বাংলাদেশ
আইনের পরিবর্তনেও কমেনি ধর্ষণ, দরকার মানসিকতার পরিবর্তন
Published
2 years agoon
নারী নির্যাতন দমন আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল যাবজ্জীবন। হঠাৎ আন্দোলন হলো, ধর্ষণ নির্যাতনের সাজা মৃত্যুদণ্ড করতে হবে। সরকার খুব দ্রুত রাজি হলো, কিন্তু আমরা কি দেখছি? আইনের পরিবর্তনেও ধর্ষণ বন্ধ হয়নি। বরং আমরা দেখছি ধর্ষণ আরও বেড়ে গেছে। বললেন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক ।
আজ বুধবার (৯মার্চ) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২২ এর প্রতিপাদ্য, ‘টেকসই আগামীর জন্য, জেন্ডার সমতাই অগ্রগণ্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণ প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ক ন্যাশনাল ইনকোয়ারি খসড়া প্রতিবেদনে এ বিষয়ে সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা হয়।
আইনমন্ত্রী বলেন, জেন্ডার-ইকুয়ালিটির ক্ষেত্রে অত্যন্ত তৎপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সাড়ে তিন বছরের সেবামূলক শাসনামলে সংবিধান থেকে শুরু করে কার্যক্রমে সমতা বিষয়টি অনুসরণ করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে এসব অত্যন্ত নির্মম ও দুঃখজনকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর জেন্ডার-ইকুয়ালিটির কাজ আবার শুরু করেন। বঙ্গবন্ধুর যে নির্দেশনা বা ফাউন্ডেশন সেটার ওপরে প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা যত আইনই করি না কেন, যতক্ষণ পর্যন্ত বৈষম্য দূরীকরণ না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত কিন্তু আমরা জেন্ডার-ইকুয়ালিটির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। আবার এটা রাতারাতিও সম্ভব না। এজন্য প্রধানমন্ত্রী একটি সোস্যাল সেফটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেছেন, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা চালু করেছেন।
সম্পদের সমবণ্টন ও উত্তরাধিকার প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, জেন্ডার-ইকুয়ালিটির ক্ষেত্রে, সম্পদের সমান বণ্টনের ক্ষেত্রে ধর্ম একটা প্রতিবন্ধকতা এটা আমার মনে হয় না। আমরা সবাই চিন্তাভাবনা করলে এমন ভাবনা থেকে বের হয়ে আসতে পারব। কারণ ইসলাম ধর্ম বা অন্য যে কোনো ধর্ম সম্পদের বণ্টনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না।
মন্ত্রী বলেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গি ও মনোভাব। সেটা পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও বদলাতে হবে। আমার মনে হয়, পাশাপাশি যদি দুটোকে রেখে অর্থাৎ বৈষম্য দূরীকরণ ও মানসিকতার পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা আশাব্যঞ্জক পরিবর্তন দেখতে পাবো।
বৈষম্য দূরীকরণ ও মানসিকতার পরিবর্তনে জেন্ডার-ইকুয়ালিটি চাইলে সবকিছুর আগে সচেতনতা দরকার উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই সচেতনতার জন্য মানবাধিকার কমিশনসহ এখানে উপস্থিত নারী সংগঠনগুলোকে অনুরোধ জানাচ্ছি গ্রামে যেতে। কারণ, আমাদের ৮০ ভাগ মানুষ গ্রামে থাকেন। আপনাদের ওইখানে যেতে হবে। কারণ ওখানে নারী নির্যাতনের অবস্থা প্রকট। যেখানে পরিবর্তন আনা খুব প্রয়োজন। সেখানে যদি পৌঁছাতে পারেন, সচেতনতা বাড়াতে পারেন, তাহলে আমরা যে আইনগুলো করেছি সেগুলো পাশে রেখেই আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।
তিনি বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগেও ৩০ শতাংশ ভায়োলেন্সের শিকার নারী। প্রতি চারজন নারীর একজন কোনো না কোনোভাবে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
এসআই/
অন্যরা যা পড়ছেন
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঢাকা
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি, ঘটনাস্থলে বিজিবি মোতায়েন
Published
3 mins agoon
মে ৩, ২০২৪গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনের এক কিলোমিটার দূরে ছোট দেওড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মালবাহী ট্রেনকে একটি যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ধাক্কা দিলে নয়টি বগি লাইনচ্যুত ও চারজন আহত হয়েছেন। ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসন, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি করেছে। এছাড়া ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে বিজিবি।
শুক্রবার (৩ মে) বেলা পৌনে ১১টার দিকে টাঙ্গাইল কমিউটার ও মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষ হয়। এতে মালবাহী ট্রেনের পাঁচটি এবং যাত্রীবাহী ট্রেনের চারটি বগি লাইনচ্যুত হয়।
কমিউটার ট্রেনটিতে যাত্রী কম ছিল। এ কারণে হতাহতের সংখ্যা কম। কমিউটার ট্রেনের লোকোমাস্টারসহ চারজন আহত হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন জয়দেবপুরের স্টেশন মাস্টার হানিফ আলী মিয়া।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পয়েন্টের ভুলের এমটি রেক (যাত্রীশূন্য) ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় তদন্তের জন্য পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া তাৎক্ষণিকভাবে আপঘুন্টি স্টেশন মাস্টার হাশেম ও পয়েন্টসম্যান সাদ্দাম হোসেনসহ তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।
এদিকে দুর্ঘটনার পর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ, র্যাব, আনসার সদস্যরা কাজ করছেন। এছাড়া ঘটনাস্থলে দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। গাজীপুরের ৬৩ ব্যাটালিয়নের বিজিবি সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে ভাগ হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আব্দুস সামাদ বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। ইতোমধ্যে রেলের সব বগি তল্লাশি করা হয়েছে। তবে ভেতরে কেউ আটকা নেই।
এএম/
বাংলাদেশ
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
Published
59 mins agoon
মে ৩, ২০২৪By
Nayon Sarkarবাংলাদেশে থাকা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো তাদের টিকেটের ভাড়া ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে।পাশাপাশি ফ্লাইটের সংখ্যাও কমিয়ে দিয়েছে এয়ারলাইন্সগুলো। আর এতে ভোগান্তি ও আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে বিদেশ ভ্রমণ করা অনেক যাত্রী। কারণ হিসেবে জানা গেছে বাংলাদেশ থেকে অর্থ ছাড় করে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো নিজ দেশে নিতে না পারায় টিকিটের এ মূল্য বৃদ্ধি।
গেলো ২৪ এপ্রিল আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থা (আইএটিএ) তাদের ফেসবুক পেইজে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
এতে দেখা যায় বাংলাদেশের কাছে প্রতিষ্ঠানটির পাওনা ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগের হাত থেকে বাঁচতে পাওনা পরিশোধের তাগিদ দেয়া হয়। পাকিস্তানের কাছে অর্থ পাওনার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।
জানা গেছে, বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনা করা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন বা আইএটিএ’র মাধ্যমে তাদের পেমেন্টগুলো গ্রহণ করে থাকে।
বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি টিকিট বিক্রি করে আইএটিএ’র অর্থ পরিশোধ করে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে চূড়ান্তভাবে এই টিকিট বিক্রির অর্থ ছাড় হয় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে।
আর ডলার সংকটের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টিকিটের অর্থ ছাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
এছাড়া এসব সমস্যার কারণে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইটের সংখ্যাও কমিয়ে দিচ্ছে।ফলে টিকিটের চাহিদা ও যোগানের মধ্যে বড় পার্থক্য সৃষ্টি হওয়ায় টিকিটের দাম বেড়ে যাচ্ছে বলে অনেক এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ মতামত দিয়েছেন।
তারা আরও জানিয়েছেন, অনেকেই বাংলাদেশ থেকে ভ্রমণ কিংবা টিকিট না কেটে দেশের বাইরে থেকে কম খরচে টিকিট কাটছে ও ভ্রমণ করছে। এতে বিদেশি ট্রাভেলগুলো লাভবান হচ্ছে এবং বাংলাদেশ অনেক রাজস্ব হারাচ্ছে।
এনএস/
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের জেলেরা। তীব্র দাবদাহে সাগরে মাছ না পেয়ে তাদের উপকূলে ফিরতে হচ্ছে। আর মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ার পাশাপাশি রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে। বেকার হয়ে পড়তে পারে প্রায় ৬৫ হাজার জেলে। বেকায়দায় পড়েছেন পাঁচ শতাধিক মৎস্য ব্যবসায়ী।
শুক্রবার (৩ মে) সকালে দেখা যায় একের পর এক প্রায় মাছশূন্য সাগর থেকে উপকূলে ফিরছে। ঘাটে ভিড়লেও মেলে না মাছ উঠানামা দৃশ্য। বাঁকখালী নদীতে নোঙর করা রয়েছে সারি সারি মাছ ধরার ট্রলার। প্রতিদিন কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ৩০ থেকে ৫০ কোটি টাকার সামুদ্রিক মাছ বেচাকেনা হতো। অথচ সেখানে এখন পল্টুন অনেকটা মাছশূন্য। বেকার হয়ে সময় পার করছেন মৎস্য শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।
ট্রলার মালিকদের দাবি, তীব্র দাবদাহের পাশাপাশি সাগরে ট্রলিং জাহাজের দৌরাত্ম্যে সাগরে মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ বলছে, মাছের আকালের কারণে মৎস্য ব্যবসায়ীরা লোকসানে জর্জরিত হওয়ায় রাজস্ব আদায়েও ধস নেমেছে।
এদিকে, তীব্র গরমের কারণে যেমন সাগরে মাছ পাওয়া যাচ্ছে না, তেমনি ট্রলিং জাহাজের কারণে সাগর মাছশূন্য হয়ে পড়ছে। যেভাবে ট্রলিং জাহাজের ব্যবহার বেড়েছে সেক্ষেত্রে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় মাছশূন্য হয়ে পড়বে সাগর, এমন আশঙ্কা করছেন ট্রলার মালিকরা। কক্সবাজারে নিবন্ধিত জেলে রয়েছে প্রায় ৬৫ হাজার। আর নিবন্ধিত নৌযান রয়েছে ৬ হাজারের মতো।
দেখা যায়, কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর উপকূলে নোঙর করেছে এফবি পায়েলমনি নামে একটি ট্রলার। দুশ্চিন্তার যেনো শেষ নেই ফিরে আসা মাঝি মাল্লা রমজান, শাহজান ও সাহেদের। গত এক মাসে ২ বার ১০ লাখ টাকা খরচ করে তারাসহ ২২ জেলে নিয়ে গিয়েছিলো সাগরে। কিন্তু সাগরে ধরা পড়েনি ইলিশসহ কোনো মাছ। ফলে লোকসানের কারণে ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে তাদের পাঠাচ্ছেন না। এখন কীভাবে তাদের সংসার চলবে তা নিয়ে রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।
তারা বলছেন, দুশ্চিন্তা যেন পিছুই ছাড়ছে না। সাগরে গিয়ে ১০ দিন জাল ফেলেও মাছ মেলেনি।
আরেক জেলে আনোয়ার হোসেন বলেন, পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে সাগরে মাছ শিকারে গিয়েছি ১৫ জন জেলে। কিন্তু ১১ দিন সাগরে জাল ফেলে অল্প কিছু মাছ পেয়েছি। মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করে পেয়েছি মাত্র ৬০ হাজার টাকা। সেই হিসেবে ট্রলার মালিকের লোকসান প্রায় ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এখন ট্রলার মালিক আর সাগরে মাছ শিকারে পাঠাচ্ছে না। তাই বেকার হয়ে পড়েছি।
কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের সহকারী হিসাব নিয়ন্ত্রক আশীষ কুমার বৈদ্য জানান, গেল বছর এ সময় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার মাছ বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন সেখানে খুবই কম টাকার মাছ বিক্রি হচ্ছে। বলতে গেলে প্রায় ৪০ শতাংশ মাছ বিক্রি হচ্ছে।
এএম/
জাতীয়
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি, ঘটনাস্থলে বিজিবি মোতায়েন
গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনের এক কিলোমিটার দূরে ছোট দেওড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মালবাহী ট্রেনকে একটি যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ধাক্কা দিলে...
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
বাংলাদেশে থাকা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো তাদের টিকেটের ভাড়া ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে।পাশাপাশি ফ্লাইটের সংখ্যাও কমিয়ে দিয়েছে এয়ারলাইন্সগুলো। আর এতে ভোগান্তি ও আর্থিকভাবে...
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের...
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
কুরিয়ার সার্ভিসে আসা গাঁজার চালান ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে দেবর-ভাবিকে আটক করেছে বরগুনার আমতলী থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার রাত ৯টায়...
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। প্রায় দেড় কিলোমিটার মোটরসাইকেলসহ আরোহীকে টেনে নিয়ে...
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক...
শনিবার যেসব জেলায় স্কুল-মাদরাসা বন্ধ
তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আগামীকাল শনিবার (৪ মে) দেশের ২৫ জেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।...
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের মতো ১০ টাকার টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করিয়েছেন...
জামিনে মুক্ত হলেন মাওলানা মামুনুল হক
জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন ইসলামবিষয়ক বক্তা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। আজ শুক্রবার...
গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
গাজীপুরে জয়দেবপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে যাত্রীবাহী ট্রেনের ৫ টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। আহত...
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি, ঘটনাস্থলে বিজিবি মোতায়েন
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়ায় জাল নোট তৈরির সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার ৩
টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
আইপিএল থেকে ফিরে ধোনির প্রতি মোস্তাফিজের কৃতজ্ঞতা
হাসপাতালে ভর্তি অভিনেত্রী রিমু
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
ট্রেন দুর্ঘটনায় স্টেশন মাস্টারসহ তিনজন বরখাস্ত
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
এবার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ7 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া6 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- ঢাকা3 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- টুকিটাকি4 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- অপরাধ2 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
- দেশজুড়ে2 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
- আন্তর্জাতিক1 day ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
- খুলনা5 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু