Connect with us

রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতাল গেলেন মির্জা ফখরুল

Avatar of author

Published

on

খালেদা জিয়া

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে খালেদা জিয়ার শয্যাপাশে দীর্ঘ ৪০ মিনিট অবস্থান করেন তিনি। এসময় ৭৮ বছর সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন বিএনপি মহাসচিব।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। শনিবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরেন মির্জা ফখরুল। রোববার সকালে আদালতে হাজিরা দিয়ে রাতে হাসপাতালে যান তিনি।

উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার ও হৃদ্‌রোগে ভুগছেন। তার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত তিনি। নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে গেলো ৯ আগস্ট হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে। এরপর থেকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি।

এর আগে গেলো ১৩ জুন রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সে সময় হাসপাতালে পাঁচ দিন চিকিৎসা শেষে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয়।

Advertisement
Advertisement

বিএনপি

বেনজীর ও আজিজকে বলির পাঁঠা বানিয়েছে সরকার: মির্জা ফখরুল

Published

on

মির্জা-ফখরুল

সেন্টমার্টিনে গোলাগুলি হচ্ছে। মিয়ানমারের যুদ্ধজাহাজও সেখানে দেখা যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জন্য হুমকি। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই অনির্বাচিত সরকার, দখলদারিত্বের সরকার এখন পর্যন্ত কোনো স্টেটমেন্ট দেয়নি। কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সেন্টমার্টিন ইস্যুতে সরকারের পদত্যাগ করা উচিত। বলেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

রোববার (১৬ জুন) ঠাকুরগাঁও শহরের কালিবাড়ীতে নিজ বাসভবনে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মনে করছেন আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে, লুটপাট করে, বিএনপিকে নির্যাতন করে টিকে থাকতে পারবেন; আলটিমেটলি টিকে থাকা যায় না। তার প্রমাণ বেনজীর ও আজিজ (সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ)। তাদের বলির পাঁঠা বানিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারই। এখন ঢাকার সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার ফিরিস্তি পত্রিকায় বের হয়েছে। একে একে সবার থলের বিড়াল বেরিয়ে আসছে। এ সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে তাদের চুরির সুযোগ দিচ্ছে। তারা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। সরকার ফেল। তাদের উচিত পদত্যাগ করা।’

নির্বাচন একটা তামাশা মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এটা করতে হয় তাই আওয়ামী লীগ করছে। নির্বাচনের আগেই বিরোধী দলের সিনিয়র নেতাদের গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠাচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। ভারতেও নির্বাচনের আগে বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে, অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। তার কারণ হলো যারা শাসন ক্ষমতায় থাকে তারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না।’

সাংবাদিকদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সাহস করে যদি আপনারা না দাঁড়ান তাহলে সংবাদ মাধ্যমে টিকে থাকতে পারবে না। আওয়ামী লীগ সরকারের (আমলে) ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন চারটা পত্রিকা বাদ দিয়ে সব পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সাংবাদিকরা তখন ভিক্ষা করতো, ফল বিক্রি করতো। এখন অনেকগুলো টিভি চ্যানেল হয়েছে। কিন্তু কোনো সাংবাদিক তার মালিকের হুকুম ছাড়া কিছুই করতে পারে না।’

Advertisement

মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, আবু নুর চৌধুরীসহ অন্যরা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

পরনির্ভরশীল সরকার বলেই কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না: রিজভী

Published

on

রিজভী

দেশের সীমান্ত এলাকায় মিয়ানমারের জান্তা সেনাদের তৎপরতায় সরকার নির্বিকার কেন, জাতি জানতে চায়। বলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

টেকনাফ সীমান্তে চলমান উত্তেজনা-শঙ্কা ইস্যুতে আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, মিয়ানমারকে কী সরকার গোলাপ ফুল দিয়ে স্বাগত জানাবে?

তিনি বলেন, বাংলাদেশতো যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে কূটনৈতিক উপায়ে এই সংকটের সমাধান করতে পারতো। পরনির্ভরশীল বলেই এই সরকার কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না।

বিএনপির এ নেতা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্যই সরকার সীমান্ত, সার্বভৌমত্ব ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছে না। জান-মালের রক্ষায় সেন্টমার্টিনে সেনা ও নৌবাহিনী মোতায়েন করে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদ দিয়েছেন তিনি।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আওয়ামী লীগ

বাংলাদেশ কারও সঙ্গে কখনও নতজানু আচরণ করেনি: কাদের

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন দখল হচ্ছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এগুলো সত্য নয়। আলাপ আলোচনার মাধ্যমে যে কোন সমস্যা সমাধান করবে বাংলাদেশ। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাই। গায়ে পড়ে মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ বাঁধানোর কোনো প্রয়োজন নেই বাংলাদেশের। মিয়ানমার সীমান্তে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে। সেন্টমার্টিনে খাদ্যবাহী জাহাজ নিয়মিত যাতায়াত করছে।

তিনি বলেন, সেন্টমার্টিন পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দিয়েছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেন্টমার্টিনে যে গুলির ঘটনা ঘটেছে, সেটা করেছে আরাকান আর্মি। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় বাহিনী সেটা করেনি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, কয়েক দিন আগে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদেরকে ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা কারও সঙ্গে কখনও নতজানু আচরণ করিনি, করব না। মিয়ানমার সীমান্তে কঠোর নজরদারি করছে বাংলাদেশ, আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত