Connect with us

অন্যান্য

মামলা করতে আদালতে যাচ্ছেন হিরো আলম

Avatar of author

Published

on

হিরো আলম

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা করতে আদালতে যাচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচিত মুখ আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।

রোববার (৬ আগস্ট) বেলা আড়াইটার দিকে আদালতের উদ্দেশে রওয়ানা দেন তিনি।

হিরো আলম বলেন, অবমাননাকর মন্তব্য করায় রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা করবেন তিনি।

এর আগে বেলা পৌনে ১২টার দিকে পাগল ও অশিক্ষিত বলায় বিএনপির নেতা রিজভীর বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে যান হিরো আলম।

ডিবি কার্যালয়ে সময় সংবাদকে হিরো আলম বলেন, তিনি (রিজভী) আমাকে পাগল এবং অশিক্ষিত বলেছেন, কিন্তু সংবিধানে লেখা আছে একজন পাগলকে নির্বাচনে দাঁড়ানোর অধিকার দেয়া হয় না। আমি তো এমন কিছু পাইনি যে, হিরো আলম ভোটে দাঁড়াতে পারবে না। আমাকে পাগল কেন বলবে? অশিক্ষিত কেন বলবে? সারা পৃথিবীর মধ্যে আমাকে অবমাননা করে কথা বলেছেন।

Advertisement

হিরো আলমের প্রশ্ন, বিএনপি কিংবা আওয়ামী লীগকে নিয়ে কখনো উল্টাপাল্টা কথাবার্তা আমি বলিনি। তারা কেন আমাকে নিয়ে এমন উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলবে?

অপমানসূচক এবং অবমাননাকর কথাবার্তা বিচার চাইতেই ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন বলে জানান তিনি।

এদিকে শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে বিএনপি নেতাদের মন্তব্যের প্রসঙ্গে সম্প্রতি একটি ইউটিউব ভিডিওতে হিরো আলম বলেন, আমাকে বলা হয় অশিক্ষিত। সংবিধান স্বশিক্ষিত লেখার অধিকার দিয়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখবেন নমিনেশন পেপারে স্বশিক্ষিত লেখার সুযোগ আছে।

তিনি বলেন, আমাকে অশিক্ষিত বলে আপনার নিজেদেরও অশিক্ষিত বলে গালি দিচ্ছেন। কারণ, আপনার যে নেত্রীর দল করেন, আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদ জিয়া, তিনি কিন্তু এইট পাস ছিলেন। এখন আপনারা লেখা পড়া শিখতে শিখতে পাস হয়ে গেছেন, ঠিক না? তিনি এইট পাস ছিলেন, আমি সেভেন পাস। এক ক্লাস নিচে।

এ সময় নিজের টেবিলে রাখা বই দেখিয়ে তিনি বলেন, শিক্ষিত হওয়ার জন্য হিরো আলম এখন প্রচুর বই পড়ে।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

অন্যান্য

‘বেনজীর-আজিজদের অপকর্মের কারণেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা’

Published

on

র‍্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে বেনজীর আহমেদ যে ভূমিকাটা পালন করেছেন, এটা শুধু সরকারের ভাবর্মূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেনি, গোটা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেছে। তাদের এ অপকর্মের কারণে আজকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে নিষেধাজ্ঞা, এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আজকের দিনে আমাদের মনে হয় এদের (বেনজীর ও জেনারেল আজিজ) কারণেই হয়েছে। বললেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত।

শুক্রবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্ক এলাকা পরিদর্শন ও ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।

রানা দাশগুপ্ত বলেন, বাংলাদেশের ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুদের জায়গা জমি দখলের ঘটনা নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই জায়গা জমি দখলের ক্ষেত্রে প্রায় সব জায়গায় দেখা যাচ্ছে, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা রাষ্ট্রের প্রভাবশালী ব্যক্তি। যখনই যে সরকার ক্ষমতায় আসে তারা সেই সরকারের ক্ষমতায় ক্ষমতাপুষ্ট। তারা এই ক্ষমতাকে অপব্যবহার করে সাধারণ নিরীহ ও শান্তিপূর্ণ নাগরিকের জীবনে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে বেনজীর তার প্রতীক।

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যদিও জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি দখল বা বেদখলের বিষয়ে কোনো অভিযোগ আমাদের জানা নেই। কিন্তু র‍্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে বেনজীর যে ভূমিকাটা পালন করছেন, এটা শুধু সরকারের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেনি, এটা গোটা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করেছে।

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে তিনি বলেন, আজ জনগণ উপলব্ধি করতে পারছে, রাষ্ট্রীয় কর্ণধারের দায়িত্ব যারা পালন করছেন, তাদের এ অপকর্মের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আজকের দিনে আমাদের মনে হয় এদের কারণেই হয়েছে। হয়তো নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সময় আমরা বিষয়গুলো জানতাম না বলেই অনেক সময় মনে করেছি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশবিরোধী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবদেন করতে চাই। এই এলাকাটি শতভাগ হিন্দুপ্রধান এলাকা। যাদের শত শত বিঘা জমি জোর করে, হুমকি দিয়ে, নানা চক্রান্ত করে বেনজীর দখল করে নিয়েছে সে সম্পত্তিগুলো তাদের ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

তিনি আরও বলেন, আমরা এরই মধ্যে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছি। তথ্য সংগ্রহ করার পরে আমরা অতি অল্প সময়ের মধ্যে দেশি ও বিদেশি সাংবাদিক যারা আছেন, তাদের নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সম্যক পরিস্থিতি জাতির সামনে তুলে ধরব।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে গণমিছিল

Published

on

ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধ এবং স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাজধানীতে গণমিছিল করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। পবিত্র জুমার নামাজের পর উত্তর ফটকের সামনের রাস্তায় সমবেত হয়ে বক্তৃতা করেন দলটির নেতারা। হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের পতাকা, ম্যাপ, গণহত্যার বিভিন্ন ছবি ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তোলেন পুরো এলাকা।

শুক্রবার ( ৩১ মে) জুমার নামার শুরুর আগেই ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে বায়তুল মোকাররমের উত্তর ফটকে জড়ো হন দলটির নেতাকর্মীরা। মিছিল পূর্ববর্তী সমাবেশে দলটির নেতারা মুসলিম বিশ্বের প্রতি ঐক্যের আহ্বান জানান এবং ইসরায়েল ও ইসরায়েল সমর্থকদের পণ্য বয়কটের আহ্বান জানান।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতী সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল করীমের বক্তব্য ও মোনাজাতের মাধ্যমে সমাবেশটি শেষ হয়।

এরপর নেতাকর্মীদের নিয়ে গণমিছিল শুরু করেন। মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমির মুফতি সৈয়দ মুহম্মদ রেজাউল।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক

Published

on

অর্ধশতাধিক মামলায় গ্রেপ্তারের সময় জব্দকৃত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) বিকালে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন তিনি।

মামুনুল হক বলেন, গ্রেপ্তারের সময় মামলার আলামত হিসেবে জব্দকৃত ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ফিরে পেতে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন তিনি।

তবে তার মোবাইলটি ডিবি হস্তান্তর করেছে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করেন মামুনুল হক। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর ওই মাসেই বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর গেলো ৩ মে সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান মামুনুল হক।

Advertisement

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত