Connect with us

বাংলাদেশ

এসএসসির ফল প্রকাশ আজ

Published

on

আজ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। 

বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফল ঘোষণা করবেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ উদ্বোধনের পর এই ফল প্রকাশ করবেন তিনি।

করোনা মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ের সাড়ে আট মাস পর এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষায় ২২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেয়।

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন নেওয়া শুরু হবে ৫ জানুয়ারি থেকে। ২ মার্চ থেকে একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবে।

Advertisement

http://www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করে ফলাফল জানা যাবে। ওয়েবসাইটে রোল নম্বর, পরীক্ষার (Examination) নাম এবং বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে ফলাফল জানা যাবে।

এছাড়া, মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। সেজন্য মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণস্বরূপ : SSC DHA 123456 2021 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্য DAKHIL লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে আবার স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সাল লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণস্বরূপ : DAKHIL MAD 123456 2021 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।

Advertisement

জনদুর্ভোগ

ঘূর্ণিঝড় রেমালের মহাবিপদ সংকেত ঘোষণা

Published

on

ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ঘূর্ণিঝড় রেমালের মহাবিপদ সংকেত ঘোষণা করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১০ এর মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সংস্থাটি জানায়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৪০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি আজ (২৬ মে) সকাল ৬ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৩০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আজ (রোববার) সন্ধ্যা/মধ্যরাত নাগাদ মোংলার নিকট দিয়ে সাগর উপকূল (পশ্চিমবঙ্গ) খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলোর নিচু এলাকা স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুটের বেশি উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

গ্যাস সরবরাহ শুরু করেছে তিতাস-১৪

Published

on

ওয়ার্কওভার শেষে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ করা শুরু হয়েছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস্‌ কোম্পানী লিমিটেডের (বিজিএফসিএল) তিতাস গ্যাস ফিল্ডের ১৪ নং কূপের।

শনিবার (২৫ মে) এক বার্তায় বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।

শনিবার বিকেল ৪টায় তিতাস-১৪ নং কূপ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে ১২ মিলিয়ন ঘনফুট হারে জাতীয় গ্রীডে গ্যাস সরবরাহ শুরু করা হয়।

উল্লেখ্য, বাপেক্স তাদের বিজয়-১১ রিগ ব্যবহার করে গত ১৯ মার্চ ওয়ার্কওভার কাজ শুরু করে, যা ২১ মে শেষ হয়। কূপটি থেকে মোট ৪০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব হবে আশা করা যাচ্ছে।

তিতাস কূপ নং-১৪ থেকে দৈনিক ১০ থেকে ১২ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস উত্তোলন করলে আনুমানিক ১০ বছর কূপটি থেকে গ্যাস উৎপাদন করা যাবে। ৪০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের বর্তমান বাজার মূল্য (প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের গ্রাহকপ্রান্তে ওয়েটেড গড় মূল্য ২২.৮৭ টাকা হিসেবে) ২ হাজার ৫৯০ কোটি টাকা। তিতাস কূপ নং-১৪ ওয়ার্কওভার সম্পূর্ণরূপে সম্পন্ন করতে ব্যয় হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশে মে মাসেই কেন বারবার তাণ্ডব চালায় ঘূর্ণিঝড়?

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলীয় অঞ্চলের দিকে প্রচণ্ড বেগে ধেয়ে আসছে। এরই মধ্যে এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ রূপ ধারণ করেছে।  রোববার(২৬ মে) রাত ১২টা থেকে সকালের মধ্যে এটি বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে। রোববার মধ্যরাত নাগাদ উপকূলীয় এলাকা খুলনা, মংলা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।

প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবন দেশ বাংলাদেশ। দেশটির ভৌগলিক অবস্থানের কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব দিনদিন বেড়েই চলেছে। বিগত কয়েক বছরে বারবার আছড়ে পড়ছে আইলা, আমফান, ইয়াসসহ এক ডজনেরও বেশি প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়।

তবে অবাক করার বিষয় হলো বাংলাদেশে বেশির ভাগ ঘূর্ণিঝড় ছোবল মেরেছে মে মাসে। তাইতো মে মাস আসলেই্ জনগণের শঙ্কা জাগে-আবারও ধেয়ে আসছে কোনো ঘুর্ণিঝড়, হয়তো আরও শক্তিশালী হয়ে, আরও বিধ্বংসী রূপে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় আইলা সৃষ্টি হয় ২০০৯ সালে ২১ মে। এটি উপকূলে আছড়ে পড়ে ২৫ মে। ২০১৯ সালের মে মাসে ঘূর্ণিঝড় ফণি এবং ২০২০ সালের মে মাসে এসেছিল আমফান। ২০২১ সালের মে মাসের শেষ দিকে বঙ্গোপসাগরে উৎপত্তি হয় ঘূর্ণিঝড় ইয়াস এর। ২০২২ সালের ৭ মে বাংলাদেশে ধেয়ে আসে অশনি। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানে ২০২৩ সালের ১৪ মে ।

Advertisement

এবার টক অব দ্য কান্ট্রি ‘ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। প্রলয়ংকারী এই ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে ২৬ মে। সেক্ষেত্রে অনেকেরই প্রশ্ন, বারেবারে এই মে মাসেই কেন তাণ্ডব চালায় ঘূর্ণিঝড়? মে মাসে কেন ঘূর্ণিঝড়ের প্রবণতা এত বেশি? এর নেপথ্যে কি কোনো ভৌগলিক বা বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাখ্যা রয়েছে?

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের উপযুক্ত মৌসুম হচ্ছে প্রাক বর্ষার মৌসুমে অর্থাৎ এপ্রিল ও মে মাস। এই দুই মাসের মধ্যে মে মাসে ঘূর্ণিঝড় সবথেকে বেশি হয়। এমাসে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় হওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ থাকে। বেশ কয়েকটি কারণের উপর এই ঘূর্ণিঝড় নির্ভর করে। সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রার উপর ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নির্ভর করে।

আবহাওয়াবিদদের মতে, সাধারণত ন্যূনতম তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেই তা ঘূর্ণিঝড়ের জন্য উপযুক্ত। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির জন্য তা অনুকূল।

হাওয়া উপরের দিকে উঠতে থাকলেও ঘূর্ণিঝড় হওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, অনেক সময় দেখা গেছে, বঙ্গোপসাগরের উপরে এসে অনেক দুর্বল নিম্নচাপও ফের সজীব হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন মহাসাগর থেকে কোনো নিম্নচাপ বঙ্গোপসাগরের উপরে পৌঁছে তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে।

গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জন্যও অনেক সময় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত