Connect with us

জাতীয়

একাদশ জাতীয় সংসদ: শেষ অধিবেশন শুরুর তারিখ নির্ধারণ

Published

on

আসছে ২২ অক্টোবর চলতি একাদশ জাতীয় সংসদের শেষ অধি্বেশন শুরু হবে। ওইদিন বিকাল টায় শুরু হবে অধিবেশন। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে এ অধিবেশন আহ্বান করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়,ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় সংসদ ভবনের সংসদ কক্ষে একাদশ জাতীয় সংসদের ২৫তম ও ২০২৩ সালের পঞ্চম অধিবেশন আগামী ২২ অক্টোবর বিকেল ৪টায় শুরু হবে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার সাংবিধানিক ক্ষমতা বলে এ অধিবেশন আহ্বান করেছেন। এ অধিবেশনই হবে চলতি একাদশ সংসদের শেষ অধিবেশন বলেও ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

এর আগে, গত ৩ সেপ্টেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশন শুরু হয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর শেষ হয়। সংসদে ৩৫টি বিল তোলা হয়। পাস হয় ১৮টি বিল।

প্রসঙ্গত, একাদশ জাতীয় সংসদের এই অধিবেশন শেষ হওয়ার পরই আসছে নভেম্বর মাসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।আর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আসছে জানুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে।

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

চীনে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

Published

on

চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান চীন সরকারের একজন ভাইস মিনিস্টার এবং বেইজিংয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এরপর বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

স্থানীয় সময় সোমবার (৮ জুলাই)সন্ধ্যা ৬টায় প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট বেইজিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।

জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী ৮-১১ জুলাই বেইজিংয়ে অবস্থান করবেন। ১০ জুলাই চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিংপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক এবং চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে একটি প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক করবেন।

বেইজিংয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের এই দ্বিপাক্ষিক সফরে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ২০টি থেকে ২২টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সফরের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানান, এ সফরকালে অর্থনৈতিক ও ব্যাংকিং-খাতে সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, ডিজিটাল অর্থনীতি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সহায়তা, ষষ্ঠ ও নবম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু নির্মাণ, বাংলাদেশ থেকে কৃষিপণ্য রপ্তানি ও দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগের সমঝোতা স্মারকগুলো সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Advertisement

জেড/এস

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মঙ্গলবার জনসংযোগ, বুধবার কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি শিক্ষার্থীদের

Published

on

সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে আগামীকাল (মঙ্গলবার) অনলাইন ও অফলাইনে জনসংযোগ ও পরশু (বুধবার) পূর্ণদিবস সর্বাত্মক ব্লকেডের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ নেতারা। চলমান চার দফা দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে এক দফা দাবিতে নামিয়ে দ্বিতীয় দিনের বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি শেষে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।

সোমবার (৮ জুলাই) বিকেল সোয়া ৪টা থেকে টানা ৫ ঘণ্টা রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে অবরোধের পর রাত সাড়ে ৮টায় শাহবাগে নতুন এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।

বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে ব্লকেড কর্মসূচি শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। এসময় শিক্ষার্থীরা রাজধানীর কাঁটাবন, শাহবাগ, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, মৎস্য ভবন, কারওয়ান বাজার, বাংলামটর, চাঁনখারপুল ও ফার্মগেটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে অবস্থান করেন।

অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, আমরা রাজপথে থেকে ক্লান্ত নই। হলগুলোতে যদি শিক্ষার্থীদের বাধা দেয়া হয় তাহলে আমরা দাঁত ভাঙা জবাব দেবো। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে কথা বলেছি শিক্ষার্থীদেরকে যেন কোনো ধরনের বাধা না দেয়া হয়। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

কর্মসূচি ঘোষণা করে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা সর্বাত্মক ব্লকেডের পরিকল্পনা করছি। আগামীকাল অনলাইন ও অফলাইনে জনসংযোগ চলবে। সারেদেশে আন্দোলন পরিচালনার জন্য ৬৫ সদস্যের সমন্বয় টিম গঠন করেছি। তাদের সাথে আলোচনা করে আগামীকাল প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বুধবারের জন্য কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

Advertisement

উল্লেখ্য, সোমবার রাত ৮টার দিকে সড়ক থেকে সরে যেতে শুরু করেন কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা। এর আগে আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেশব্যাপী ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে যান চলাচল বন্ধ করে অবস্থান নেন তারা। অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া আর কোনও পরিবহন চলতে না দেয়ায় কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

কোটাবিরোধীদের যে পরামর্শ দিলেন আইনমন্ত্রী

Published

on

আন্দোলনকারীরা একজন আইনজীবী রেখে আদালতে তাদের বক্তব্যে উপস্থাপন করলে নিশ্চই আদালত তাদের ন্যায্য রায় দেবেন। তবে আন্দোলনরত চাকরি প্রত্যাশী ও শিক্ষার্থীদের রাস্তায় আন্দোলন করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

সোমবার (8 জুলাই) বিকেলে সমকালকে তিনি এ কথা বলেন। আজ দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ পাঁচজন মন্ত্রী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। বাকিরা হলেন- আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, তথ্যপ্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ আরাফাত ও শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন্নাহার চাপা।

এ বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে পরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বৈঠকে কোটাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ হয়েছে। কোটা একটা বার্নিং ইস্যু। পার্টির সেক্রেটারি ওবায়দুল কাদের এ বিষয়ে বলেছেন। আমার বক্তব্যে হচ্ছে, ‘আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি, হাইকোর্টে এই মামলার শুনানির সময় তখন কিন্তু কোটার বিপক্ষে যারা তাদের কোনো আইনজীবী ছিলেন না। তারা আদালতে তাদের বক্তব্যে তুলে ধরেননি। এখন মামলাটা আপিল বিভাগে গেছে, আমার বিশ্বাস আপিল বিভাগে তারা একজন আইনজীবী রেখে তাদের বক্তব্যে যদি উপস্থাপন করেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে আপিল বিভাগ একটা ন্যায্য রায় দেবেন।

তিনি বলেন, যারা এই আন্দোলন করছেন এটা কোনো রাজনৈতিক বিষয় নয়, বিষয়টা আদালতের। অবরোধ করে বক্তব্য দিয়ে বা চিৎকার করে কোনো লাভ নেই। বক্তব্য দিতে হবে আদালতে গিয়ে। আমার মনে হয়, আদালতে যদি এটা উপস্থাপন করা হয়, তাহলে নিশ্চয়ই একটা যৌক্তিক রায় পাবেন।

উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগ, বাংলামোটর, কারওয়ানবাজার, ফার্মগেট, সায়েন্স ল্যাব মোড় ও গুলিস্তান জিরো পয়েন্টসহ ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা।

Advertisement

এএম/

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত