তথ্য-প্রযুক্তি
যেভাবে তৈরি হয় প্রাকৃতিক গোলাপি হীরা
হীরা নিয়ে মানুষের আগ্রহ হাজার বছরের। মূল্যবান হীরা নিয়ে নানা কিংবদন্তি চালু আছে। নানা রঙের হীরা প্রকৃতিতে পাওয়া যায়। গোলাপি রঙের হীরা বেশ দুর্লভ ও মূল্যবান। বিশ্বের বেশির ভাগ গোলাপি হীরা অতিকায় মহাদেশ বা সুপারকন্টিনেন্ট নুনার বিচ্ছেদ থেকে উদ্ভূত বলে মনে করছেন একদল বিশ্লেষক। হীরা গোলাপি আভার হতে প্রকৃতির হেঁয়ালির প্রয়োজন হয়। পৃথিবীর অভ্যন্তরের প্রচণ্ড চাপে হীরার স্ফটিক জালি বিকৃত হলে গোলাপি হীরা উদ্ভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শক্তিশালী চাপের কারণে হীরার সাধারণ আলোক প্রতিফলনের পরিবর্তন আসে।
অতিকায় মহাদেশ নুনা কলম্বিয়া ও হাডসনল্যান্ড নামেও পরিচিত। ২৫০ কোটি থেকে ১৬০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর প্রাচীন সুপার মহাদেশ হিসেবে নুনা টিকে ছিল। এই অতিকায় মহাদেশের অংশবিশেষ এখনকার ভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিম উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে পশ্চিম কানাডার সঙ্গে সংযুক্ত ছিল।
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, প্রাকৃতিকভাবে তৈরি গোলাপি হীরা পৃথিবীর সুপার মহাদেশ নুনা ভেঙে যাওয়ার কারণে গঠিত হতে পারে। গবেষকেরা নেচার কমিউনিকেশন সাময়িকীতে হীরা তৈরি নিয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার আর্গিল খনির হীরা বহনকারী শিলা প্রায় ১৩০ কোটি বছর আগে গঠিত হয়। বিশ্লেষণে দেখা যায়, বিশাল এক ফাটলের কারণে সুপারকন্টিনেন্ট নুনা ভেঙে যায়। গবেষকেরা হীরার জন্মরহস্য উন্মোচনে পুরোনো ফাটল যেসব অঞ্চলে আছে, তা নিয়ে বেশ ভালোভাবে অনুসন্ধান করেন। সাধারণভাবে মনে করা হয়, ভূপৃষ্ঠে কার্বন পরমাণু নরম ও সরল আকৃতির গ্রাফাইট গঠন করে। ভূপৃষ্ঠের বেশ অভ্যন্তরে চরম পরিস্থিতিতে কার্বন উপাদান কঠিন আকরে পরিণত হয়। এসব আকর থেকে হীরকখণ্ডগুলো দ্রুততার সঙ্গে ম্যাগমাসের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। পৃষ্ঠের কাছাকাছি এসে বিভিন্ন গলিত উপাদান দৃঢ় আকার গঠন করে, যা কিম্বারলাইট পাইপ নামে পরিচিত। বেশির ভাগ হীরা এই পাইপ থেকে পাওয়া যায়।
আর্গিল খনির অবস্থা কিংবা সাধারণ হীরা কেন গোলাপি হয়, তা সরলভাবে ব্যাখ্যা করা কঠিন। হীরার আভা তৈরিতে ভূত্বকের ঠিক নিচে স্তর বা ম্যান্টেলের সাধারণ অবস্থা যথেষ্ট নায়। আরও শক্তিশালী কোনো শক্তির উপস্থিতিতে স্ফটিক কাঠামো বিকৃত হয়। সাধারণভাবে যেভাবে আলো শোষণ করে কিংবা প্রতিফলন করে, সেই বৈশিষ্ট্য বদলে যায়। আর্গিলের গোলাপি হীরা কিম্বারলাইট পাইপে পাওয়া যায় না। এগুলো আগ্নেয় প্রকৃতির ল্যামপ্রোইট পাইপে পাওয়া যায়। সাধারণত কম গভীরতায় এসব হীরার দেখা মেলে।
কানাডার ভ্যাঙ্কুভারের ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ববিদ মায়া কপিলোভা বলেন, আর্গিল খনির অবস্থান অতি প্রাচীন মহাদেশীয় সীমানার মধ্যে। প্রায় ১৮০ কোটি বা ১.৮ বিলিয়ন বছর আগে দুটি মহাদেশীয় প্লেটের সংঘর্ষে সুপার মহাদেশ নুনার বড় একটি অংশ তৈরি হয়। সেই সংঘর্ষের কারণে এসব হীরা গোলাপি আভা লাভ করে। প্রায় ৫০০ মিলিয়ন বছর পরে যখন নুনা ভেঙে যায়, তখন আর্গিল খনি উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। তখন হীরকখণ্ডগুলো ভূপৃষ্ঠের ওপরের দিকে চলে আসে। কয়েক দশক ধরে মনে করা হচ্ছে, টেকটোনিক প্রক্রিয়ায় হীরকখণ্ড ধ্বংস হয়ে যায়। বরং এখন ধারণা করা হচ্ছে, সংঘর্ষের কারণে হীরকখণ্ড পৃষ্ঠের কাছাকাছি চলে আসে।
আর্গিলের হীরা গঠনের অদ্ভুত অবস্থা নিয়ে অনেক বছর ধরেই ভূতাত্ত্বিকেরা বিভ্রান্তিতে আছেন। গেল শতাব্দীর আশির দশকে বেশ কয়েকটি রাসায়নিক বিশ্লেষণের পরীক্ষা চালানো হয়। এতে জানা যায়, প্রায় ১২০ কোটি বা ১.২ বিলিয়ন বছর আগে এসব হীরা গঠিত হয়। অবশ্য তখন কার্বনডেটিং পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। অন্যান্য খনিজ বা প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদানের কারণে হীরার গঠনে পরিবর্তন আসতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার পার্থের কার্টিন ইউনিভার্সিটির গবেষক হুগো ওলিরুক বলেন, ‘আমরা পরীক্ষা করে দেখতে পাচ্ছি এসব হীরকখণ্ডের বয়স ১৩০ কোটি বছরের বেশি।
সূত্র: সায়েন্স নিউজ
তথ্য-প্রযুক্তি
বন্ধ হচ্ছে না ২৮ হাজার মোবাইল সেট: পলক
২৮ হাজার মোবাইল সেট বন্ধ করে দেয়া হবে তথ্যটি সঠিক নয়। আমাদের এ ধরনের কোন পরিকল্পনাও নেই। জানালেন ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিথ্যা, অপপ্রচার ও গুজব প্রতিরোধে এমপি-মন্ত্রীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাইটগুলো ভেরিফিকেশন প্রয়োজন। তবে কেউ চাইলে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা হবে। গ্রাহক সেবা সঠিকভাবে দিতে না পারলে, লাইসেন্স গাইডলাইনে যেসব সাজার বিধান আছে, তা মোবাইল কোম্পানিগুলোর ওপর প্রয়োগ করা হবে।
জুনায়েদ আহমেদ পলক জানান, দেশে বর্তমানে ১৭টি কারখানায় মোট চাহিদার ৯৭ শতাংশ মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদিত হচ্ছে। দেশে মোবাইল গ্রাহক ১৯ কোটি ১৩ লাখের বেশি। ইন্টারনেট গ্রাহক ১৩ কোটি ৩৫ লাখ।
তিনি আরও জানান, আগামী ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিজিটাল উদ্ভাবন: টেকসই উন্নয়ন।
টিআর/
তথ্য-প্রযুক্তি
অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধের কার্যক্রম শুরু
অবৈধভাবে দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল প্রদর্শন ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধে কার্যক্রম শুরু করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
গেলো ২ এপ্রিল তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাথে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সংক্রান্ত দশটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
এ সিদ্ধান্তগুলো হলো- ১) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর অধীনে অনুমোদিত সেবা প্রদানকারীগণই সরকার কর্তৃক অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি চ্যানেলসমূহ গ্রাহকের নিকট বিতরণ করতে পারবে ২) ক্লিনফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল কিংবা অননুমোদিত কোনো চ্যানেল ডাউনলিংক, সম্প্রচার, সঞ্চালন বা বিতরণ করা যাবে না ৩) সেট-টপ বক্স অবৈধভাবে আমদানি ও বাজারজাত করা যাবে না ৪) টিভি চ্যানেল স্ট্রিমিং এর অ্যাপসসমূহ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে প্রচারণা করা কিংবা এ ধরণের অ্যাপস সেট-টপ-বক্সে ইনস্টল করে বিক্রি করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এর বিরুদ্ধে বিটিআরসি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ৫) বাংলাদেশের নিরাপত্তার স্বার্থে, সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির স্বার্থে, বিদেশে অর্থ পাচার রোধে এবং দেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে যেকোনো অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রচলিত আইন ও বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ৬) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(১) ধারা অনুযায়ী, কোনো ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী নির্ধারিত আবেদনপত্রের ভিত্তিতে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতিত অন্য কোন চ্যানেল বাংলাদেশে ডাউনলিংক, বিপণন, সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না। এছাড়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হতে বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ক্লিনফিড সম্প্রচারের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেছে বিধায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ক্লিনফিড ব্যতিত বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না ৭) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(২) ধারা অনুযায়ী, কোন ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতিত নিজস্ব কোন অনুষ্ঠান যথা: ভিডিও, ভিসিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা অন্য কোন উপায়ে কোন চ্যানেল বাংলাদেশে বিপণন, সঞ্চালন ও সম্প্রচার করতে পারবে না। আইন অমান্য করে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেশি বা বিদেশি টিভি চ্যানেলের ফিড বা নিজস্ব কোনো চ্যানেল সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না ৮) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৪(১) ধারা অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হয়ে কোন ব্যক্তি, ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী হিসাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। তাই লাইসেন্সধারী ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারীগণ ব্যতিত অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান টিভি চ্যানেল বা অনুষ্ঠান সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না ৯) অনুমোদিত ডিস্ট্রিবিউটরগণ এই সিদ্ধান্তসমূহ তাদের বিদেশি টিভি চ্যানেল সম্প্রচারকারীদের লিখিতভাবে অবহিত করবে এবং ১০) আইন/নীতিমালা বহির্ভূত, অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রচার কাজে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে গেলো বৃহস্পতিবার (২ মে) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের চিঠি দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
টিআর/
চট্টগ্রাম
এক দশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন
বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে জরুরি এ ডিভাইসটি। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। কথাটা শুনে অদ্ভুত একটা মানসিক ধাক্কা লাগলেও সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন।
তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন । কিন্তু আজ থেকে ১০ বা ১৫ বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।
বিজ্ঞানী লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। কল্পবাস্তবের জগতে চলাফেরা করতে কোনো সমস্যাই হবে না। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।
লেকুনই প্রথম এমন বললেন তা নয়। এর আগে নোকিয়ার সিইও পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালেই বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র!
উল্লেখ্য, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের এলন মাস্কের সংস্থা নিউরালিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সাথে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে এই ‘ব্রেন ইন্টারফেস’। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।
এসি//
- আইন-বিচার6 days ago
৫ ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- ক্রিকেট5 days ago
যে বোলারকে খেলতে সবচেয়ে কঠিন লাগতো রোহিতের
- টুকিটাকি6 days ago
চলন্ত বাইকেই রোম্যান্সে মত্ত প্রেমিক-প্রেমিকা!
- জাতীয়5 days ago
ঢাকার ২ সিটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ
- খুলনা7 days ago
এসএসসি পাশের আনন্দ কেড়ে নিলো ট্রাক
- অপরাধ6 days ago
অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস দেখায়, ডেলিভারি দেয় দেশি ড্রেস
- বলিউড3 days ago
জরায়ুতে কত বড় টিউমার ধরা পড়েছে জানালেন রাখি
- আইন-বিচার4 days ago
ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস এসএমসি প্লাসকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা