Connect with us

বিনোদন

মুক্তির পরও আইনি জটিলতায় ‘আদিপুরুষ’ সিনেমা

Published

on

মুক্তি

টিজার প্রকাশের পর থেকেই একের পর এক সমালোচনার জন্ম দিয়ে আসছিল প্রভাস ও কৃতি স্যানন অভিনীত ‘আদিপুরুষ’। পোস্টারকে কেন্দ্র করে মামলাও হয়েছিল। সিনেমাটি মুক্তির পরও বিতর্ক থেমে নেই। আবারও আইনি জটিলতায় পড়তে হয়েছে সিনেমাসংশ্লিষ্টদের। ওম রাউত পরিচালিত রামায়ণ-আশ্রিত এই সিনেমার বিরুদ্ধে দিল্লির হাইকোর্টে পিটিশন দায়ের করেছে হিন্দু সেনার দল।

হিন্দু সেনার জাতীয় সভাপতি বিষ্ণু গুপ্তের মতে, ‘আদিপুরুষ’ সিনেমায় পৌরাণিক হিন্দু চরিত্র রাম, রাবণ, সীতা এবং হনুমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করা হয়েছে। তাই অবিলম্বে কিছু ‘আপত্তিকর’ দৃশ্য ছবি থেকে বাদ দিতে হবে।

পিটিশনে আরও বলা আছে, সিনেমাটিতে ধর্মীয় চরিত্রদের যেভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছে তা অসঙ্গত। বাল্মীকির রামায়ণে যা ছিল তার সম্পূর্ণ বিপরীত। এতে হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। বিষয়টি নজরে আসুক এবং উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক।

চলচ্চিত্র নির্মাতা রামানন্দ সাগরের পুত্র প্রেম সাগরের মতে, “ওম রাউত ‘আদিপুরুষ’ দিয়ে মার্ভেল দুনিয়া গড়তে চাইছেন।” ‘আদিপুরুষ’ তিনি দেখেননি, তবে লোকমুখে শুনেছেন ‘টাপোরি’ ধাঁচের সংলাপ ব্যবহৃত হয়েছে সিনেমাটিতে। হনুমানকে বলতে শোনা গিয়েছে, “তেল তেরে বাপ কা, জলেগি তেরে বাপ কি।”

উল্লেখ্য, মুক্তির আগেই পাঁচ’শ কোটি টাকা আয় করেছে ‘আদিপুরুষ’। চলতি বছরে বলিউডে ‘পাঠান’ এর পর সবচেয়ে বেশি অগ্রিম বুকিংয়ের রেকর্ড গড়ে সিনেমাটি। প্রায় ৪ লাখ টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়েছিল।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

Cancel reply

ঢালিউড

দীঘির বিয়ে? যা বললেন অভিনেত্রীর বাবা সুব্রত

Published

on

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছোটবেলায় শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছেন অসংখ্য সিনেমায়। বছর তিনেক আগে ‘তুমি আছ তুমি নেই’ ছবির মাধ্যমে চিত্রনায়িকা হিসেবে অভিষেক হয় তাঁর। সোমবার (১ জুলাই) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দীঘির একটি পোস্ট দেখে অবাক নেটিজেনরা। রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে নেট দুনিয়ায়।

দীঘির ঐ পোস্টে দেখা যাচ্ছে, তাঁর অনামিকায় একটি আংটি। আর হাতের নিচে বিয়ের কার্ড! ক্যাপশনে অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘অপেক্ষা করতে পারছি না আর…! সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’ মূলত এরপর থেকেই দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে শুরু করেন দীঘির ভক্ত অনুসারীরা। সবার মনে একটাই প্রশ্ন, তবে কি বিয়ে করে ফেলেছেন দীঘি? আবার কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন, বিয়ে নাকি অভিনয়?

কিন্তু আসলেই কি বিয়ে করলেন দীঘি? সত্যতা জানতে দীঘিকে ফোন করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এখনই বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন না এই অভিনেত্রী। ফেসবুক পোস্টটি মূলত প্রমোশনাল। নতুন একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হওয়ায় প্রমোশনের উদ্দেশেই পোস্টটি করেছেন দীঘি। এ প্রসঙ্গে দীঘির বাবা অভিনেতা সুব্রত বলেন, ‘অনেকে যে রকম ভেবেছেন, বিষয়টি আসলে তা নয়। দীঘির নতুন একটি সিনেমা আসছে, সেটিরই প্রমোশনাল পোস্ট এটা।’

গেল বছর ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ভূমিকায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন দীঘি। সবশেষ তাঁকে সরকারি অনুদানের নির্মিত ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’ দেখা গেছে। তবে চলতি বছর হাতে নতুন কোনো ছবি না থাকাতে সেভাবে আলোচনায় না থাকলেও এবার অভিনব প্রচারণার মাধ্যমে আবারও আলোচনায় এলেন দীঘি।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

নতুন প্রেম খুঁজছেন মালাইকা!

Published

on

বিগত কয়েক দিন ধরেই অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙা নিয়ে চর্চায় আছেন মালাইকা আরোরা। সম্প্রতি অভিনেতার জন্মদিনেও দেখা যায়নি তাঁকে। তারপরই অর্জুন সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাতায় অনুশোচনা ও যন্ত্রণার কথা লেখেন। পালটা ভালোবাসার কথা লিখে কোন ইঙ্গিত দিলেন মালাইকা?

