি ও সৈয়দপুর ওয়ার্কশপ থেকে ২৫টি) বিজি যাত্রীবাহী কোচ সার্ভিসে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত চাহিদা মেটানোর জন্য মোট ২১৮টি (পূর্বাঞ্চল ১১৬টি ও পশ্চিমাঞ্চল থেকে ১০২টি) লোকোমোটিভ যাত্রীবাহী ট্রেন ব্যবহারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান প্রমুখ।

জাতীয়

হটলাইনে কল পেয়ে ৯৪ স্থানে পানি অপসারণ করলো ডিএনসিসি

Published

on

হটলাইনে কলের সূত্র ধরে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানীর ৯৪টি স্থানে জমে থাকা পানি অপসারণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এছাড়া

সোমবার (২৭ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় রিমালে অতি ভারী বর্ষণে ডিএনসিসি এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে পাঁচ হাজার ৩০০ পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও ১০টি কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে। প্রতিটি টিমে ১০ জন করে মোট ১০০জন সদস্য কাজ করছেন। এছাড়াও ডিএনসিসির হটলাইন নম্বর ১৬১০৬-তে প্রাপ্ত কলের সূত্র ধরে ৯৪টি স্পটের জমে থাকা পানি অপসারণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে ডিএনসিসির ১০টি অঞ্চলের সড়কে উপড়ে পরা বড় ও মাঝারি মিলিয়ে মোট ১০৮টি গাছ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখা হয়েছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে পুরো কার্যক্রম নগর ভবনের কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেন্টার থেকে সার্বক্ষণিক তদারকি করা হয়েছে।

সোমবার (২৭ মে) বিকেলে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেন্টার পরিদর্শন করেন এবং কার্যক্রমের খোঁজখবর নেন।

Advertisement

ডিএনসিসি মেয়র গণমাধ্যমে বলেন, সকাল থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত প্রায় ১২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এত ভারী বৃষ্টিতেও ডিএনসিসি এলাকার প্রধান সড়কগুলোর কোথাও দীর্ঘসময় পানি জমে থাকেনি। জলাবদ্ধতা নিরসনে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে ডিএনসিসির পাঁচ হাজারের অধিক পরিচ্ছন্নতাকর্মী। পাশাপাশি কাজ করছে ১০টি কুইক রেসপন্স টিম। হটলাইন নম্বরে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়ে সাড়ে ৩৭ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালে ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও প্রায় ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯ শত ঘরবাড়ি। তবে সরকারের প্রস্তুতির কারণে বড় ক্ষয়ক্ষতি হয় নাই। বললেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান।

সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী মহিবুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে এ পর্যন্ত ১০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। খুলনা, সাতক্ষীরা ও পটুয়াখালী জেলাসহ উপকূলীয় ১৯ জেলার ১০৭ উপজেলার ৯১৪ ইউনিয়ন ও পৌরসভা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের ৬ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকা সহযোগিতার জন্য দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ টি জেলায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা। পাঁচ হাজার পাঁচশত মেট্রিক টন চাল ও পাঁচ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার। এছাড়া শিশু খাদ্য কেনার জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা সহযোগিতা করা হয়েছে। এসব সহযোগিতা ক্ষতিগ্রস্তের মোবাইল অ্যাকাউন্টে যাবে। বরাদ্দ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

মহিবুর রহমান জানান, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাসমূহে ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্রে বা স্থায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৮ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।

Advertisement

প্রতিমন্ত্রী জানান, মঙ্গলবার (২৮ মে) পর্যন্ত সারাদেশেই বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া থাকবে। এদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে ক্রমান্বয়ে সিলেট দিয়ে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বয়ে যাবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কঙ্গো গেলেন ১৮০ পুলিশ সদস্য

Published

on

বাংলাদেশ পুলিশের ১৮০ জন সদস্য শান্তিরক্ষী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ‘ইউনাইটেড ন্যাশনস অর্গানাইজেশন স্ট্যাবিলাইজেশন মিশন ইন দ্য ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো’-এ দায়িত্ব পালনের জন্য ঢাকা ত্যাগ করেছেন।

রোববার (২৬ মে) দিবাগত রাত ১টার দিকে বিশেষ বিমানে কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসার উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তারা।

বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করে পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর জানান, মিশনগামী সদস্যরা ব্যানএফপিইউ-১ (ব্যানএফপিইউ-বাংলাদেশ ফর্মড পুলিশ ইউনিট) এর ১৬তম রোটেশনের সদস্যদের প্রতিস্থাপন করবেন। বাংলাদেশ পুলিশের এ ফর্মড পুলিশ ইউনিটটির কমান্ডিং অফিসার হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন পুলিশ সুপার কাজী রুবাইয়াত রুমি।

প্রসঙ্গত, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অ্যাডিশনাল আইজিপি মো. আনোয়ার হোসেন এবং ওভারসিস অ্যান্ড ইউএন অপারেশন শাখার কর্মকর্তারা মিশনগামী পুলিশ সদস্যদের বিমানবন্দরে বিদায় জানান।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version