Connect with us

আইন-বিচার

সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল মর্গের ডোম গ্রেপ্তার

Published

on

লাশকাটা ঘরে স্বাভাবিকভাবে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের পরীক্ষা-নীক্ষার মাধ্যমে তাদের মৃত্যুরহস্য উন্মোচন করা হয়। আর লাশকাটা ঘরে ফরেনসিক মেডিসিনের চিকিৎসকদের সহকারীরা ডোম নামে পরিচিত। কিন্তু সেই লাশকাটা ঘরেই একের পর এক মৃত নারীদের দেহের সাথে বিকৃত যৌনাচারে লিপ্ত হতেন এক ডোম।

মুন্না ভগত, গত এক বছরে অন্তত ছয়জন মৃত নারীর সাথে যৌনাচার করেছে। ছয় নারীর এইচভিএসে (হাই ভ্যাজাইনাল সোয়াব) মুন্নার শুক্রাণু পাওয়া গেছে। লাশগুলো আত্মহত্যাজনিত কারণে মৃত ছিলো। ১২ থেকে ২০ বছর বয়সের মধ্যে তুলনামূলক ভালো লাশ এলেই মুন্না যৌনাচার করতো বলে সিআইডি জানিয়েছে।

সিআইডি বলছে, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গের ডোম সহকারী হিসেবে প্রায় ৪ বছর ধরে কাজ করছে মুন্না। শুরু থেকে মর্গেই থাকে সে। ময়নাতদন্তের আগে লাশ রাতে পাহারা দেয়ার সময় এই কাজে লিপ্ত হতো সে। সিআইডি কর্মকর্তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুন্না তার এসব অপকর্মের কথা স্বীকার করেছে।

২০১২ সালে বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম ডিএনএ ল্যাব স্থাপিত হয়। ল্যাব স্থাপনের পর হতে ধর্ষণ ও হত্যাসহ আদালতের নির্দেশে প্রেরিত সব আলামতের ডিএনএ পরীক্ষা ও প্রোফাইল তৈরি করে সিআইডি। গত বছরের মার্চ থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ কয়েকটি নমুনা পাঠিয়েছিল সিআইডিকে। সেখানে মৃত নারীর এইচভিএসে পুরুষ বীর্যের উপস্থিতি পাওয়ায় পূর্ণাঙ্গ ডিএনএ প্রোফাইল তৈরি করার চেষ্টা করে তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘কোডিস (CODIS)  সফটওয়ার আমরা সার্চ দিয়ে দেখি। মোহাম্মদপুর ও কাফরুল থানার কয়েকটি ঘটনায় প্রাপ্ত ডিএনএর প্রোফাইলের সঙ্গে একই ব্যক্তির ডিএনএ বারবার ম্যাচ করছে। যেটা অনেকটাই অস্বাভাবিক ছিলো। ধারণা করা হয়, একজন ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষণ পরবর্তী হত্যা অথবা ধর্ষণজনিত কারণে আত্মহত্যা হয়েছে। কিন্তু মরদেহগুলোতে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিলো না।’

Advertisement

সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা তখন মনে করি, কোনো না কোনোভাবে ভিকটিমদের মৃতদেহের ওপরে কোনো ব্যক্তির বিকৃত যৌন লালসা চরিতার্থ হয়েছে। প্রতিটি মৃতদেহ মর্গে আনার পর তার মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ বিশ্লেষণ করা হয়। সব লাশই ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রেখে দেয়া হয়। সেখানে বেশ কয়েকজন ডোম নিয়মিত পাহারা দিতো। কিন্তু এই লাশগুলোর ক্ষেত্রে একজন ডোমসহকারী নিয়মিত ডিউটিতে থাকতো। প্রাথমিকভাবে তাকে সন্দেহ হয় আমাদের। পরবর্তীতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বাহিরে নিয়ে গিয়ে কথা বলার নামে, চা খাওয়ার ছলে তার ডিএনএ সংগ্রহ করি আমরা। সেটা সিআইডি ল্যাবে নিয়ে এসে বিশ্লেষণ করলে ওই ছয় মরদেহের ডিএনএর সঙ্গে ম্যাচ করে। তখন শতভাগ নিশ্চিত হয়ে তাকে গ্রেপ্তারের অভিযান চালায়। বিষয়টি আসামি বুঝতে পেরে গা-ঢাকা দেয়।’

শুক্রবার (২০ নভেম্বর) সিআইডি সদরদফতর থেকে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ছয় মৃত নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গের ডোম সহকারী মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মুন্নার ডিএনএ প্রোফাইল মিলে যাওয়ায় মৃতদেহের ওপর সে যে বিকৃত যৌনাচারের করেছে সেটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ হয়েছে।

ব্রিফিংয়ে সিআইডি জানায়, আসামিকে আদালতে পাঠিয়ে আরো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে।

এস

Advertisement
Advertisement

আইন-বিচার

স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড

Avatar of author

Published

on

মৃত্যুদণ্ড

গোপালগঞ্জের কমলেশ বাড়ৈ (৪৫) হত্যা মামলায় স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিককে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মাকসুদুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার তালপুকুরিয়া গ্রামের কমলেশ বাড়ৈর স্ত্রী সুবর্ণা বাড়ৈ (৩৮) ও তার পরকীয়া প্রেমিক মন্মথ বাড়ৈ (৪০)। মন্মথ বাড়ৈ ওই গ্রামের মহেন্দ্রনাথ বাড়ৈর ছেলে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি পলাতক রয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, কমলেশ বাড়ৈ কাঠমিস্ত্রির কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার স্ত্রী গৃহবধূ সুবর্ণা বাড়ৈ একই গ্রামের মন্মথ বাড়ৈর সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি স্বামী কমলেশ বাড়ৈ জানতে পারেন।এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ শুরু হয়। সুবর্ণা বাড়ৈ ও তার পরকীয়া প্রেমিক এ জন্য কমলেশকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।

বিগত ২০২০ সালের ২ মার্চ দিবাগত গভীর রাতে খাবারের সাথে কমলেশকে নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়ানো হয়। পরে তাকে হত্যা করে মরদেহ ঘেরের পাড়ে মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়। প্রায় ৩ মাস পর ঘেরের পাড় থেকে কমলেশের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

Advertisement

এ ঘটনায় কমলেশের ভাই রমেশ বাড়ৈ বাদী হয়ে সুবর্ণা ও মন্মথকে আসামি করে ৩০ মে কোটালীপাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কোটালীপাড়া থানার এসআই মো. আব্দুল করিম তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর আদালতে দুই আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

শুনানি ও সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ বিচারক সুবর্ণা ও মন্মথকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি অ্যাড. সুভাষ চন্দ্র জয়ধর। বিবাদী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন এইচএম মহিউদ্দিন।

পিপি অ্যাড. সুভাষ চন্দ্র জয়ধর বলেন, মামলা দায়েরের পর পুলিশ দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে। পরে তারা জামিনে বেরিয়ে আর আদালতে হাজির হননি। এ রায় ঘোষণার সময় তাই আসামিরা আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত

Avatar of author

Published

on

মামলা

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি এ মামলার বৈধতা নিয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে  ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আনিচ উল মাওয়া।

এর আগে, শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলা স্থগিত চেয়ে রিট দায়ের করা হয়।

২০২১ সালে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র খামার ব্যবস্থাপক গোলাম মোস্তফা এ মামলা দায়ের করেন।

Advertisement

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নুর জাহান বেগম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শামসুদ দোহা, বোর্ড সদস্য ইমামুস সুলতান, রতন কুমার নাগ ও শাহ জাহান।

মামলার বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আল মামুন জানান, মামলার বাদী অবসর গ্র্যাচুইটি ও অর্জিত ছুটি বাবদ নয় লাখ ৭৫ হাজার ১২৫ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবদ পাওনা আদায়ের লক্ষ্যে ড. ইউনূসসহ আরও ছয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার বাদী গোলাম মোস্তফা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশন ইউনিট কার্যালয়ের খামার ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেই সময়ে বাদীর অবসর গ্র্যাচুইটি এবং অর্জিত ছুটি নগদায়ন বাবদ পরিশোধ না করে তাকে অবসরে যেতে বাধ্য করা হয়। এছাড়া, পাওনা পরিশোধ করতে প্রতিষ্ঠানটি টালবাহানা করে আসছে বলে অভিযোগ তোলেন তিনি।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

জি কে শামীমের আইনজীবীকে আদালতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Avatar of author

Published

on

জি কে শামীম

অস্ত্র মামলায় বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা করা হয়েছে। এর ফলে তার আইনজীবী নিখিল কুমার সাহার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এক সপ্তাহের জন্য আদালতে প্রবেশ করতে মানা করা হয়েছে তাকে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী এক সপ্তাহ কোনো মামলার শুনানিতে অংশ নিতে পারবেন না অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার সাহা। একই সঙ্গে অর্থ পাচারের মামলায় জি কে শামীমের জামিন আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন আদালত।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) জি কে শামীমের জামিনের আদেশ কার্যতালিকার ৪ নাম্বার সিরিয়ালে ছিল, যা দেখে অবাক হয়ে যান প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, এটি কীভাবে আদেশের জন্য আসে, এ বিষয়ে শুনানিই তো হয়নি।

পরে আইনজীবী নিখিল কুমার সাহাকে এজলাসে ডাকেন প্রধান বিচারপতি। তিনি আইনজীবীকে ডেকে জিজ্ঞেস করেন, ‘এটা কি করে হলো?’ এর কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি আইনজীবী নিখিল কুমার। এ সময় প্রধান বিচারপতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘চালাকি করেন? কটা টাকার জন্য এসব করেন! কেন করেন?’

Advertisement

পরে নিখিল কুমার সাহাকে এক সপ্তাহ মামলা না লড়তে নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় তিনি পাল্টা যুক্তি দিতে চাইলে প্রধান বিচারপতি সাফ জানিয়ে দেন, বেশি কথা বললে এক বছর নিষিদ্ধ করা হবে। এর আগেও জি কে শামীমের জামিন ঘিরে প্রতারণার ঘটনা ঘটেছিল হাইকোর্টে। ২০২০ সালে মার্চ মাসে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে হাইকোর্ট থেকে জামিন পান বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার জিকে শামীম। পরে অনুসন্ধানে জানা যায়, মাসখানেক আগে করা জামিন আবেদনে পুরো নাম উল্লেখ করেননি তিনি। যদিও জামিন আদেশে ঠিকই লেখা ছিল পুরো নাম।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে আলোচিত ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের সময় আটক সাবেক যুবলীগ নেতা ও প্রভাবশালী ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে তিনি জি কে শামীমকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিল আদালত। ২০১৯ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে নাটকীয় এক অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়েছিল।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

জাতীয়5 hours ago

খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবারও রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (১ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিএনপির ভাইস...

অপরাধ9 hours ago

‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি  প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অজস্র অভিযোগ রয়েছে।এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে রিমান্ডে...

অপরাধ9 hours ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

কুমিল্লায় ৯ বছর বয়সী তৃতীয় শ্রেনি পড়ুয়া এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়লেন  র‌্যাব-১১-এর অধিনায়ক...

অপরাধ9 hours ago

মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ নামে একটি বেসরকারি আশ্রয়কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ...

অপরাধ11 hours ago

ডিবির হাতে আটক মিল্টন সমাদ্দার

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। মিরপুরে দক্ষিণ পাইকপাড়ার আশ্রম থেকে মিল্টন সমাদ্দারকে...

জাতীয়11 hours ago

সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বৃহস্পতিবার

শুরু হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধান অনুযায়ী গেলো ১৫ এপ্রিল এ অধিবেশনের আহ্বান করেন।...

বাংলাদেশ11 hours ago

বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল

বিএনপিকে ধ্বংস করা যাবে না। বিএনপি হচ্ছে ফিনিক্স পাখির মতো। বিএনপি অতীতেও পরাজিত হয়নি,ভবিষ্যতেও পরাজিত হবে না। আজকে এমন একটি...

জাতীয়13 hours ago

ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ

গাম্বিয়ার রাজধানী বানজুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সম্মেলনের ১৫তম অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। ইউরোপ সফর শেষ করেই...

দুর্ঘটনা14 hours ago

শিশুসহ নারীকে পিষে দিলো বাস

রাজধানীর মিরপুরের পূরবী সিনেমা হলের সামনের রাস্তায় বাসের ধাক্কায় কোলে থাকা শিশুসহ এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহতরা সম্পর্কে ফুপু ও...

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়17 hours ago

প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিলাসিতা কমাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কারখানা বা প্রতিষ্ঠান মালিকদের বিলাসিতা...

Advertisement
জাতীয়5 hours ago

খালেদা জিয়াকে ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে

ঢালিউড6 hours ago

‘বিয়ে নিয়ে আগে শাকিব স্টেটমেন্টস দিবে, তারপর আমি বলবো’

আন্তর্জাতিক7 hours ago

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ঠেকাতে বাইডেনকে ফোন নেতানিয়াহুর

ফুটবল8 hours ago

যে কৌশলে বোকা হলো বায়ার্ন ডিফেন্ডাররা

ঢালিউড8 hours ago

জায়েদ খানের অভিনয় নিয়ে যে কথা বললেন পূজা চেরী

ফুটবল9 hours ago

রোনালদো ও ডি ব্রুইনাদের পাশে ভিনিসিয়াস

অপরাধ9 hours ago

‘মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে’

অপরাধ9 hours ago

শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র‍্যাব কর্মকর্তা

অপরাধ9 hours ago

মিল্টন সমাদ্দারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ডিবি

বিএনপি10 hours ago

‘আওয়ামী লীগই বাংলাদেশে তাপপ্রবাহ সৃষ্টি করেছে’

উত্তর আমেরিকা7 days ago

সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)

ব্যারিস্টার-সুমন
আইন-বিচার2 weeks ago

বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 month ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল1 month ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি1 month ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 months ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 months ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড2 months ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল2 months ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি2 months ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

সর্বাধিক পঠিত