অর্জুন ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লিখেছেন, ‘নিয়ম মানতে গেলে অনেক যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় ঠিকই, কিন্তু অনুশোচনা থেকে জন্মানো যন্ত্রণা আরও বেদনাদায়ক।’

অর্জুনের এই পোস্ট ঘিরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে। মালাইকার উদ্দেশেই কি এই পোস্ট? দিন কয়েক আগে এক সাক্ষাৎকারে মালাইকার কথা শুনেও তার অনুরাগীরা মনে করেছিলেন, হয়তো ভালো নেই অভিনেত্রী।

মালাইকা বলেন, ‘লোকে ভাবে, আমার কষ্ট হয় না। আমিও কাঁদি, কিন্তু চোখের জল কেউ দেখতে পায় না।’ অর্জুনের এই কষ্টের মধ্যেই ভালোবাসার কথা উল্লেখ করলেন অভিনেত্রী লেখেন, ‘এ জুলাই মাস ভালোবাসার। এই মাসটা শান্তিতে পূর্ণ হবে। এই মাসে উন্নতি আসবে। এই মাসটা খুশির। এই মাস নিয়ে আসবে একগুচ্ছ সুযোগ।’

মালাইকা ও অর্জুন গত পাঁচ বছর ধরে সম্পর্কে ছিলেন। তবে আচমকা তাদের বিচ্ছেদের খবরে হতবাক অনুরাগীরা। অভিনেত্রীর ম্যানেজার অবশ্য ঘনিষ্ঠ মহলে তাদের প্রেম ভাঙার খবর অস্বীকার করেছেন।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

ববির সঙ্গে প্রতারণাকারী আমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

Published

on

চিত্রনায়িকা ববির সঙ্গে প্রতারণা করা সেই আমান উল্লাহ আমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (০২ জুন) ঢাকা মেট্রোপলিটনের সাত নম্বর আদালতের বিচারক সাইফুল ইসলামের আদালত এ পরোয়ানা জারি করেন।

নায়িকা ববির পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রাকিবুল হাসান (রানা) গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে রাজধানীর ‍গুলশানে চিত্রনায়িকা ববির রেস্টুরেন্টেু লুটপাট ও হামলার অভিযোগে সাতজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনকে আসামি করে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

সোমবার (১ জুলাই) রেডওয়ার্কিড রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে ববি এসব অভিযোগ করেন। গেল ২২ জুন দিবাগত রাতে ববস্টার ডাইনিংয়ে লুটপাট ও মালামাল সরিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। ২৩ জুন দুপুরে ববির ব্যবসায়ীক অংশীদার ঘটনাস্থলে গেলে তাকে মারপিট করা হয়।

এ বিষয়ে ওইদিনই মামলা দায়ের করেন ব্যবসায়ীক অংশীদার মির্জা বাশারের ছোট ভাই আব্বাস। একই দিন মির্জা বাশার ও ববিকে আসামি করে রেস্টুরেন্ট ভবনের এ জি এম সাকিব মিথ্যা মামলা দায়ের করেন বলে দাবি করেছেন ববি।

Advertisement

সংবাদ সম্মেলনে ববি বলেন, ‘গেল এপ্রিল মাসে আমান আমাদের কাছে রেস্টুরেন্ট হস্তান্তর করেন। আমরা এপ্রিল থেকে রেস্টুরেন্টের ভাড়া প্রতি মাসে আড়াই লাখ ও বিদ্যুৎ বিলসহ অন্যান্য খরচ পরিশোধ করছি। ভবনের মালিক আমাদের নামে ভাড়া জমা নিয়ে রসিদও দেন। রেস্টুরেন্টে ওঠার পর আমরা ডেকোরেশন পরিবর্তনের কাজ শুরু করি। ডেকোরেশনে প্রায় ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়।’

ববি অভিযোগ করেন, ‘আমরা যখন ট্রেড লাইসেন্স করতে এসব কাগজপত্র চেয়েছি তখন থেকে হঠাৎ করেই পূর্বের রেস্টুরেন্ট মালিক আমান, ভবন মালিক শাহিনা ইয়াসমিন, তার ছেলে জাওয়াদ, ভবনের দায়িত্বে থাকা জয়, সাকিবসহ অন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা আমাদের হয়রানি শুরু করেন। প্রথমে আমান তাকে পরিশোধ করা ১৫ লাখ টাকার বিষয় অস্বীকার করেন। যদিও তিনি ১৫ লাখ টাকা ক্যাশ বুঝে নিয়ে চাবি হস্তান্তর করেন।’

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ‘এই ঘটনার পর আমরা বুঝতে পারি, আমান, শাহিনা ও জাওয়াদ মিলে আমাদের সঙ্গে এক ভয়াবহ প্রতারণা করেছেন। বাণিজ্যিক কোনো অনুমতি না থাকার পরও মাত্র তিন মাসের লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসে আমাদের প্রায় ৮০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করিয়েছেন এবং তারা আমাদের থেকে ভাড়াও নিচ্ছেন।’

এসব বিষয়ে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ওই দিন একটা ঘটনা ঘটেছে। দুই পক্ষ দুটি মামলা করেছে। মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ হলে বিস্তারিত বলা যাবে।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version