বাংলাদেশ
বইমেলার সময় বাড়তে পারে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2022/02/14/resize-600x315x1x0image-18331-1644823972.jpg)
কোভিডের কারণে এবার বইমেলার সময়সীমা অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। এখন যেভাবে কোভিডের সংক্রমণ কমছে সেভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে হয়তো মেলার সময়সীমা খানিকটা বাড়ানো সম্ভব। জানালেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
আজ সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে বইমেলার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রকাশকদের প্রণোদনা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই মেলা হচ্ছে প্রকাশকদের মেলা। তারা একটি মেলার জন্য অনেকদিন অপেক্ষা করেন। কোনোভাবেই চাইবো না, মেলার প্রাণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হোক। গেলো বছর অর্ধেক ভাড়া নেয়া হয়েছে। এবার মেলার সময়সীমা যদি বাড়ানো হয় তাহলে সেটি তাদের জন্য প্রণোদনা হবে।
তিনি জানান, এবার ৫৩৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৭৬টি ইউনিট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর মধ্য আছে ৩৫টি প্যাভিলিয়ন। মেলার মূল আয়তন সাত লাখ বর্গফুট।
প্রতিমন্ত্রী জানান, মেলায় সার্বক্ষণিক মোবাইল কোর্ট থাকবে। যেন গেটে মাস্ক পরে ঢুকে মেলার ভেতরে কেউ মাস্ক ছাড়া থাকতে না পারে। প্রতিটি স্টলে ‘নো মাস্ক নো সেল’ ব্যানার থাকবে।
সচিব বলেন, রেস্টুরেন্টে কোভিড সংক্রমণ বাড়ে। তাই মেলার খাবারের দোকানে ঢুকতে হলে সবার অবশ্যই টিকা সনদ থাকতে হবে। খাবার আয়োজকদের জানানো হয়েছে যে, তাদের আঙিনায় যেন কেউ টিকা সনদ ছাড়া ঘুরতে না পারে।
বইমেলার সময়সীমার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতি বছর ৩টা থেকে বইমেলা শুরু হতো। কিন্তু এ বছর যেহেতু ১৫ দিনের মেলা, সেজন্য দুপুর ২টা থেকে মেলা শুরু করা হবে। ছুটির দিনে বরাবরের মতো বেলা ১১টা থেকে মেলা শুরু হবে।
এবার সাড়ে সাত লাখ স্কয়ার ফুট জায়গাজুড়ে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। শিশুদের জন্য আলাদা মঞ্চের ব্যবস্থা থাকবে। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিশুরা খেলাধুলা করতে পারবে। বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের জন্য মঞ্চ রাখা হয়েছে।
এবার বইমেলার প্রতিপাদ্য ‘কোভিডমুক্ত বাংলাদেশ চাই’।
তাসনিয়া রহমান
জাতীয়
সংলাপে বসছে সৌদি-বাংলাদেশ, গুরুত্ব পাবে যেসব বিষয়
![সৌদি-আরব,-বাংলাদেশ](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/সৌদি-আরব-বাংলাদেশ.jpg)
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপে বসছে বাংলাদেশ। সোমবার (১ জুলাই) অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ সংলাপে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ইস্যু গুরুত্ব পাবে। এছাড়া রিজার্ভ সংকট মেটাতে সৌদি থেকে তহবিল চাওয়ার পাশাপাশি দেশটির যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নিয়ে আলোচনা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোমবার রিয়াদে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে রাজনৈতিক সংলাপে বসবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ওই সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বিষয়ের মধ্যে দুই দেশের সম্পর্ক পর্যালোচনা, সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর, জনশক্তি রপ্তানি, বেসরকারি খাতে ব্যবসা বাড়ানো, সৌদি উন্নয়ন তহবিলের (এসএফডি) মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা, যৌথ বিনিয়োগে বাংলাদেশ ইউরিয়া ও ডিএপি সার কারখানা স্থাপন, বাংলাদেশের পেট্রো-ক্যামিকেল ও পর্যটনে সৌদি বিনিয়োগের উদ্যোগ ও প্রস্তাবিত বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলোতে আলোচনা হবে।
দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর বাইরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু উঠে আসবে আলোচনার টেবিলে। এগুলোর মধ্যে বিশেষ করে ফিলিস্তিন সংকট, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি, ইয়েমেন পরিস্থিতি, পবিত্র মক্কা-মদিনাকে লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে হুতিদের হামলা, রোহিঙ্গা সংকট, ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব। এছাড়া আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন ফোরামে একে অপরকে সমর্থনের বিষয়টি আসতে পারে আলোচনায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, দুই দেশের সম্পর্কের সামগ্রিক ইস্যুতে আলোচনা হবে। বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হবে। সৌদি যুবরাজের প্রস্তাবিত বাংলাদেশ সফর নিয়ে আলোচনা হবে। মধ্যপ্রাচ্য ইস্যু বেশ গুরুত্ব পাবে। এক্ষেত্রে গাজা ইস্যু বেশি ফোকাসে থাকবে। এছাড়া রোহিঙ্গা ইস্যু আমরা তুলব।
রোববার (৩০ জুন) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, সৌদি আরব আমাদের বড় উন্নয়ন সহযোগী। সেখানে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি বসবাস করে এবং দেশে রেমিট্যান্স পাঠায়। গ্রিন এনার্জি, সৌরশক্তি ও বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সঙ্গে সৌদি সহযোগিতায় রয়েছে। শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগের জন্য আমরা তাদের বলব।
পাশাপাশি সৌদিরা যেহেতু বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে অর্থ রাখে, আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর অফশোর অ্যাকাউন্টে অর্থ রাখার প্রস্তাব তাদেরকে দিতে পারি। তারা নিয়মানুযায়ী লাভ পাবে এবং সেই অ্যাকাউন্ট থেকে তারা তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবে। বিদেশি ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অফশোর অ্যাকাউন্ট সুবিধার জানালা আমরা উন্মুক্ত করেছি, এটি আমরা তুলে ধরতে চাই, বলেন মন্ত্রী।
সংলাপে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ও মধ্য এশিয়া অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও পরিচালক শফিকুর রহমান ও নাফিসা মনসুরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এসি//
অপরাধ
দেশে কখনোই জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদের উত্থান হবে না : র্যাব ডিজি
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/র্যাব.jpg)
জঙ্গি তৎপরতা নিয়ন্ত্রণে র্যাব অনেক আধুনিক হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জঙ্গিরা তৎপর আছে। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডেও তৎপর র্যাব। পলাতক জঙ্গিদের নজরদারি মধ্যে রাখা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ। এ দেশে আর কখনোই জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদের উত্থান হবে না। বললেন র্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদ।
আজ (সোমবার) সকালে গুলশানের হলি আর্টিজানে হামলার ৮ বছর পূর্তিতে দীপ্ত শপথ ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, বলেন, ২০১৬ সালের এই দিনে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল। পরবর্তীতে র্যাব ও পুলিশ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করে। অনেক জঙ্গি আস্তানা ধ্বংস করতে র্যাব ও পুলিশ সক্ষম হয়। অনেক জঙ্গিকে আটক করে আইনের আওতায় আনা হয়।
তিনি বলেন, র্যাব সূচনালগ্ন থেকে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কাজ করে আসছে। জঙ্গিবাদের বিষয়ে র্যাবের নজরদারি রয়েছে। র্যাব এখন একটি আধুনিক এবং পেশাদার বাহিনী। ভবিষ্যতে এ দেশে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। র্যাবের সেই সক্ষমতা আছে।
তিনি বলেন, জঙ্গি সংগঠন আনসার ইসলাম ও আদালত থেকে জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয় নজরদারি করছি। গত সপ্তাহেও চট্টগ্রাম থেকে তিন জন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা কিন্তু সার্বক্ষণিকই জঙ্গিদের বিষয়ে নজরদারি করছি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জঙ্গিরা এক সময় নানা প্রচারণা করার চেষ্টা করেছে।
জেএইচ
অপরাধ
হলি আর্টিজানে হামলার ৮ বছর আজ, হাইকোর্টের রায় প্রকাশের অপেক্ষা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/07/হলি.jpg)
দেশের ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস ঘটনা হলো হলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলা। হলি আর্টিজান বেকারিতে নৃশংস জঙ্গি হামলার ৮ বছর আজ।
২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির (আত্মঘাতী) সদস্যরা। তাদের গুলিতে দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। পরে কমান্ডো অভিযানে নিহত হন পাঁচ জঙ্গি।
গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় গেলো বছরের ৩০ অক্টোবর ৭ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। তবে এই মামলায় হাইকোর্টের রায় এখনও প্রকাশ হয়নি। রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা বলছেন- পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পাওয়ার পর, ফাঁসির দণ্ড থেকে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দেশে এখন পর্যন্ত যত জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে, সেগুলোতে মূলত চারটি সংগঠনের সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে তিনটি সংগঠন একেবারেই দুর্বল হয়ে পড়েছে। কারও কারও নামমাত্র কার্যক্রম রয়েছে। তবে এখনো তৎপর আছে আনসার আল–ইসলাম বাংলাদেশ।
২০১৬ সালের ১ জুলাই। রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা স্তম্ভিত করেছিল গোটা দেশকে। সুনাম ক্ষুণ্ন হয় বহির্বিশ্বেও। সেনা অভিযানে নিহত হয় হোলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার প্রধান পরিকল্পনাকারী তামিম চৌধুরীসহ আট জঙ্গি। কারাগারে আছে আরও ৮ জন।
২০১৯ সালের ৭ ডিসেম্বর, ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড ও ১ জনকে খালাস দেন। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। গেলো বছর অক্টোবরে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শেষে বিচারপতি সহিদুল করিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ৭ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন। কিন্তু এখনও প্রকাশ হয়নি সেই পূর্ণাঙ্গ রায়।
আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ।
রায়ে আদালত বলেছেন, আসামিরা স্বাভাবিক মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কারাগারেই থাকবেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সম্পূর্ণ নিরীহ কতগুলো মানুষকে তারা ধর্মের নাম ও উগ্রবাদীতার নামে হত্যা করেছে। এখন যাদের আদেশগুলো হয়েছে তারা কিন্তু পেছনে ছিল, তারাই কিন্তু ওদের মদদ দিয়েছে অস্ত্র দিয়ে, পয়সা দিয়ে। মূল পরিকল্পনার অনেকাংশে ওরা ছিল। যার ফলে ওদের প্রতি বিন্দুমাত্র অনুকম্পা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই বলে আমি মনে করি।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, পুরো রায় পাওয়ার পর আমরা রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব, যোগাযোগ করব। ওনাদের নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব। কিন্তু এখন আমরা রায় পুরোটা পাইনি, সেটা পাওয়ার পর আমরা কি করব সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।
জেএইচ
- পর্যটন3 days ago
যে কারণে কক্সবাজারে বন্ধ প্যারাসেইলিং
- ইসলাম3 days ago
পা ছুঁয়ে সালাম করা কি ইসলামে জায়েজ?
- অপরাধ3 days ago
যৌতুকলোভী প্রেমিকের কাছে হেরে জীবন বিসর্জন দিলেন প্রেমিকা
- আবহাওয়া5 days ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
- টুকিটাকি4 days ago
লটারিতে ৩৭ কোটি টাকা পেয়ে হার্ট অ্যাটাক, অতপর…
- বলিউড2 days ago
লন্ডনে অমিতাভের নাতির সঙ্গে শাহরুখ কন্যার অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ছবি ভাইরাল!
- রংপুর4 days ago
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
- জাতীয়4 days ago
আনলকড দরজা, ছুটতে ছুটতে আবার রানওয়েতেই ফিরলো বিমান!