Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

ভারত থেকে এলো ২০১ টন পেঁয়াজ

Avatar of author

Published

on

উৎপাদন সংকটে ভারতের রপ্তানি মূল্যবৃদ্ধিতে এক প্রকার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ। তবে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এদিকে নানান প্রতিবন্ধকতায় পেঁয়াজ আমদানি কমায় দিন দিন পেঁয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী। তবে সরকারিভাবে পেঁয়াজ আমদানিতে এবার দাম কমবে মনে করছেন বিক্রেতারা। গত বছর পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়েছিল ৪০ টাকার মধ্যে।

রোববার (১ অক্টোবর) দুপুরে প্রথম চালানে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ২০১ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। সাতটি ট্রাকে এ পেঁয়াজ আসে।

জানা গেছে, প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি খরচ ৫৫ টাকা পড়লেও অর্ধেক মূল্যের বেশি ভর্তুকি দিয়ে এসব পেঁয়াজ টিসিবি দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারি মূল্যে খোলাবাজারে অন্য পণ্যের সঙ্গে কার্ডের মাধ্যমে বিক্রি করবে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে। দ্রুত যাতে পেঁয়াজ বন্দর থেকে ছাড়া হয় সব ধরনের সহযোগিতা করছে কাস্টম ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।

বাণিজ্যিক সংশ্লিষ্টরা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষের কিছুটা স্বস্তি দিতে কয়েক বছর ধরে দেশের ১ কোটি ১ লাখ পরিবারের কাছে কম মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য বিক্রি করছে টিসিবি। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে আছে দুই কেজি পেঁয়াজ, এক কেজি চিনি, দুই কেজি মসুর ডাল, দুই লিটার সয়াবিন তেল ও পাঁচ কেজি চাল।

এসব নিত্যপণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের জোগান দিতে ভারত থেকে আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। রোববার সাত ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আসে বন্দরে। কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়ছে ৫৫ টাকার মধ্যে। তবে সরকার অর্ধেকের কম দামে এ পেঁয়াজ তুলে দেবে নিম্ন আয়ের মানুষের হাতে।

Advertisement

এদিকে সরকারিভাবে পেঁয়াজ আমদানিতে দেশীয় বাজারে দাম কমবে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। এক সপ্তাহ আগে খোলাবাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকায়।

বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আব্দুল জলিল গণমাধ্যমকে বলেন, দ্রুত যাতে টিসিবির পেঁয়াজ বন্দর থেকে ছাড় হয় এজন্য ২৪ ঘণ্টা বন্দর সচল রেখে কাজ করা হচ্ছে।

এএম/

Advertisement

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

হিলি বন্দর হয়ে এলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

দীর্ঘ সাড়ে পাঁচমাস পর হিলি বন্দর দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন এসেছে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। ভারতীয় এ পেঁয়াজে টনপ্রতি খরচ পড়েছে ৫৫০ ডলার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ভারতীয় পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশে করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।

ইউসুফ আলী জানান, আর এসবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে।

এর আগে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর গেলো ৫ মে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা। আবেদনের পর ২৫ আমদানিকারককে প্রায় ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত