Connect with us

বাংলাদেশ

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা পেস ইউনিট : টাইগ্রেস অধিনায়ক জ্যোতি

Published

on

বিশ্ব মঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তবে সেটা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। এবার যাত্রা শুরু হচ্ছে ওয়ানডে বিশ্বকাপে। স্বাভাবিকভাবেই ভীষণ রোমাঞ্চিত বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। অভিষেক আসর স্মরণীয় করে রাখার প্রত্যয় সকলের। দলের শক্তির জায়গা কোনোটা? বাংলাদেশ বলে সকলেই হয়তো ভেবে নিতে পারেন স্পিন। কারণ পুরুষ জাতীয় দলটা প্রায় সময় স্পিনটাই এগিয়ে থাকে। যদিও এখন সেই সময়টা পার হয়ে এসেছে। গোটা দলটাই ওয়েল ব্যালেন্সিং। ফেরা যাক নারী দলের দিকে। 

সালমা খাতুনের অফ স্পিন, নাহিদা আক্তারের বাঁহাতি স্পিন, রুমানা আহমেদ ও ফাহিমা খাতুনের লেগ স্পিন। বরাবরই বাংলাদেশের বোলিংয়ের মূল শক্তি বৈচিত্রময় এই স্পিন আক্রমণ। কিন্তু নিউ জিল্যান্ডের কন্ডিশনে তাদের কাজটা কঠিন। কন্ডিশন ও উইকেট এখানে পেসারদের চারণভূমি। তবে দুর্ভাবনার কিছু দেখছেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি; পেস বোলিং ইউনিটকেই সম্পদ বলছেন দলের। 

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অভিষেক ম্যাচটি আগামীকাল শনিবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ডানেডিনের ইউনিভার্সিটি ওভাল মাঠে খেলা শুরু হবে ঢাকার সময় ভোর চারটায়। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এই মাঠের উইকেট অনেক সময় ব্যাটিং সহায়ক থাকে। তবে বোলারদের সহায়তা যা থাকে। প্রায় সবটুকু মূলত পেসারদেরই।

তাতে শঙ্কা নয়, বাংলার অধিনায়ক নিগার সুলতান জ্যোতি দেখছেন সম্ভাবনা। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সফলতম পেসার জাহানারা আলম আছেন।  সাথে পেস আক্রমণে আছেন অভিজ্ঞ লতা মণ্ডল। সাম্প্রতিক সময়ে দারুণ ফর্মে থাকা পেসার রিতু মনিকে নিয়েও বেশ আশা করা যায়। সাথে তরুণ পেসারদের পারফরম্যান্স। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ উন্নতির ছাপ রেখেছেন সুরাইয়া আজমিন ও ফারিহা ইসলাম তৃষ্ণা।

ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে এই পেস ইউনিটের ওপর নিজের আস্থার কথা জোর দিয়েই জানান নিগার। “সুনির্দিষ্ট করে বললে, রিতু মনি ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করে যাচ্ছে। তার প্রতি দলের আস্থা আছে। জাহানারা আলম অবশ্যই নতুন বলে সবসময় সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়া সবশেষ দুটি প্রস্তুতি ম্যাচে পেসাররা অসম্ভব ভালো বল করেছে। কেউ শুরুটা ভালো না পেলেও শেষে ও মাঝে চেষ্টা করেছে পুষিয়ে দিতে। পেস বোলিং ইউনিট যেটা আছে, আমার দলের জন্য এটা সম্পদ। পুরো দলের বিশ্বাস, মূল ম্যাচগুলোতেও তারা তাদের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারবে।”

Advertisement

গত সোমবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে জাহানারা হাতে চোট পেলেও মূল আসরের প্রথম ম্যাচে তার খেলা নেই সংশয় নেই বলে নিশ্চিত করলেন নিগার। “তরুণদের মধ্যে সবশেষ ম্যাচে ফারিহা তৃষ্ণা অসম্ভব ভালো বোলিং করেছে। ক্রিকেট বিশ্বের কাছে সে একদম অদেখা। তবে খুবই প্রতিভাবান বোলার। এই টুর্নামেন্টে তাকে কাজে লাগাতে পারলে আমাদের জন্য কার্যকর হবে।”

আলাদা করে উল্লেখ করলেন তরুণ পেসার তৃষ্ণার কথা। প্রতিপক্ষকে চমকে দিতে পারেন বাঁহাতি এই পেসার। বাংলাদেশের পেস ইউনিটকে যেমন দলের সম্পদ বলছেন নিগার, প্রতিপক্ষের তেমনি মূল শক্তি পেস আক্রমণ। অভিজ্ঞ শাবনিম ইসমাইল, মারিজান ক্যাপ, আয়াবঙ্গা খাকা, মাসাবাতা ক্লাসকে নিয়ে গড়া আক্রমণকে রাখা হয় বিশ্বের সেরা পেস আক্রমণগুলোর মধ্যে।

তবে প্রস্তুতি দারুণ হয়েছে বলেই এই পেস আক্রমণকে সামলাতে আত্মবিশ্বাসী নিগার। “উইকেট অবশ্যই সুন্দর ও পেস বোলিং সহায়ক। তবে আমরা প্রস্তুত হয়েই এসেছি যে কীভাবে পেস বোলিং সামলাব। আমরা ব্যাটাররা প্রস্তুত আছি। যদি আমরা আমাদের খেলাটা খেলতে পারি, নিজেদের সেরাটা দিতে পারি, আমার কাছে মনে হয়, ভালো ম্যাচ আমরা খেলতে পারব।”

হাসিব মোহাম্মদ

Advertisement
Advertisement

অপরাধ

আরসার শীর্ষ চার সন্ত্রাসী অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে এপিবিএন। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয়।

রোববার ( ১৯ মে) দিবাগত রাতে উখিয়ার ক্যাম্প -২০ এলাকার পাহাড়ে এ অভিযান পরিচালনা করে এপিবিএন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, উখিয়ার ক্যাম্প-১৭ এইচ ব্লকের দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে আমির হোসেন (২৯), একই ক্যাম্পের মৃত ফজল করিমের ছেলে জিয়াউর রহমান (৩২), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে সৈয়দুল আমিন (৩০) ও বাদশা মিয়ার ছেলে মো. হারুন (২২)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ( অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নাশকতার লক্ষ্যে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি ( আরসার) শীর্ষ চার সন্ত্রাসী বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ও হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এপিবিএনের একটি টিম আজ দিবাগত রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২০ এর এস১/বি৭ ব্লকস কাটা তারের বাইরের সংলগ্ন গোয়াম বাগান পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় আরসার চার শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুইটি দেশীয় তৈরি বড় ওয়ান শুটার গান (এলজি), চারটা মাঝারি সাইজের ওয়ান শুটার গান (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি এমএমজি সাদৃশ্য ওয়ান শুটার গান, দুইটি লম্বা কিরিচ, চারটি হ্যান্ডগ্রেনেড, ছয় রাউন্ড রাইফেলের গুলি ও দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, এক রাউন্ড কার্তুজ, এগারোটি গুলির খোসা ও দুইটি কার্তুজের খোসা, হ্যান্ডগ্রেনেডে ব্যবহৃত দুই প্যাকেট লোহার বল, দুইটি ওয়াকি-টকি চার্জার। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে : কাদের

Published

on

আমাদের এনবিআর মেট্রোরেলে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে, এটা হতে পারে না। রং ডিসিশন। ভারতে মেট্রোরেলে কি ভ্যাট আছে? ভারতে ভ্যাট নেই আমরা কেন করব? ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন। বললেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ রোববার রাজধানীর হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে ঢাকা মেট্রোরেল নিয়ে ব্র্যান্ডিং সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ব্রেইনে আজ মেট্রোরেল, এলিভ্যাটেড এক্সপ্রেস ওয়ে। এই বাংলাদেশ নিয়ে তার যে বহুমুখী পরিকল্পনা, এই ঢাকা তার অবিচ্ছেদ্য অংশ। যারা ইউজার তারা যেন মূল্যবান সম্পদ রক্ষা করে। আমাদের মেট্টোরেল অনেক সুন্দর, শব্দদূষণ নেই। অথচ পিলারগুলো পোস্টার দিয়ে ভরা। অপরিচ্ছন্ন নোংরা।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সালে আমাদের টার্গেট ছিল ৬টি এমআরটি লাইনের কাজ শেষ হবে। ১ ও ৫ এর গ্রাউন্ড ম্যাপিং হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, এই শহরে যে বাসগুলো চলে, এখানে এত গরিব বাস। টিভিতে দেখি আফ্রিকায় ছোট ছোট গাড়ি চলে, সেগুলো দেখতে অনেক সুন্দর। অথচ এই শহরের বাসগুলো জরাজীর্ণ।

Advertisement

কাদের বলেন, এই জরাজীর্ণ বাস নিয়ে আমরা মিটিং করে বিআরটিএ’র সঙ্গে কথা বলেও সমাধান করতে পারিনি। ঢাকার সঙ্গে এসব যায় না।

মন্ত্রী বলেন, এই ঢাকা সিটি, যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে অর্জনে বিশ্বের বিস্ময়, বাংলাদেশের রাজধানীর, এখন ইকোনমিস্টে পর্যবেক্ষনে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

তিনি বলেন, আজ আমাদের বুড়িগঙ্গা শেষ, কর্ণফুলীও শেষ।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আজ মধ্যরাত থেকে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ সাগরে

Published

on

মাছ-ধরা-বন্ধ-সাগরে

সাগরে মাছের উৎপাদন ও প্রজনন বাড়াতে রোববার (১৯ মে) মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞা পালনে ইতোমধ্যে কুয়াকাটা উপকূল এলাকাসহ মৎস্য বন্দর আলিপুর-মহিপুরের জেলেরা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। কিছু জেলে নির্ধারিত সময়ের আগেই সাগরে মাছ শিকার করছেন না।

সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ঘোষিত ৬৫ দিনের সমুদ্রে নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে রোববার রাত ১২টায়। এই নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকবে রোববার (২৩ জুলাই) রাত ১২টা পর্যন্ত।

বঙ্গোপসাগর তৎসংলগ্ন সমুদ্রে মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়াতে জেলেরা পড়বেন অস্তিত্ব সংকটে। একদিকে বছরে দুই বার নিষেধাজ্ঞা। অপরদিকে এই বছর ভরা মৌসুমে সাগরে মাছের আকাল পড়েছে। ঋণের বোঝা এবং ধার-দেনায় জর্জরিত হয়ে জেলেরা রয়েছে চরম বিপাকে। এদিকে দীর্ঘদিন কর্মহীন সময় পার করবেন তারা। তবে সরকার এই ৬৫ দিনের অবরোধের জন্য জেলে প্রতি ৫৬ কেজি করে চাল বরাদ্দ করেছে।

সমুদ্রে বর্তমানে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের প্রজননকাল হওয়ায় বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন নদীর মোহনায় এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এই সময়ে দেশের সামুদ্রিক জলসীমানায় সব ধরনের মৎস্য শিকার, পরিবহন ও সংরক্ষণ নিষিদ্ধ ঘোষণায় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

উপকূলীয় জেলেরা জানান, সরকার ঘোষিত ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞায় সমুদ্রে মাছ শিকার করা যাবে না। এতে মাছের প্রজনন ক্ষেত্র সুরক্ষিত থাকলেও উপকূলে এই পেশার সঙ্গে জড়িত অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান বন্ধ থাকবে দীর্ঘ দুই মাস।

Advertisement

উপকূলের জেলে মো. ইউনুস আলী বলেন, ছেলে-মেয়েদের নিয়ে সংসার চালাতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। এনজিওর লোন নিয়ে মানসিক দুশ্চিন্তায় আছি। আর মহাজনের দাদনের টাকা কেমনে পরিশোধ করবো।

ট্রলার মাঝি একলাস গাজী বলেন, ট্রলারে কাজ করে অনেক টাকা ঋণ হয়েছে, তা এখনো পরিশোধ করতে পারিনি। আবার ৬৫ দিনের অবরোধ আসলে এই ঋণ পরিশোধতো দূরের কথা ঋণের বোঝা আরও বেড়ে যাবে।

অনেক জেলে অভিযোগ করে বলেন, অবরোধকালীন সময়ে প্রতিবছর ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমানায় মাছ ধরলেও কোনো ভূমিকা দেখা যায় না প্রশাসনের। তা না হলে আমাদের জালে চাহিদানুযায়ী মাছ ধরা পড়ত। তারা আরও দাবি করে বলেন, সরকার দু’বছরের স্থলে বছরে একবারসহ ভারতের সময়সীমার সঙ্গে যেনো নিষেধাজ্ঞা (অবরোধ) দেয়া হয়।

বাবা-মায়ের দোয়া ফিস পান্না মিয়া হাওলাদার বলেন, পটুয়াখালীর সবচেয়ে বড় দুটি মৎস্য বন্দর আলীপুর-মহিপুর। এখান থেকে কোটি কোটি টাকার মাছ চালান হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে গেলো কয়েক বছর যাবৎ বছরে দু’বার নিষেধাজ্ঞা, বৈরি আবহাওয়া, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি। সব মিলিয়ে এই পেশা এখন হুমকির মুখে।

ট্রলারের মালিক আবুল হোসেন বলেন, জমিজমা বিক্রি করে ট্রলারের ব্যবসা শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত লাভের মুখ দেখিনি। বর্তমানে এই ট্রলার বিক্রি করে মানুষের ধার দেনা দিয়েছি। এখন মাছের ব্যবসা ছেড়ে নিজের অল্প কিছু জমি আছে তাতে কৃষিকাজ করি।

Advertisement

মহিপুর আড়ৎদার মালিক সমিতি সাধারণ সম্পাদক রাজু আহম্মেদ রাজা বলেন, সরকার সমুদ্রে মাছের প্রজনন বৃদ্ধি ও জেলেদের স্বার্থে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে। তবে সেটা যদি মৎস্য পেশাকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলে তাহলে অতি সম্প্রতি এই পেশায় সংকট দেখা দিবে। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রজাতির মাছের প্রজনন সময় এখনও থেকে দেড় মাস বাকি। তাই আমাদের দাবি এই ৬৫ দিনের অবরোধ একমাস পিছিয়ে দেওয়া মাছের প্রজননের সঠিক সময় দেওয়া হোক।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, জেলেদের দাবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও জেলেদের ঋণসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির পরিকল্পনাও চলছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত