Connect with us

জাতীয়

ভোক্তা অধিকার আইনের আধুনিকায়ন প্রয়োজন: চৌধুরী কিরণ

Avatar of author

Published

on

কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মানুষের চাহিদাকে পুঁজি করে অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে। প্রচলিত ভোক্তা আইনে কিছু সীমাবদ্ধতা ও সুশাসনের অভাবে তারা বাজারকে আরো বেশি অস্থিতিশীল করে তুলছে। তাই ভোক্তা আইনের আধুনিকায়ন করাসহ এর ক্ষমতা আরো বাড়ানো প্রয়োজন। বলেছেন
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

আজ শুক্রবার (১১ আগস্ট) বেলা ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ক ছায়া সংসদ বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে কিরণ বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে উৎসবের সময় পণ্যের দামে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশে মুনাফালোভী, সুযোগসন্ধানী ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন উৎসবের সময় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয়। আইন দিয়ে এ ধরনের প্রবণতা বন্ধ করা খুবই কঠিন। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মানবিক মূল্যবোধ, সুশাসন, নৈতিকতা, বাণিজ্যিক কূটনীতিসহ আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অত্যন্ত সাহসিকতা ও সততার সাথে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। খেয়াল রাখতে হবে ভোক্তা অধিকার যাতে ব্যবসায়ীদের প্রতিপক্ষ না হয়ে যায়। মোবাইল কোর্টের নামে কোন অপ্রয়োজনীয় হয়রানী যাতে না হয়। তাই সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করে সচেতনতার মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার আদায়ে সামাজিক জাগরণ তৈরি করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, র‍্যাব, পুলিশ বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দিয়ে দ্রব্যমূল্যের ন্যায্য দাম নিশ্চিত করা যাবে না। সরকারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও এর সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছে। এ ছায়া সংসদে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়পর্যায়ের ৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিতার্কিকরা অংশগ্রহণ করবে।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান ১০ দফা সুপারিশ করেন। সুপারিশগুলো হলো─

Advertisement

১) দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য রাজনৈতিক অঙ্গীকার প্রদান করা। একই সাথে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনী ইশতেহারে ন্যায্যমূল্যে পণ্য প্রাপ্তির প্রতিশ্রুতি প্রদান করা
২) ভোক্তা অধিকার আইনকে আরও আধুনিকায়ন ও শক্তিশালী করে অধিদপ্তরকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রদান করা
৩) মজুতদারের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান অন্তর্ভুক্ত করা
৪) সকল সংস্থার সমন্বয়ের মাধ্যমে বাজারে দ্রব্যমূল্য পরিবীক্ষণ করা
৫) ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার সময় ব্যবসায়ী প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত রাখার বিষয়ে নিশ্চিত করা
৬) অনলাইনে শুনানির মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করা
৭) ভোজ্যতেল, ডিম, ব্রয়লার মুরগী, ধান, চালসহ ভোগ্য পণ্যমূল্য বৃদ্ধির কারসাজির সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠানগুলোর নামের তালিকা গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তৈরি করে দৃশ্যমান শান্তির ব্যবস্থা করা
৮) পণ্যের নিরাপদ সাপ্লাই চেইন নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের
জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা
৯) ব্যবসায়ীদের জন্য ভোক্তা অধিকার বিষয়ক অরিয়েন্টেশন কোর্স চালু করা এবং স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ কোর্সে ভোক্তা অধিকার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা
১০) ভোক্তা অধিকার আইনের ব্যাপক প্রচার প্রচারণাসহ সিন্ডিকেট কালোবাজারির মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির শান্তি টিভিসি, বিলবোর্ডসহ বড় বড় বাজারগুলোর সামনে প্রদর্শন করা।

‘শুধু আইন দিয়ে ভোক্তা অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়’ শীর্ষক ছায়া সংসদের উদ্বোধনী প্রতিযোগিতায় প্রস্তাবের পক্ষে ইডেন মহিলা কলেজ এবং বিপক্ষে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকরা অংশগ্রহণ করেন।

ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি ও বিশেষ অতিথি হিসেব রয়েছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ.এইচ.এম সফিকুজ্জামান।

প্রতিযোগিতায় বিচারক রয়েছেন অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস, ড. এস এম মোর্শেদ, সাংবাদিক মাঈনুল আলম, সাংবাদিক দৌলত আক্তার মালা, মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা প্রমুখ।

 

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

গঙ্গা-তিস্তা প্রসঙ্গে ভারত সরকারকে প্রশ্ন করার পরামর্শ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

Published

on

পররাষ্ট্রমন্ত্রী

গঙ্গা ও তিস্তা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের আপত্তির প্রশ্নে বিষয়টি ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ’ আখ্যা দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এ প্রশ্ন ভারত সরকারকে করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ প্রশ্নটা ভারত সরকারকে করলে ভালো হয়। তারাই এটার সঠিক উত্তর দিতে পারবে।

বুধবার (২৬ জুন) ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাতের পর গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গা ও তিস্তায় বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিমতের কথা বলেছেন। রাজ্য সরকারের কারণে কিন্তু বাংলাদেশ তিস্তার পানি পায়নি। এখন আবার বাঁধা হয়ে সামনে আসছে রাজ্য সরকার। এমন পরিস্থিতি কোনো আশা দেখেন কি না?

জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজ্য এবং কেন্দ্রের বিষয় তাদের আভ্যন্তরীণ। আমাদের সরকার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সমঝোতা স্মারক করে বা চুক্তি করে। ঐকমত্য হয়, দ্বিমত হয়; সেটা তাদের একান্তই অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাই না।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মনে করি, এ প্রশ্নটা ভারত সরকারকে করলে ভালো হয়। তারাই এটার সঠিক উত্তর দিতে পারবে। কারণ, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

Advertisement

গঙ্গা চুক্তি নবায়ন নিয়ে তিনি বলেন, গঙ্গা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চুক্তি না হলেও এটি অটোমেটিক চলবে। চুক্তিতে সেভাবে বলা আছে, আগে চুক্তিটি সেভাবে করা আছে। তবে আমরা নবায়ন নিয়ে আলোচনা করছি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তিস্তা নদীর সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারের জন্য দ্রুত একটি কারিগরি দল বাংলাদেশে যাবে। কবে নাগাদ কারিগরি দল আসতে পারে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টেকনিক্যাল কমিটি আসতে তো একটু সময় লাগবে। মাত্র আমরা ঘুরে এলাম। টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করতে হবে।

ভারতের সঙ্গে পুনরায় বন্ধ রেল যোগাযোগ চালুর বিষয়ে যে সমালোচনা হচ্ছে তার জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগ তো আছে। ঢাকা-কলকাতা, খুলনা-কলকাতা রেল যোগাযোগ। তারপর উত্তরবঙ্গ-শিলিগুড়ি রেল যোগাযোগ। ১৯৬৫ সালের আগে অনেক বেশি রেল যোগাযোগ ছিল এবং ৬৫ সালে যুদ্ধের পর এ রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। যেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে, আমরা সেগুলো ধীরে ধীরে চালু করার কাজ করছি।

তিনি বলেন, শুধু ভারতের সঙ্গে হচ্ছে তা নয়, আমরা নেপাল ও ভুটানের সঙ্গেও রেলে এবং গাড়িতে করে যেতে পারি সে নিয়েও আলোচনা করছি। আমরা আঞ্চলিকভাবে যেন যোগাযোগ বাড়াতে পারি, সে নিয়ে আলোচনা করছি।

আজ ভোরে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নুরুল ইসলাম নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, আপনার কাছে খবরটি শুনলাম। আমাকে এটা যাচাই করতে হবে। তবে একটুকু বলতে পারি আমরা এবারও আলোচনা করেছি (দিল্লি সফরে) যাতে সীমান্ত হত্যা শূন্যে নেমে আসে। সীমান্ত হত্যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। আশা করি আস্তে আস্তে সীমান্ত হত্যা কমে আসবে এবং এক সময় শূন্যের কোটায় নেমে আসবে।

Advertisement

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ দলটির অন্য নেতারা চুক্তি আর এমওইউর মধ্যে কোনো পার্থক্য বোঝেন না বলে অভিযোগ করেন ড. হাছান। তিনি বলেন, যারা চুক্তি আর সমঝোতার বিষয়টি বোঝে না তাদের বিষয়ে কি জবাব দেব, সেটি আমার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। ভারতের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি, সমঝোতা হয়েছে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন তারা প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক সঠিকভাবে রাখতে পারেনি। বিএনপি কারণে-অকারণে সরকারের বিরোধিতা করে। যে সমঝোতা স্মারকগুলো হয়েছে, সেগুলোর সবগুলো বাংলাদেশের স্বার্থে হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আলুর কেজি ৭০ টাকা স্বাভাবিক মনে করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

আলু

‘বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে। বাজারে আলুর দাম ৭০ টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি। এটাকে স্বাভাবিক বলে মনে করি। দামের যৌক্তিকতার বিষয়টি আমার ইয়ে না। আমি দেখব, সেটি বার বার বলার চেষ্টা করছি।’ বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কেউ কারসাজি করে নিত্যপণ্যের মজুত বা দাম বৃদ্ধি করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে এবং আলুর দাম ৭০ টাকা স্বাভাবিক।

তিনি আরও বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে। সরকার গঠনের পর এখন পর্যন্ত বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। চিনি-তেলের দাম ও সরবরাহ স্থিতিশীল আছে। এক্ষেত্রে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (টিসিবি) অনেক শক্তিশালী করা হয়েছে।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, সরকারের চেষ্টা বাজারে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা, যাতে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠির হাতে নিয়ন্ত্রণ চলে না যায়। পেয়াঁজ-ডালের মতো নিত্যপণ্য আমদানিতে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। টিসিবির মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পাদন হবে।

Advertisement

তিনি বলেন, ‘আমি চাইলেই কাউকে এমন কোনো আইন করে বলতে পারব না যে, পেঁয়াজের দাম এতো। অন্তত আমি পারব না। সেটি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলতে পারবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে কৃষি উৎপাদিত পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়ার মেকানিজম জানা নেই। আমার জানা আছে যদি দাম বেড়ে যায় তাহলে আমদানি করে কম দামে বাজারে সরবরাহ করলে দাম কমে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘সাবান নিয়ে এর আগে কেউ প্রশ্ন করেনি। এটা নিয়ে কোনো কিছু করণীয় আছে কি না সেটি দেখব। অনেক বিষয় আছে, সেগুলো আমাদের কি না সেটি দেখতে হবে। শিল্পগুলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের, তাই সাবানের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার আমাদের আছে কি না সেটি দেখে জানাতে পারব।’

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

১৫ আগস্টের পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি, বরং একের পর এক ক্যু হয়েছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ থেকে আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে বলেই দৃশ্যমান ও টিকসই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক ও যুগোপযুগী হিসেবে গড়ে তুলতে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

কাউকে আক্রমণ করবে না বাংলাদেশ তবে আক্রান্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত