Connect with us

জাতীয়

খেলাধুলা সুস্থ সমাজ গঠনের অন্যতম অনুষঙ্গ : প্রধানমন্ত্রী

Avatar of author

Published

on

প্রধানমন্ত্রী

খেলাধুলা সুস্থ সমাজ গঠনের অন্যতম অনুষঙ্গ। ক্রীড়ার ভেতর দিয়েই শিশুর সামাজিকীকরণ ঘটে। খেলাধুলার মাধ্যমেই ছাত্র-ছাত্রীরা সময়ানুবর্তিতা, শৃঙ্খলা, পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো, দলগত প্রচেষ্টা ও নেতৃত্ব প্রদানের গুণাবলী অর্জন করতে পারে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ৫০তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৩ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিব নিজে খেলাধুলা করতেন। তার পুত্র শেখ কামাল এবং পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ছিলেন জাতীয় পর্যায়ের পেশাদার খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠক। ক্রীড়াক্ষেত্রে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য জাতির পিতা বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পথ অনুসরণ করে আমরাও পড়ালেখার পাশাপাশি ক্রীড়াকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি।

তিনি বলেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতি কর্তৃক আয়োজিত ৫০তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৩ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

শেখ হাসিনা বলেন, মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তকে শারীরিক ও ক্রীড়া শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে শারীরিক ও মননগত বিকাশের মাধ্যমে সংবেদনশীল, যুক্তিনির্ভর ও পরোপকারী নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠে সেজন্য স্কাউটিং এবং গার্লস গাইডকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়াকে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ চলমান আছে। ক্রীড়া নিয়ে উচ্চশিক্ষার দ্বারও আমরা অবারিত রেখেছি। বিদ্যমান কিছু স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করেছি এবং নতুন আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম তৈরি করছি।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের শারীরিক শিক্ষা বিভাগ জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের মাধ্যমে দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি জাগরণ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি, মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সবচেয়ে বড় উৎসব জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের শ্রেষ্ঠ ক্রীড়া প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবে। আশা করি, ২৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সিলেট শহরে আয়োজিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতার দিনগুলো প্রিয় শিক্ষার্থীদের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

প্রধানমন্ত্রী ৫০তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

 

সূত্র : বাসস।

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন’

Published

on

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি

‘অকৃত্রিম ভালোবাসা ও ত্যাগের আদর্শ আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলে, প্রতিষ্ঠিত হবে প্রত্যাশিত শান্তি ও সৌহার্দ্য। আমি দল-মত নির্বিশেষে সকলকে একটি অসাম্প্রদায়িক, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে কর্ম ও চিন্তায় ত্যাগ, আনুগত্য এবং সততা চর্চায় নিবেদিত হওয়ার আহ্বান জানাই। আহ্বান জানাই, ঐক্যের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা অভিমুখে এগিয়ে যাওয়ার।’

সোমবার (১৭ জুন) সকালে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে দেওয়া এক শুভেচ্ছা (ভিডিও) বার্তায় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এসময় তিনি কুরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করারও আহ্বান জানান।

ভিডিও বার্তায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বছর ঘুরে আবার এল ঈদুল আজহা। ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। মহান আল্লাহ পাকের প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের নিদর্শনে ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা। আমাদেরকে কুরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে হবে। আর এ জন্য সবাইকে সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।’

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘অর্জনের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভারসাম্যপূর্ণ, শোষণহীন, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন- তা সফল করতে প্রয়োজন নিষ্ঠা, সততা এবং ত্যাগ।এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করে পবিত্র ঈদে আমি দেশবাসী, প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি সকলকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা- ঈদ মোবারক।’

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দীদের জন্য ৯ গরু, ৬ খাসি কোরবানি

Published

on

সংগৃহীত ছবি

যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারাদেশে একযোগে পালিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। নানা শ্রেণি, বর্ণের মানুষ ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিচ্ছে। ঈদের আনন্দ থেকে বাদ পড়েননি কারাবন্দীরা। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) কর্তৃপক্ষ ঈদের দিন তাদের জন্য বিশেষ আয়োজন করেছে। তাদের জন্য কোরবানি করা হয়েছে বেশ কয়েকটি পশু।

এবারের ঈদুল আজহায় কারাবন্দীদের জন্য ৯টি গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গরুর পাশাপাশি ৬টি খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৭ জুন) সকালে  এতথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) জেলার নাশির আহমেদ।

গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘ঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৯টি গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। জবাই করা ৯ গরুতে প্রায় ১৫শ কেজি মাংস হবে। যা প্রায় ৮ হাজারের বেশি কারাবন্দীর মাঝে রান্না করে পরিবেশন করা হবে। এছাড়া ৬টি খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। জবাই করা ৬ খাসিতে আনুমানিক ৪৫ কেজি মাংস হবে। যেসব বন্দীরা গরুর মাংস খান না তাদের জন্য খাসির মাংস দেওয়া হবে।’’

এদিকে, খাওয়ার পর্বের পাশাপাশি কারাবন্দীদের জন্য  ভেতরে বিনোদনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বছরের এই বিশেষ দিনে বন্দীদের সঙ্গে স্বজনদের দেখা করার ব্যবস্থাও করেছে  ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) কর্তৃপক্ষ।

জেলার নাশির আহমেদ এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঈদুল আজহার দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুটি স্টাফদের ও একটি বন্দীদের। বন্দীদের ঈদ জামাতটি অনুষ্ঠিত হয়েছে কারাগারের ভেতরের ময়দানে। ঈদের দিন বন্দীদের সঙ্গে তাদের স্বজনরা নিয়ম অনুযায়ী দেখা করতে পারবেন। এছাড়া স্বজনরা বাসা থেকে রান্না করে বন্দীদের খাবার দিতে পারবেন।’

Advertisement

তিনি আরও জানান, এবার ঈদের দিন বন্দীদের বিনোদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদের নামাজের পরপরই সকালের দিকে বন্দিদের নিয়ে গানের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। বিকেলে রয়েছে বন্দিদের মাঝে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ।

কারাগার সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল আজহার দিন সকালে বন্দিদের পায়েস ও মুড়ি দেওয়া হয়েছে। দুপুরে তাদের খাবারের মেন্যুতে থাকছে পোলাও, গরুর গোস্ত, মুরগির ঝাল ফ্রাই ও খাসি। পাশাপাশি থাকছে কোমল পানীয়, মিষ্টি, লেবুর, শসা ও পান সুপারি। আর রাতেরে খাবারে বন্দীদের জন্য রয়েছে  সাদা ভাত, রুই মাছ ও ছোলার ডাল।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

দুপুরের মধ্যেই চট্টগ্রাম, সিলেটসহ ৬ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়া

Published

on

ফাইল ছবি

দেশের ছয়টি অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (১৭ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত