Connect with us

ঢালিউড

তানিয়ার সঙ্গে ডিভোর্স নিয়ে অবশেষে যা বললেন এস আই টুটুল

Avatar of author

Published

on

তানিয়া-আহমেদ,-এস-আই-টুটুল

গেলো বছরের জুলাইয়ের শেষ দিকে কিছু সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী এস আই টুটুল ও অভিনেত্রী তানিয়া আহমেদের বিচ্ছেদ হয়েছে। দীর্ঘ ২৩ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টেনেছেন তারা। এমনটাও জানা যায়-সমঝোতার মাধ্যমে বিচ্ছেদ দিয়ে ফের বিয়েও করেছেন গায়ক। এ ব্যাপারে সেই সময় তানিয়ার বক্তব্য পাওয়া গেলেও পাওয়া যায়নি এস আই টুটুলের।

সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দাম্পত্য জীবন নিয়ে দেশের একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন এই গায়ক। ডিভোর্স প্রসঙ্গে এস আই টুটুল বলেন, এটা সত্য যে আমি তানিয়ার সঙ্গে কখনোই ডিভোর্স চাইনি। নিজ উদ্যোগেও ডিভোর্স দেইনি। বরং সেই চেয়েছিল বারবার। আর কেন চেয়েছিল, সেটাও সে নিজেই ভালো জানে।

 

এস-আই-টুটুল

তিনি বলেন, তানিয়া আমাকে বলেছিল সে স্বাধীনভাবে জীপন-যাপন করতে চায়। সে আর সংসারের কোনো বাধ্যবাধকতা চায় না। যখন যেখানে খুশি চলে যাবে, এমনটাও বলেছিল। কখন ফিরবে সেসব কখনো আমি জানতেও চাইতে পারব না। একপর্যায়ে সে তার চাওয়া মতো চলাফেরাও শুরু করেছিল। আর আমার সঙ্গে তার আচার-ব্যবহারসহ আরও অনেক কিছুই, যা মেনে নিতে পারিনি আমি। এ কারণে একসময় আমিও ডিভোর্স দিতে রাজি হয়েছিলাম।

তবে বিয়েবিচ্ছেদের দিকে কে এগিয়েছে এ ব্যাপারেও কথা বলেছেন এস আই টুটুল। তিনি বলেন, তানিয়া ওর ছোট ভাই এবং ভাবির মাধ্যমে সব প্রক্রিয়া করেছিল। অথচ সবাই জানলো আমিই নাকি তাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে গেছি। ডিভোর্স প্রক্রিয়া আমার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়নি। এ ক্ষেত্রে আমাকে ভুল বুঝেছেন মানুষ।

Advertisement

বিচ্ছেদের আগে দীর্ঘ ৪-৫ বছর আলাদা থেকেছেন তারা। গায়ক আমেরিকায় চলে যাওয়ার প্রায় দেড় বছর আগে তাদের ডিভোর্স পেপারে স্বাক্ষর হয় বলেও জানান এস আই টুটুল।

এদিকে দু’জনের ডিভোর্সের খবর প্রকাশ্যে আসার পরই চর্চা ছড়ায়, আমেরিকায় ফের বিয়ে করছেন এস আই টুটুল। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, তানিয়ার সঙ্গে ডিভোর্সের যখন এক বছরেরও বেশি সময় পার হয়. তখন একজন সিঙ্গেল মানুষ হিসেবে জীবন কাটাচ্ছিলাম আমি।

এস-আই-টুটুল

তখন একটি অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কে যাওয়া হয়। সেখানে একজনের সঙ্গে দেখা হয়, সখ্যতাও হয়, একপর্যায়ে সম্পর্কও হয়। আমাদের মধ্যে বিয়ের কথাও হয়েছিল। কিন্তু আল্লাহ হয়তো চাননি, তাই কোনোভাবে সেই বিয়েও হয়নি। আর আমাদের মধ্যকার সম্পর্কটা পরিচয়, সখ্য ও প্রেম পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল।

এছাড়া তানিয়াকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্লক করার ব্যাপারেও কথা বলেছেন গায়ক। কেন ব্লক করেছিলেন, এ ব্যাপারে এস আই টুটুল বলেন, আমাকে এই কষ্টের জীবনে ঠেলে দিয়েছে সে। এ অভিমান থেকেই তাকে ব্লক করেছিলাম। আমাকে সে তার জীবন থেকে ব্লক করে দিয়েছে। তার সঙ্গে আর যোগাযোগ থেকেই বা কি লাভ―এমনটা মনে হয়েছিল আমার কাছে।

এছাড়াও হয়তো কিছু কারণ ছিল, তা বলতে চাই না। তবে সংসারের দায়িত্ব পালনে তাদের কাছ থেকে নিজেকে কখনোই ব্লক করিনি আমি।

Advertisement

তানিয়া-আহমেদ,-এস-আই-টুটুল

উল্লেখ্য, এস আই টুটুল সংগীত জগতের একটি উজ্জ্বল নাম। বিখ্যাত ব্যান্ড ‘এলআরবি’র সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়া নিজেও ‘ধ্রুবতারা’ নামে একটি ব্যান্ডের মাধ্যমে গান করেছেন। পাশাপাশি অডিও এবং সিনেমার গানে অসামান্য সাফল্য পেয়েছেন।

অন্যদিকে তানিয়া আহমেদ মডেলিং, উপস্থাপনা, অভিনয় ও পরিচালনায় নিজের মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। নব্বই দশক থেকে এখনো পর্যন্ত শোবিজে সরব রয়েছেন তিনি। ১৯৯৯ সালে বিয়ে হয় এ তারকা জুটির।

 

Advertisement

ঢালিউড

‘দুজনই মূর্খ’ ডিপজল-মিশাকে আইনিভাবে মোকাবিলা করবেন নিপুণ

Published

on

ফের আলোচনায় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নব নির্বাচিত সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজলের সঙ্গে সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিপুণের দ্বন্দ্ব এখন চরমে। এরই মধ্যে নিপুণ বর্তমান কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন।

যে কারণে নিপুণের ওপর চটেছেন ডিপজল ও মিশা। সম্প্রতি এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে থেকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন নিপুণ। মিশা ও ডিপজলকে মূর্খ সম্বোধন করে এই অভিনেত্রী বলেন, তাদের সঙ্গে কথা বলার কোনো ধরনের ইচ্ছাই তাঁর নেই। তাদের সঙ্গে আইনজীবীর মাধ্যমে কথা বলবেন বলেও জানান।

এ সময় নিপুণ অভিযোগ করে বলেন, তাঁর সঙ্গে অভদ্র ব্যবহার করেছেন মিশা ও ডিপজল। একই সঙ্গে জায়েদ খানের প্রসঙ্গে টেনে অভিনেত্রী বলেন, ‘কোনো সৌজন্য দেখায়নি তাঁরা। শেষ দুই বছর এফডিসিতেও আসেননি। শেষ দুই বছর ধরে যে বেয়াদব ছেলেটা ছিল, যেটাকে বেয়াদব বলতে হয়, যার নাম জায়েদ খান, তিনি যা ইচ্ছা মিডিয়াতে বলে বেড়াচ্ছিল, তখন তাঁরা কোথায় ছিলেন? এই বেয়াদবকে কি থামিয়েছেন?’

এদিকে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সমিতির কার্যকরী সভা শেষে বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক ডিএ তায়েব জানান, নিপুণের সদস্য পদ বাতিল হতে পারে। গণমাধ্যমের সামনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছেন নিপুণ। তাঁর সদস্যপদ কেন বাতিল করা হবে না, সেটি জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি।

এ বিষয়ে নিপুণের ভাষ্য, ‘সদস্যপদের সঙ্গে কোর্টের কোনো সম্পর্ক নেই। রিট যেহেতু করেছি, ওনাদের কোর্টে আসতেই হবে। আর তিনি যদি সদস্যপদ খারিজ করতেই চায়, তাহলে সেটার জন্যও কোর্ট রয়েছে।’

Advertisement

এর আগে গেল ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জয় লাভ করে মিশা-ডিপজল পরিষদ। কিন্তু এই ফলাফল বাতিল চেয়ে এখন আদালতের দ্বারস্ত হয়েছেন নিপুণ।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়ে যা বললেন জায়েদ খান

Published

on

চলচ্চিত্র  শিল্পী সমিতি থেকে বাতিল হওয়া সদস্যপদ ফিরে পেলেন আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। এর আগে সাবেক সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও সাধারণ সম্পাদক নিপুণ আক্তার দায়িত্ব পালনকালে জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল হয়। এবার নতুন কমিটি জায়েদ খানের সদস্যপদ ফিরিয়ে দিলো।

শনিবার (১৮ মে) সদস্যপদ ফিরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে চিঠি দেওয়া হয় জায়েদ খানকে। চিঠি হাতে পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত জায়েদ খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সত্যের জয় হয়েছে। নিপুণ নিজে অবৈধ প্রক্রিয়ায় দায়িত্ব পালন করেছে। সে অবৈধভাবে আমার সদস্যপদ বাতিল করেছে। নতুন কমিটি এসে বিষয়টি তদন্ত করেছে। এরপরই তারা আমার সদস্যপদ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

গেল ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল বিজয়ী হয়। তবে এই নির্বাচনের প্রায় মাস খানেক পর ফলাফল বাতিল চেয়ে নতুন নির্বাচন দাবি করে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী চিত্র নায়িকা নিপুণ।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

বিষয়টি নিয়ে একেবারে লজ্জিত নই: জেফার

Published

on

এই সময়ের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী জেফার রহমানের নতুন ইংরেজি গান ‘স্পাইসি’ প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই নানা আলোচনা সমালোচনা চলছে। গান’টিতে নার্গিস আক্তারের গাওয়া ‘সোনা বন্ধু তুই আমারে’ গানের দু’টি লাইন ব্যবহার করা হয়েছে। যা নিয়ে নেটদুনিয়ায় তুমুল সমালোচিত হচ্ছেন জেফার।

এবার সমালোচনার কড়া জবাব দিলেন এই গায়িকা। গণমাধ্যমে বিষয়’টি নিয়ে জেফার বলেন, ‘যে অংশটুকু নিয়ে সমালোচনা করছেন, সেটুকু কিন্তু আমার লেখা কিংবা সুর করা নয়। লিরিকটা ফুয়াদ ভাইও লেখেন নাই। গানটি অনেক আগে নার্গিস নামের একজনের গাওয়া। ইউটিউবে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে। ২০০৬ সালে সেই গানটি প্রথম কানিজ সুবর্ণাকে নিয়ে করেন ফুয়াদ ভাই।’

মূলত সেই রেফারেন্সটাই ২০২৪ সালে জেফারের ইংরেজি গানে আনা হয়েছে। গায়িকা বলেন , ‘যারা ফুয়াদ ভাইয়ের গান শোনেন, তারা বিষয়টি বুঝতে পারছেন। তবে নতুন বা বয়সে ছোট’রা বুঝতে পারছে না গানের অংশটুকু রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

ট্রোল হওয়া প্রসঙ্গে জেফার বলেন, ‘ট্রোলিং’কে কখনও পাত্তা দিই না। নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে জানি আমি। কী করতে পারি, সেটা কাজের মধ্য দিয়ে ইতোমধ্যে প্রমাণ করে এসেছি। সামনেও কাজ দিয়েই নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে চাই। তাই সমালোচনা নিয়ে আমি একিদমই ভাবি না।’

এই গায়িকার ভাষ্য, ‘আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে হয়তো এই ট্রল নিয়ে নড়েচড়ে বসতো। আমাকে এইসব ভাবায় না। আমার চেহারা যেহেতু পরিচিত, তাই সমালোচনাটা আমার ঘাড়ে পড়ছে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমি লজ্জিত নই।’

Advertisement

এক সময় নার্গিসের গান’টিকে অশালীন হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন দেশীয় শ্রোতারা। সেই গান’কে আবারও জেফার আধুনিকতার মোড়কে উপস্থাপন করায় কঠোর সমালোচিত হচ্ছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত