৫৫ রানে ভেঙ্গে ছিল ওপেনিং জুটি। এরপর স্কোরবোর্ডে ৮৩ রান পৌঁছাতেই বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলেছে ৪ উইকেট। শানাকার বলে দুই ওপেনার মেহেদি মিরাজ ও নাঈম শেখ ফিরে যাওয়ার পর টিকতে পারেননি লিটন দাস ও অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও।
পাতিরানার বলে ৭ বলে মাত্র ৩ রান করে কট-বিহাইন্ড হয়েছেন সাকিব। টাইগার অধিনায়কের বিদায়ের পর দুনিথ ভেল্লালাগের শিকার হয়ে ২৪ বলে ১৫ রানে শেষ লিটনের ইনিংস।
১৮.৫ ওভার শেষে ৮৩ রানে চতুর্থ উইকেট পতনে পথ হারিয়ে ফেলেছে বাংলাদেশ।
এর আগে শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) কলম্বোর আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠান সাকিব আল হাসান। ষষ্ঠ ওভারে এসে বাংলাদেশকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান মাহমুদ। ডানহাতি এই পেসারের বলে উইকেটের পিছনে মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন দিমুথ করুনারত্নে। বিদায়ের আগে ১৭ বলে ১৮ রান করেন তিনি।
এরপর ক্রিজে আসেন কুশল মেন্ডিস। নিশাঙ্কাকে নিয়ে দলীয় শতকও ছাড়িয়ে যান তিনি। তবে সেই সময় জোড়া আঘাতে দুজনকেই বিদায় করেন শরিফুল ইসলাম।
এরপর ২৩ বলে ১০ রান করা চারিথ আসালঙ্কাকে ফিরিয়ে দেন তাসকিন আহমেদ। আসালাঙ্কা দ্রুত ফেরার পর টিকতে পারেননি ধানাঞ্জয়া ডি সিলভাও, ১৬ বলে ৬ রান করে ফেরেন তিনি।
তারপর দাসুন শানাকাকে সঙ্গে নিয়ে আগাতে থাকেন সামাবিক্রমা। ২৪ রান করে শানাকা বোল্ড হয়ে ফিরলেও ঝড় তোলেন সামাবিক্রমা। তাঁর ৭২ বলে ৯৩ রানের ইনিংস শ্রীলঙ্কাকে পৌঁছে দেয় ২৫৭ রানে।
বাংলাদেশের হয়ে হাসান মাহমুদ ও তাসকিন আহমেদ ৩টি করে উইকেট পেয়েছেন। আরেক পেসার শরিফুল ইসলাম নেন ২টি উইকেট।
