Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

৯ দিনে ভারতে গেলো ৬০০ মেট্রিক টন ইলিশ

Avatar of author

Published

on

আগামী ২০ অক্টোবর শুরু হচ্ছে দুর্গাপূজা। এই পূজা উপলক্ষে ভারতে ৩,৯৫০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে ৯ দিনে ভারতে গেলো ৬০০ মেট্রিক টন ৪৪০ কেজি ইলিশ।

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে গেলো বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) আরও ৭২ মেট্রিক টন (৭২,০০০ কেজি) ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। এ নিয়ে এই স্থলবন্দর দিয়ে ৯ দিনে মোট ৬০০ মেট্রিক টন ৪৪০ কেজি ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানি হলো।

বেনাপোল মৎস্য অফিসের ফিশারিজ কোয়ারেন্টিন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, সরকারের বিশেষ অনুমতিতে ইলিশ রপ্তানি শুরু হয়েছে ভারতে। গত ৯ দিনে মোট ৬০০ টন ৪৪০ কেজি ইলিশ ভারতে গেছে এই বন্দর দিয়ে। বাকি ইলিশ আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানি শেষ করবে ৭৯টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ সরকার এবার ভারতে দূর্গাপূজায় ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়। অনুমতি পাওয়ার পর গত ৯ দিনে ৬০০ টন ৪৪০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়েছে বেনাপোল দিয়ে। এর মধ্যে গত ২১ সেপ্টেম্বর ৭৭ টন ১০০ কেজি, ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার ৪০ টন ১০০ কেজি, ২৫ সেপ্টেম্বর ৫৬ টন ৫০০ কেজি, ২৬ সেপ্টেম্বর ৪৮ টন ৯৮০ কেজি, ২৭ সেপ্টেম্বর ৩১ টন ৭৬০ কেজি, ৩০ সেপ্টেম্বর ৯১ টন ৫০০ কেজি, ৩ অক্টোবর ৯৮ টন ৬০০ কেজি, ৪ অক্টোবর ৮৩ টন ৯০০ কেজি এবং বৃহস্পতিবার ৭২ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক আবদুল জলিল জানান, এবারের দুর্গাপূজায় ভারতে মোট ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির কথা রয়েছে।

Advertisement

ইলিশের উৎপাদন কমে যাওয়ায় সরকার ২০১২ সাল থেকে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। পরবর্তীতে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০১৯ সাল থেকে পূজা উপলক্ষে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়া হয়।

এএম/

Advertisement

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

হিলি বন্দর হয়ে এলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

দীর্ঘ সাড়ে পাঁচমাস পর হিলি বন্দর দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন এসেছে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। ভারতীয় এ পেঁয়াজে টনপ্রতি খরচ পড়েছে ৫৫০ ডলার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ভারতীয় পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশে করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।

ইউসুফ আলী জানান, আর এসবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে।

এর আগে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর গেলো ৫ মে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা। আবেদনের পর ২৫ আমদানিকারককে প্রায় ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত