Connect with us

বাংলাদেশ

এবার কাফনের কাপড় পরে উপাচার্যের পদত্যাগ চাইলেন শাবি শিক্ষার্থীরা

Published

on

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগ দাবিতে টানা তিন দিন ধরে আমরণ অনশন করছেন ২৪ জন শিক্ষার্থী। অনশনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৭ জনকে এরই মধ্যে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।  

শনিবার (২২ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে থেকে কাফনের কাপড় পরে মৌন মিছিল বের করেন প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী। এ সময় প্রতিকী লাশ কাঁধে নিয়ে সামনে নিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। পরে একই স্থানে এসে প্রতিকী লাশ সামনে রেখে শিক্ষার্থীরা কয়েক মিনিট সেখানে অবস্থান করেন। 

এদিকে অনশনকারী শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থা ক্রমের খারাপের দিকে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অনশনস্থলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. নাজমুল হাসান। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অসুস্থ ১৭ জন শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাকি ছয়জন শিক্ষার্থীকে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা এক দফা দাবিতে এখানে আন্দোলনে এসেছি। আমরা আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাব। আমাদের আন্দোলনের অংশ হিসেবেই আজকের এই মৌন কাফন মিছিল। শিক্ষার্থীরাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে মিছিলে এবং আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগ দাবিতে গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেল ৩টা থেকে আমরণ অনশনে বসেছেন শিক্ষার্থীরা।    উপাচার্যের বাসভবনের সামনে ২৪ জন শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে বসেন।

Advertisement

এর আগে গত রোববার (১৬ জানুয়ারি) বিকেলে তিন দফা দাবি আদায়ে উপাচার্যকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ উপাচার্যকে উদ্ধার করতে গেলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই সময় পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। 

এ ঘটনায় দুইশ থেকে তিনশ অজ্ঞাত শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে- আন্দোলনরত দুইশ-তিনশ উচ্ছৃঙ্খল শিক্ষার্থী হঠাৎ কর্তব্যরত পুলিশের ওপর চড়াও হয়। তারা সরকারি আগ্নেয়াস্ত্র ধরে টানাটাানি করে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। চারদিক থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছোড়ে। এছাড়া পুলিশের ওপর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ক্যাম্পাসে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। 

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন শুরু হয় বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে। তখন শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছিল, হলে নানা সমস্যা রয়েছে। এসব সমস্যার সমাধান চেয়ে তারা বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হলের প্রভোস্ট সহযোগী অধ্যাপক জাফরিন আহমেদকে কল করেন। প্রভোস্টকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ‘বের হয়ে গেলে যাও, কোথায় যাবে? আমার ঠেকা পড়েনি।’ শিক্ষার্থীরা বিষয়টি জরুরি উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ‘কীসের জরুরি? কেউ তো আর মারা যায়নি।’ 

পরে প্রভোস্টের পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন ছাত্রীরা। এরই মধ্যে রোববার (১৬ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইআইসিটি) ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। তার আগে বিকেলে তিন দফা দাবি মেনে না নেওয়ায় উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্যকে পুলিশ উদ্ধার করতে গেলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ওই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। 

এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়। তবে ওই নির্দেশনা অমান্য করে আন্দোলন চালিয়ে যান শিক্ষার্থীরা। প্রভোস্টের পদত্যাগের দাবিতে শুরু হওয়া আন্দোলন শেষ পর্যন্ত উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে পরিণত হয়।

Advertisement

মুক্তা মাহমুদ 

Advertisement

ঢাকা

গাজীপুরে স্কুলের লিফট বিকল হয়ে অচেতন ৪ ছাত্রী

Published

on

গাজীপুরের একটি বেসরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজে লিফট বিকল হয়ে আটকা পড়ে ছয় ছাত্রী। ২০-২২ মিনিট অবরুদ্ধ ছিল তারা। এতে লিফটে তিনজন ও উদ্ধারের পর আরও একজন অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারায়। গেলো বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে গাজীপুর জেলা শহরের দক্ষিণ ছায়াবীথি এলাকার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ ঘটনা ঘটে।

আটকে পড়া অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী জানায়, স্কুল ছুটির পর পঞ্চম তলা থেকে লিফটে সে নিচে নামে। টিফিন খেয়ে অতিরিক্ত ক্লাসের জন্য ১২টা ৪২ মিনিটে ৫ সহপাঠীকে নিয়ে তারা আবার লিফটে ওঠে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার মাঝামাঝি যাওয়ার পর হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে লিফট আটকে যায়। এ সময় লিফটের ভেতরে অন্ধকার হয়ে যায় এবং তারা চিৎকার দিতে শুরু করে। স্কুল কর্তৃপক্ষ লিফট তৃতীয় তলায় নিয়ে তাকে উদ্ধার করে। তখন বেলা একটার বেশি বাজে।

ভুক্তভোগী ছাত্রী আরও বলেন, লিফটের ভেতরে তাদের শ্বাস নিতে খুবই সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় তাদের তিন সহপাঠী লিফটের মধ্যে জ্ঞান হারায়। লিফট থেকে বের হওয়ার পর সে নিজেও জ্ঞান হারায়। পরে তাদের মাথায় পানি দিয়ে সুস্থ করে তোলা হয়।

অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জানায়, প্রতিষ্ঠানটিতে কোনো লিফটম্যান নেই। লিফটের আকারও ছোট। জেনারেটরটি ম্যানুয়াল। বিদ্যুৎ চলে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিকটবর্তী তলায় থামার ডিভাইস লিফটিতে বসানো নেই।
প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষকে সায়লা ফারজানা বলেন, লিফটে স্বয়ংক্রিয় ডিভাইস নেই। শিগগির লিফট পরিবর্তনের ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্কুলের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাবলু রহমান বলেন, ছাত্রীরা লিফটে ওঠার কয়েক মিনিটের মধ্যে বিদ্যুৎ চলে যায়। বিষয়টি দেখে তিনি দ্রুত জেনারেটর চালু করতে বলেন। কিন্তু জেনারেটরটি চালু হচ্ছিল না। তিনি নিজে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তিনি ইন্টারকমে আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে ভয় না পেতে বলেন এবং দ্রুত উদ্ধারের আশ্বাস দেন। পরে চাবি দিয়ে তৃতীয় তলায় গিয়ে লিফটের দরজা খুলে দেখেন, দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার মাঝামাঝি আটকে আছে। পরে লিফট টেনে তৃতীয় তলায় এনে তাদের উদ্ধার করেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়ে যা জানালো যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে আচরণ পরিবর্তন এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। বললেন, আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংএ এ তথ্য জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র।

ব্রিফিংয়ে অংশ নেয়া এক সাংবাদিক জানতে চান , বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে একটি বৈঠক শেষে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেছেন, র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হোয়াইট হাউস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে। এ বিষয়ে জাস্টিস ডিপার্টমেন্টকে বলা হয়েছে এবং প্রসেসের মধ্যে আছে। এমন দাবি কী সত্য?

জবাবে প্যাটেল বলেন, এমন দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা। যুক্তরাষ্ট্র র‍‍্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না।

এর আগে ডোনাল লু এর সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা জানিয়েছেন র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়ে লু জানিয়েছেন, “তারা বলেছে এটি পুশ করছে, সাপোর্ট দিচ্ছে। লু বলেছেন- হোয়াইট হাউস থেকেও জাস্টিস ডিপার্টমেন্টকে বলা হয়েছে র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে”

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আগে যারা ক্ষমতায় ছিলো তারা ভোটচুরি ও ভোগে ব্যস্ত ছিলো : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

যে দেশ বিজয় অর্জন করেছে তা ব্যর্থ হতে পারে না। আগে যারা ক্ষমতায় ছিলো তারা ভোটচুরি ও ভোগ করায় ব্যস্ত ছিলো। গ্রামের মানুষ নাগরিক সব সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে সে ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। বিশ্বজুড়ে অর্থনীতিতে সংকটকাল চলছে, বাংলাদেশও প্রভাবমুক্ত নয়। নিষেধাজ্ঞা পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেতো। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-আইইবি-তে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, দেশের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য আজীবন লড়াই করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি কল্যাণধর্মী আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশ্বাস করতেন। জাতির পিতা চেয়েছিলেন দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে, দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে, চেয়েছিলেন এ দেশে মানুষ অন্তত দুই বেলা দুই মুঠো খেয়ে বাঁচবে, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার সুযোগ পাবে। উন্নত জীবন পাবে, এটাই ছিল তার স্বপ্ন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ, নিপীড়ন এবং পূর্ব বাংলা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে অব্যাহত সম্পদ পাচারের প্রেক্ষিতে তিনি ১৯৬৬ সালে পেশ করেন বাঙালির মুক্তির সনদ ৬-দফা। এটি প্রণয়নে সে সময়কার বেশ কয়েকজন বাঙালি অর্থনীতিবিদ বঙ্গবন্ধুকে সহায়তা করেছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে শুরু হয় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। সামরিক জান্তার বুটের তলায় পিষ্ট হয় গণতন্ত্র। দেশে স্বৈরতন্ত্র কায়েম হয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তি জেঁকে বসে। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প বিস্তারলাভ করে।

Advertisement

তিনি বলেন, দেশ ও মানুষের কল্যাণের কাজ করাই আমার জীবনের ব্রত। দীর্ঘদিন রাজনীতি এবং সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে দেখেছি, প্রতিটি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে অর্থনীতি গভীরভাবে সম্পৃক্ত। আমার রাজনীতি, রাষ্ট্রপরিচালনা ও অর্থনীতিবিষয়ক চিন্তাভাবনা অনুসৃত হয়েছে বঙ্গবন্ধু উন্নয়ন ও অর্থনীতি দর্শন থেকে।

সরকারপ্রধান বলেন, ১৯৯১ সালে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদের সরকারের তত্ত্বাবধানে যে নির্বাচন হয়, সেখানে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়নি। কারণ, সুবিধাভোগী দেশি-বিদেশি চক্র সুক্ষ কারচুপির মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতকে ক্ষমতায় বসায়। ক্ষমতায় বসেই বিএনপি নব্য স্বৈরাচারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাসের করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত হয় দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও শিক্ষাসহ সব খাত।

তিনি বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমার দেড় দশকের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিরন্তর গবেষণা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের রহমানের আদর্শকে ধারণ করে আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথনকশা তৈরি করি।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত