Connect with us

বাংলাদেশ

মহাখালী-বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে অফিসগামী মানুষ

Published

on

রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বালুবোঝাই একটি ট্রাক রোড ডিভাইডারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উল্টে গেছে। এতে বিমানবন্দর সড়কে মহাখালী পার হয়ে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। 

এমন প্রভাব পড়েছে মিরপুরের কালশী সড়কেও।

যানজটের কারণে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে অফিসগামী মানুষজনকে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানবাহনে বাসে থাকতে হচ্ছে। যে কারণে নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছেন না কর্মমুখী মানুষজন। 

বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিভিন্ন ট্রাফিক অ্যালার্ট গ্রুপ দেখে এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা যায়, এ সড়কে প্রতিদিনই অফিস সময়ে যানজট হয়। তবে আজ সকালে বিমানবন্দরের সামনের সড়কে বালুবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে যাওয়ার পর এ রুটে যান চলাচল প্রায় বন্ধ রয়েছে। এর প্রভাব এই সড়কটি ছাড়াও আশপাশের সড়কে ছড়িয়ে পড়েছে।

Advertisement

ডিএমপি ট্রাফিকের গুলশান বিভাগের মহাখালী জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. মোহাম্মদ আশফাক জানান, সকালের দিকে বিমানবন্দর সড়কে বালুবোঝাই একটি ট্রাক উল্টে যাওয়ার পর থেকেই এ রুটের যাত্রীরা যানজটে নাকাল হচ্ছেন। 

তিনি আরো জানান, কর্তব্যরত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছেন বালুর ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হলেও রাস্তায় এখনো অনেক চাপ রয়েছে। আর বিমানবন্দর সড়কে চাপ থাকলে সেটা বনানী হয়ে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত ছড়ায়। প্রভাব পড়ে আশপাশের এলাকায়।

মুক্তা মাহমুদ 

Advertisement

জাতীয়

রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘেরাও

Published

on

নারায়নগঞ্জে-বাড়ি-ঘেরাও,-অ্যান্টি-টেরোরিজম-ইউনিট

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে চারতলা একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) গোয়েন্দা অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সকালে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে এটিইউ এর একটি দল।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন এটিইউ সদর দপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস উইংয়ের পুলিশ সুপার মাহফুজুল আলম রাসেল।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি চারতলা বাড়ি ঘিরে রাখা হয়েছে। কিছু সময়ের মধ্যে অভিযান শুরু হবে।

অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানান এটিইউয়ের এই কর্মকর্তা।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

Published

on

রাষ্ট্রপতি

বর্ষায় প্রকৃতির রূপ উপভোগ করতে হ্রদ পাহাড়ের জনপদ রাঙ্গামাটি সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী ৮ থেকে ১০ জুলাই সকাল পর্যন্ত তিনি রাঙ্গামাটিতে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।

রাষ্ট্রপতির আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। সোমবার (১ জুলাই) সকালে জেলা প্রশাসনের সম্মলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী আহম্মদ শফি, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমাসহ জেলার সব দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্র থেকে জানা গেছে, ৮ জুলাই সকালে হেলিকপ্টার যোগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাঙ্গামাটি যাবেন। পরে আরণ্যক রিসোর্টে রাত্রী যাপন করবেন। এরপর ৯ জুলাই হাউজবোটে কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমণ করে কাপ্তাই উপজেলায় যাবেন। সেখানে বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরে রাষ্ট্রপতি নয়নাভিরাম আসামবস্তি সড়ক হয়ে রাঙ্গামাটিতে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ১০ জুলাই সকালে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রাঙ্গামাটি ত্যাগ করবেন। রাঙ্গামাটি অবস্থানকালে রাষ্ট্রপতি পাহাড়িদের কোমর তাঁতে বোনা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের মার্কেট পরিদর্শন করবেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

বদলি-বরখাস্ত যথেষ্ট নয়, ক্ষেত্রবিশেষে দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয় : টিআইবি

Published

on

দুর্নীতির অভিযোগে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বদলি, বরখাস্ত কিংবা বাধ্যতামূলক অবসরসহ কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থাই যথেষ্ট নয়। ক্ষেত্রবিশেষে তা দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয়। বললেন, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

সোমবার (১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক  এসব কথা জানান।

বিবৃতিতে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন , বরখাস্ত বা বাধ্যতামূলক অবসরের মতো বিভাগীয় ব্যবস্থা  কার্যকর জবাবদিহিতা ও প্রতিরোধের সম্ভাবনার মানদণ্ডে যা একেবারেই যথেষ্ট নয়। এতে দুর্নীতির মতো অপরাধ আরও বাড়তে পারে। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী দুর্নীতি করলে শাস্তির মুখে পড়তে হয় না- এমন ধারণা তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে দুর্নীতিকে উৎসাহ দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিষয়টি ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের একাংশ স্বীকার করলেও তাদের অনেকেই ঢালাওভাবে দায় শুধু সরকারি কর্মচারীদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু উচ্চপর্যায়ের এসব দুর্নীতি অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও যোগসাজশ ছাড়া সম্ভব নয়।

তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঘাটতির অন্যতম কারণ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক প্রভাব। এর দায়ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বারবার সরকারের শীর্ষ অবস্থান থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা নীতির কথা বলা হলেও তা মূলত ফাঁকা বুলিতে পরিণত হয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত