Connect with us

জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি লজ ডিগ্রি নিতে সম্মতি দেননি প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডক্টর অব লজ ডিগ্রি গ্রহণে সম্মতি দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব শতরুপা তালুকদারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডক্টর অব লজ ডিগ্রি গ্রহণের বিষয়ে অনুশাসন দিয়েছেন। অনুশাসনে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি দুঃখিত, সম্মতি (ডিগ্রি গ্রহণে) দিতে পারছি না।

প্রধানমন্ত্রীর এ অনুশাসনের আলোকে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ একটি সমাবর্তন আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়েছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ডি লজ ডিগ্রি দিতে একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। সেটি মন্ত্রণালয় হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যায়। তবে প্রধানমন্ত্রী ওই ডিগ্রি নিতে সম্মতি দেননি।

Advertisement

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল হোসেন বলেন, একটা স্পেশাল কনভোকেশনের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা চলছে। পরিকল্পনা পর্যায়ে আছে সেটা। সেখানে প্রধানমন্ত্রীকে ডি লজ ডিগ্রি দেয়ার প্রস্তাবনা ছিল। আজকের শিক্ষা মন্ত্রালয়ের প্রজ্ঞাপনটা আমিও দেখেছি। এ নিয়ে কারও সঙ্গে কোনো আলাপ হয়নি এখনো। বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।

এ বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমানের ব্যক্তিগত নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

Advertisement

জাতীয়

ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে সন্ধ্যা পর্যন্ত

Published

on

ইন্টারনেট-গতি

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি) জানিয়েছে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যা পর্যন্ত ইন্টারনেটের গতি ধীর থাকবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএসসিপিএলসি এর মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) সাইদুর রহমান।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে স্থাপিত দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে টুয়াস ল্যান্ডিং স্টেশনের কাছে কনসোর্টিয়াম কর্তৃক ল্যান্ড ক্যাবলের ত্রুটি নিরসনের লক্ষ্যে রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফলে এই সময়ে সি-মি-উই-৪ এর মাধ্যমে কক্সবাজার থেকে সিঙ্গাপুর রুটে যুক্ত সার্কিটগুলোর মাধ্যমে সেবা সাময়িকভাবে ব্যাহত হবে। তবে শনিবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যেই কাজ শেষ হবে বলেও জানান তিনি।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিএসসিপিএলসি দুঃখ প্রকাশ করেছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিপিএলসি) সি-মি-উই-৪ এবং সি-মি-উই-৫ নামের দুটি আন্তর্জাতিক সাবমেরিন কেবল কনসোর্টিয়ামের (কোম্পানি) সদস্য। যেটি বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবলসের অধিক ক্ষমতা ও পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করে। বর্তমানে সি-মি-উই-৪ এবং সি-মি-উই-৫ কেবল দুটির মাধ্যমে বাংলাদেশের ইন্টারনেট এবং আন্তর্জাতিক ভয়েস ট্র্যাফিক চলছে।

সি-মি-উই-৪ এর জন্য বিএসসিসিএল এর কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন রয়েছে কক্সবাজারে। আর সি-মি-উই-৫ এর জন্য বিএসসিসিএল এর ল্যান্ডিং স্টেশন চালু হয়েছে পটুয়াখালীর কুয়াকাটাতে।

Advertisement

এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সীমিত পরিসরে চালু রয়েছে। মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে আজ সরকারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা

দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,  দেশজুড়ে যে সহিংসতা চালানো হয়েছে এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

পরে প্রধানমন্ত্রী মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিদর্শন করেন এবং ১৮ জুলাই হামলার শিকার হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার বিভিন্ন অংশ দেখেন।

সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভবন দুটির ধ্বংসযজ্ঞের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন। এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ অন্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

গেলো ১৮ জুলাই কয়েকশ দুষ্কৃতকারী সেতু ভবনে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর করে, আগুন ধরিয়ে দেয়। অনেক যানবাহন, মোটরবাইক ভাঙচুর করে, বিভিন্ন শেড ও কক্ষ ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।

 

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

যেসব এলাকায় বেশি ও কম সময় কারফিউ শিথিল

Published

on

শনিবার কারফিউ শিথিল চলাকালে রাজধানীর একটি এলাকার চিত্র। সংগৃহীত ছবি

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে রাজধানীসহ সারাদেশে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি করে সরকার। এই কারফিউ শনিবারও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। রাজধানীর সড়কগুলোতে চলছে সেনা টহল।

শনিবারও (২৭ জুলাই) রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও এলাকা কারফিউয়ের আওতায় থাকবে। তবে ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এর পর বিকাল ৫টা থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুরসহ চার জেলায় ফের শুরু হবে কারফিউ।

কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রংপুর ও বরিশালে সবচেয়ে বেশি সময় কারফিউ শিথিল থাকবে। রংপুরে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা সেখানে কারফিউ শিথিল থাকবে। একই সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে বরিশালেও।

সবচেয়ে কম সময় কারফিউ শিথিল থাকবে রাজশাহীতে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা মোট ৮ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল থাকছে এ এলাকায়। এছাড়া, চট্টগ্রামে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা এবং  সিলেটে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংতা পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তা নিয়ন্ত্রণে আনতে গত ১৯ জুলাই রাত ১২টা থেকে ২১ জুলাই সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার। পরবর্তীতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়। তবে কারফিউ চলাকালীন প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা করে তা শিথিল করা হচ্ছে।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত