Connect with us

অন্যান্য

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে চালু হয়েছে ই-পাসপোর্ট

Avatar of author

Published

on

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে চালু হয়েছে ই-পাসপোর্ট। শনিবার (৩ জুন) রাজধানী ক্যানবেরায় ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার।

এম আল্লামা সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশের সব উন্নয়ন ও ভালো কাজে বঙ্গবন্ধুর হাতের ছাপ আছে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, ই-পাসপোর্টে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হওয়ায় বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতার পাশাপাশি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি পাসপোর্টের মান ও মর্যাদা বাড়বে।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পৃথিবীর প্রথম সারির পাসপোর্টের মানে উন্নীত করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ প্রকাশ করেন এম আল্লামা সিদ্দিকী।

Advertisement

ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. নূরুল আনোয়ার বলেন, এ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রবাসীদের ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট সংক্রান্ত প্রক্রিয়া আরও সহজ, নিরাপদ করা হয়েছে।

এর আগে আরও ২৩টি মিশনে ই-পাসপোর্ট চালু হয়েছে এবং ২৩টি মিশনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক আবু তাহের মল্লিক বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে আমরা উদ্বেলিত হই। ই-পাসপোর্ট বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমের বহিঃপ্রকাশ। তিনি সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উন্নয়ন কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট চালু উপলক্ষে সফররত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থার কর্মকর্তা, হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।

এতদিন হাইকমিশনে মেশিন রিডএবল পাসপোর্ট চালু ছিল। ই-পাসপোর্ট আবেদন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এখন থেকে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অন্যান্য

আজও শাহবাগে চলছে কোটাবিরোধীদের অবরোধ

Published

on

সরকারি চাকরিতে কোটার বিরোধিতা করে আজও আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। এ দাবিতে টানা তৃতীয়দিনের মতো শাহবাগ অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি আদালতের রায়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহাল করা হলে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। এর ফলে ওই এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। যানজট ছড়িয়েছে রাজধানীর অনেক সড়কে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ব্যানারে কোটাবিরোধী মিছিল বের হয়।

মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্য হয়ে শাহবাগে মিলিত হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী নানা স্লোগান দিতে থাকেন। তারা ‘কোটা না মেধা?’ ‘মেধা মেধা, হাইকোর্টের রায় মানি না মানব না’, ‘কোটা বাতিল করো, বাতিল করো’, ‘ছাত্রসমাজ গড়বে দেশ, মেধাভিত্তিক বাংলাদেশ’ ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ এমন স্লোগান দিচ্ছেন।

বুধবার (৩ জুলাই) পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরপর দুই দফা হাতাহাতি হওয়ার ঘটনা ঘটে।

২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা প্রচলিত ছিল। তবে ওই বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাপক কোটাবিরোধী আন্দোলন হয়।

Advertisement

তার প্রেক্ষিতে নবম থেকে ত্রয়োদশ গ্রেড পর্যন্ত চাকরির ক্ষেত্রে কোটা ব্যবস্থা পুরোপুরি বাতিল করে দেয় সরকার। তার আগে এসব পদে চালু থাকা কোটার ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং তাদের নাতি-নাতনিদের জন্য সংরক্ষিত ছিল।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের এক রিটে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গেলো ৫ জুন কোটা পুনর্বহালের আদেশ দেন বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

রায়ের পর জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী জানান, পুরো কোটা বাতিল না করে কেবল নবম থেকে ১৩তম গ্রেডের কোটা বাতিল করেছিল। এটা অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এখন থেকে এসব গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তাদের সন্তানদের নিয়োগে আর কোনো বাধা নেই। এরপর উচ্চ আদালতের রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ এ বিষয়ে শুনানি শেষে আপাতত হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

আজও কর্মবিরতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা

Published

on

চতুর্থ দিনের মতো সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। একইসঙ্গে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তারা।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন কর্মবিরতিতে থাকা শিক্ষকরা। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন এ কর্মসূচির ডাক দেয়।

এদিকে ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া আজ সকালে ঢাকা পোস্টকে জানিয়েছেন, শিক্ষক নেতাদের সঙ্গে সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের আজকের বৈঠক স্থগিত করা হয়েছে।

ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, পদ্মাসেতু সংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর একটি জরুরি সাক্ষাৎ রয়েছে। তাই ওবায়দুল কাদেরের আমাদের সময় দিতে পারেননি। আগামীকাল মন্ত্রী বৈঠকের বিষয়ে আমাদের জানাবেন।

এদিকে সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা দুটোই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ফেডারেশনের মহাসচিব।

Advertisement

তিনি বলেন, আগামীকাল (শুক্রবার) মন্ত্রী মহোদয় আমাদের বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবো।

প্রসঙ্গত, সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে গত ২০ মে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ মে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা এবং ২৫-২৭ জুন তিনদিন সারাদেশে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। পরবর্তীতে ৩০ জুন পূর্ণকর্মবিরতি পালন করা হয় এবং ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু হয়। এর পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে অচলাবস্থা বিরাজ করছে।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

বৃষ্টি উপেক্ষা করেই ঢাকা- রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

Published

on

রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়ে-আন্দোলন

বৃষ্টি উপেক্ষা করেই কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা- রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনকারীরা জানান, ২০১৮ সালের পরিপত্র অনুযায়ী কমিশন গঠন করে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করতে হবে, একজন ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় সরকারি চাকরিতে একবার কোটা সুবিধা ভোগ করতে পারবে, অর্থনৈতিক সমীক্ষার মাধ্যমে কোটা পদ্ধতি পুনঃমূল্যায়ন করতে হবে এবং দুর্নীতিমুক্ত মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।

এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত